The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে লড়াই করে স্বাবলম্বী হচ্ছে চরের অভাবী মানুষ! যুবকরা জাতিকে একটি সুন্দর ভবিষ্যত উপহার দেবে

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ॥ বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খেয়ে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বল্লভের খাস, কচাকাটা, কেদার, নুনখাওয়া ও কালীগঞ্জ ইউনিয়নের ২৫টি চরের মানুষ লড়াই করে বেঁচে আছে। খরা, বন্যা ও শীতকে জয় করে এসব চরের মানুষ হয়ে উঠছে স্বাবলম্বী। সমাজের পিছিয়ে পড়া ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে বেসরকারি সংস্থা আরডিআরএস সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে চরবাসীদের প্রতি।
জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে লড়াই করে স্বাবলম্বী হচ্ছে চরের অভাবী মানুষ! যুবকরা জাতিকে একটি সুন্দর ভবিষ্যত উপহার দেবে 1
নাগেশ্বরী উপজেলার বল্লভের খাস ইউনিয়নের চর বলরামপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম। গাবতলী বাজারের পাকা রাস্তার পর ১.৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে দুধকুমোর নদী পার হলে চর বলরামপুর। নৌকা থেকে নেমেই ধু-ধু বালুচরে মিষ্টি কুমড়ার চাষ চোখে পড়ে। বিগত বছরগুলোর বন্যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি উচ্চতার বন্যা সমতলের ওপরে বাড়িগুলো উঁচু করা হয়েছে। উঁচু ভিটায় পেঁপেসহ রয়েছে শাক-সবজির বাগান। বাড়িতে বাড়িতে স্থাপন করা হয়েছে নিরাপদ পানির জন্য টিউবওয়েল এবং পরিবেশ রক্ষায় স্বাস্থ্যসম্মত ল্যাট্রিন। বাড়ির চালে বসানো হয়েছে সোলার প্যানেল। চর বলরামপুর গ্রামের কোহিনুর, মমতা, নবিজন ও আনোয়ারা জানায়, তাদের বাড়ির ভিত উঁচু করায় বন্যার পানিতে বাড়ি তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আগে প্রতিবছরের বন্যায় তাদের নানা দুর্ভোগ হতো, জান-মাল ও সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হতো। কিন্তু আরডিআরএসের জলবায়ু পরিবর্তন প্রকল্পের মাধ্যমে তারা নানা ধরনের সুবিধা পেয়েছেন। তারা বিভিন্ন প্রশিক্ষণ পেয়েছেন যাতে তারা এখন পরিবেশের বিরূপ প্রভাবে নিজেদের খাপ খাওয়াতে পারবেন সহজভাবে।

আরডিআরএসের জলবায়ু পরিবর্তন প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক কেএম মারুফুজ্জামান বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে আমাদের সবাইকে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা চর বলরামপুর গ্রামের মতো নাগেশ্বরী উপজেলার ৫ ইউনিয়নের ২৫টি চরাঞ্চলের মানুষের জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। তিনি আরও জানান, প্রকল্পের মাধ্যমে ৫০টি গ্রাম দুর্যোগ কমিটি গঠন করা হয়েছে যার ১০০০ সদস্যের মাধ্যমে সচেতনতার কৌশল বৃদ্ধিকরণ চলছে। মোট ৬০টি বাড়িঘর উঁচুকরণ, ২ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক স্থাপন, ৬০ জনকে উঁচু বাড়িতে ঘর মেরামতের জন্য সিমেন্ট খুঁটি প্রদান, ৬০টি পরিবারকে স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা প্রদান, নিরাপদ পানির নিশ্চয়তার লক্ষ্যে নলকূপ স্থাপন ২৫টি, ২৪৩ জনকে সোলার প্যানেল প্রদানসহ প্রশিক্ষণ, ১০০ জনকে জৈব সার উৎপাদনে কম্পোস্ট পিট তৈরি ও সদস্যদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া বসতবাড়ি, রাস্তা, স্কুল, কলেজ মাঠে ও জমিতে গাছ লাগানো হয়েছে ২.৫ কিলোমিটার। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গবাদিপশু প্রদান এবং তাদের জন্য খাদ্য ও প্রশিক্ষণ প্রদান ১৬টি পরিবারে, খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সদস্যদের বাড়িতে ধান ব্যাংক প্রদান ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান ২০টি, ধানক্ষেতে মাছ চাষে সাহায্য ও পাশাপাশি প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় ১০ জনকে।

এভাবে এসব অভাবী মানুষগুলোকে স্বাবলম্বী করে তুলছে স্থানীয় এনজিওরা। শুধু এনজিও নয়, সরকারি সহযোগিতা পেলে চরের এসব মানুষ তাদের নিত্যদিনের সঙ্গি অভাবকে জয় করতে পারবে অনায়াসে। এই অঞ্চলে গড়ে উঠছে মাছের খামার, হাঁস-মুরগীর খামার। এলাকার যুবকরা আজ আর ঘরে বসে থাকে না। তারা বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে আড্ডা করে সময় পার করে না। তারা স্বাবলম্বী হতে নিজ উদ্যোগে খামার গড়ে তুলছেন। তাই এক কালের চরের মানুষদের সেই অভাব এখন দিনে দিনে উড়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মেরা এগিয়ে আসছেন কর্মের সন্ধানে- তারা জাতিকে একটি সুন্দর ভবিষ্যত উপহার দিতে শপথ নিয়েছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali