The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ॥ গড় পাশের হার ৭৮.৬৭ শতাংশ ॥ জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬১ হাজার ১৬২ জন

ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ ১৮ তারিখ সকালে প্রধানমন্ত্রীর নিকট আনুষ্ঠানিকভাবে ফল তুলে দেন শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।

এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬১ হাজার ১৬২ জন।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের সার্বিক চিত্র উপস্থাপন করেন। দশ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা তাদের নিজ নিজ বোর্ডের ফলের অনুলিপি তুলে দেন প্রধানমন্ত্রীর হাতে।

গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৫ দশমিক ০৮ শতাংশ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়। জিপিএ ৫ পায় ৩৯ হাজার ৭৫৯ জন। এই হিসাবে পূর্ণ জিপিএ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা এবার ৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়েছে। আর পাসের হার বেড়েছে ৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ পয়েন্ট।

জানা গেছে, এবার পাসের হার সবচেয়ে বেশি সিলেট বোর্ডে, ৮৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এছাড়া ঢাকা বোর্ডে ৮১ দশমিক ৮৯ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭২ দশমিক ২৯ শতাংশ, বরিশালে ৬৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যশোরে ৬৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৫ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং রাজশাহী ৭৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। অপরদিকে মাদ্রাসা বোর্ডে এবার পাসের হার ৯১ দশমিক ৭৭ শতাংশ। আর কারিগরি বোর্ডে পাস করেছে ৮৪ দশমিক ৩২ শতাংশ শিক্ষার্থী।

এ বছর ১ এপ্রিল থেকে ৬ জুন সারা দেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৯ লাখ ২৬ হাজার ৮১৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২১ হাজার ৯৭৯ জন। এর মধ্যে ছাত্রীদের পাসের হার ৮৯ দশমিক ১৯ শতাংশ, আর ছাত্রদের ক্ষেত্রে ৭৮ দশমিক ২৩ শতাংশ। এ বছর ১ হাজার ৩৬টি প্রতিষ্ঠানে সবাই পাস করেছে। ২৪টি প্রতিষ্ঠানে কোনো পরীক্ষার্থীই পাস করতে পারেনি।

শিক্ষামন্ত্রী ও বোর্ড চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে ফল জানার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ইন্টাররেটের মাধ্যমে রাজশাহী কলেজ ও রাজশাহী মহিলা কলেজের ফল প্রকাশ করেন। তিনি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ওই দুটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সঙ্গে কথাও বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বেলা ১টায় মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এবারের বিস্তারিত ফলাফল তুলে ধরবেন।
সরকারি এই সাইটে ঢুকে রেজাল্ট নেওয়া যাবে:
http://www.educationboardresults.gov.bd/

এ ছাড়াও উপরোক্ত সাইট বিজি থাকলে এই ওয়েবসাইটে ঢুকেও যে কেও রেজাল্ট পেতে পারেন:
http://resultsbd.com/hsc-result/hsc-result-2012-by-education-board-bangladesh.xhtml
http://resultsbd.com

এইচএসসির ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১২ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।

রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ

টানা দুই বছর এইচএসসিতে দেশ সেরা কলেজ হওয়ার অনন্য গৌরব অর্জন করেছে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ। উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডে অবস্থিত এ কলেজ থেকে ২০১২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১ হাজার ১৭৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১০৬ জন এবং কৃতকার্য হয়েছে সবাই। নিজ প্রতিষ্ঠানের এ সাফল্যে খুশি কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষকমণ্ডলী, পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। দুপুর ১টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণার পরপরই শিক্ষার্থীরা উল্লাসে মেতে ওঠেন কলেজ ক্যাম্পাসে। বৃষ্টি তাদের আনন্দ-উদযাপনকে যেন বাড়িয়ে দিয়েছিল কয়েক গুণ। অভিভাবকরা হাসিমুখে একে অপরকে সন্তানের কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন জানান। শিক্ষকরাও এ সময় অত্যন্ত গর্বিতভাবে নিজেদের শিষ্যদের সাফল্য উদযাপনে অংশ নেন।

কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাঃ গোলাম হোসেন সরকার এ অসামান্য কৃতিত্বের মূল দাবিদার হিসেবে প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-শৃংখলার কথা উল্লেখ করে বলেন, আমাদের কলেজে সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে যেটা অনুসরণ করা হয় সেটা হচ্ছে শৃংখলা। শৃংখলাই আমাদের সাফল্যের মূলমন্ত্র। কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সর্বাত্মক চেষ্টা ছিল ভালো ফল। সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় এ সাফল্য এসেছে। এজন্য শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক পরিচালনা পর্ষদের সভাপতিসহ সব সদস্যের প্রতি আমি অভিনন্দন জানাই। আমার প্রিয় ছাত্রছাত্রীদের এই অসামান্য ফলে আমি অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত।

কলেজের বাংলা মাধ্যম (প্রভাতী ও দিবা) বিজ্ঞান বিভাগের ৬২৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬১৩ জন, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩৫০ জনের মধ্যে পেয়েছে ৩৩৬ জন এবং মানবিক বিভাগে ৯০ জনের মধ্যে পেয়েছে ৮৬ জন। ইংরেজি মাধ্যম বিজ্ঞান বিভাগের ৮২ শিক্ষার্থীর মধ্যে পেয়েছে ৮১ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩০ জনের মধ্যে পেয়েছে ৩০ জন। এ কলেজের জিপিএ-৫ প্রাপ্তির শতকরা হার ৯৪.০৫ এবং পাসের হার ১০০ ভাগ। এর আগে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ ২০১১ সালে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা ২০১০, ২০১১ ও ২০১২ সালে টানা ৩ বছর এসএসসি এবং ২০১১ সালের এইচএসসি পরীক্ষাতেও দেশের শীর্ষস্থান অর্জন করেছিল।

নরসিংদীর আব্দুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ ঢাকা বোর্ডে দ্বিতীয়

সারাদেশে তৃতীয়বারের মতো চমক সৃষ্টি করেছে নরসিংদীর আব্দুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ। ২০১২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় এই কলেজ ঢাকা বোর্ডে মেধা তালিকায় সেরা বিশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে। এর আগে নরসিংদীর কোন কলেজ ঢাকা বোর্ডে মেধা তালিকায় এ রেকর্ড গড়তে পারেনি। ২০০৯ সালের এইচএসসিতে ঢাকা বোর্ডে ৫ম ও সব বোর্ডে সম্মিলিতভাবে ৬ষ্ঠ স্থান, ২০১১ সালে ঢাকা বোর্ডের মেধা তালিকার সেরা বিশে সপ্তম এবং শতভাগ পাসের ক্ষেত্রে ৪র্থ স্থান অধিকার করার পর আব্দুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজের এটা তৃতীয় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল। এর আগে ২০১০ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় শতভাগ ও ২০০৮ সালে শতকরা ৯৯ ভাগ পাসের গৌরব অর্জন করে স্বনামধন্য এ কলেজটি। কলেজের অধ্যক্ষ ড. মশিউর রহমান মৃধা ও উপাধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসান রুমী জানিয়েছেন, বিজ্ঞান শাখায় ১৪০, ব্যবসা শিক্ষা শাখায় ১২৬ এবং মানবিক শাখায় ৬৮ জনসহ চলতি বছর সিটি কলেজ থেকে মোট ৩৩৪ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে বিজ্ঞান শাখায় ১৩৯, ব্যবসা শিক্ষা শাখায় ১২২ ও মানবিক শাখায় ৫৪ জনসহ সর্বমোট ৩০৫ ছাত্রছাত্রী জিপিএ-৫ লাভের গৌরব অর্জন করেছে।

সেরা দশে ১৩ প্রতিষ্ঠান

এইচএসসির ফলাফলে এবার দেশের সেরা দশে রয়েছে ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা বোর্ডের ৪টি, রাজশাহী বোর্ডের ৩টি এবং কুমিল্লা, যশোর, বরিশাল ও দিনাজপুর বোর্ডের একটি করে প্রতিষ্ঠান। সেরা কলেজগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করেছে ঢাকা বোর্ডের রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ। আর দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে রাজধানীর বাইরের প্রতিষ্ঠান নরসিংদীর আব্দুল কাদের মোল্লা সিটি কলেজ। তবে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান দখল করতে না পারলেও সেরাদের দৌড়ে ক্যাডেট কলেজগুলোরই ফলাফল এবার ঈর্ষণীয়। সেরা ১৩ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তৃতীয় স্থানসহ মোট ৮টিতেই রয়েছে ক্যাডেট কলেজ।

সেরাদের তালিকায় এ বছর সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা হয়েছে

ষষ্ঠ স্থান দখল নিয়ে। একই পয়েন্ট নিয়ে ৪টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে ষষ্ঠ স্থানে। প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় আটটি শিক্ষা বোর্ডের সেরা কলেজগুলোর মধ্যে সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ। সরকারি হিসাবে স্কুলটির প্রাপ্ত র‌্যাংক পয়েন্ট ৯৭ দশমিক ৩৪, এ বছর কলেজটির মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ১৭৬ জন। যাদের সবাই পাস করেছে। এদের মধ্যে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১০৬ জন। সেরাদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা বোর্ডের নরসিংদীর আব্দুল কাদের মোল্লা সিটি কলেজ। ৯৩ দশমিক ০৪ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এ কলেজটি। এ বছর কলেজটি থেকে ৩৩৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই সফলতার সঙ্গে পাস করেছে। যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩০৫ জন। এরপর তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা বোর্ডের আরেকটি সেরা প্রতিষ্ঠান ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ। সরকারি হিসাব মতে কলেজটির র‌্যাংক পয়েন্ট ৯১, ক্যাডেট কলেজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো ফলাফল করা এ প্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর ৫০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৫০ জনই জিপিএ-৫ পেয়েছে। চতুর্থ স্থান দখল করেছে রাজধানীর অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন কলেজ। ৯০ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট পেয়ে ঢাকা বোর্ডের এ কলেজটি চতুর্থ স্থান দখল করেছে। কলেজটি থেকে এবছর ১ হাজার ২৭৮ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। যাদের মধ্যে ২ হাজার ২৭১ জন পাস করেছে। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯০৪ জন। এরপর ৯০ দশমিক ৪০ পয়েন্ট পেয়ে সেরাদের মধ্যে পঞ্চম স্থান দখল করেছে রাজশাহী বোর্ডের পাবনা ক্যাডেট কলেজ। এ কলেজটি থেকে ৫০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। যাদের সবাই পাস করেছে। তবে জিপিএ- ৫ পেয়েছে ৪৯ জন।

এদিকে এবছরের ফলাফলে সেরা দেশের তালিকায় সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা হয়েছে ষষ্ঠ স্থান দখল নিয়ে। কেননা ৪টি প্রতিষ্ঠানই ৯০ পয়েন্ট পেয়ে যৌথভাবে ষষ্ঠ স্থানের দাবিদার। এসব প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রাজশাহী বোর্ডের জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ ও রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ, বরিশাল বোর্ডের বরিশাল ক্যাডেট কলেজ এবং দিনাজপুর বোর্ডের রংপুর ক্যাডেট কলেজ। এবছর জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ থেকে ৪৯ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই জিপিএ-৫ পেয়েছে। একইভাবে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ থেকে ৪৪ জন ছাত্র পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই জিপিএ-৫ পেয়েছে। এছাড়া বরিশাল ক্যাডেট কলেজ থেকে ৪৫ জন পরীক্ষা দিয়ে ৪৫ জন এবং রংপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়ে ৪৬ জনই জিপিএ-৫ পেয়েছে।

এবার সেরাদের তালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছে রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী নটর ডেম কলেজ। ৮৯ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট পেয়ে কলেজটি সপ্তম স্থানে রয়েছে। এ বছর কলেজটি থেকে ২ হাজার ৪৮০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা অংশ নেয়। যাদের মধ্যে পাস করেছে ২ হাজার ৪৬৮ জন। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৭৫৭ জন। পয়েন্ট তালিকায় ৮৯ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট পেয়ে অষ্টম স্থান দখল করেছে ঢাকা বোর্ডের রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ। এ বছর কলেজটি থেকে ৭২০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫০৫ জন। ৮৯ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট নিয়ে সেরাদের তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে কুমিল্লা বোর্ডের ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজ। এ বছর প্রতিষ্ঠানটি থেকে ৪৮ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই উত্তীর্ণ হয়েছে। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৭ জন। এদিকে সেরাদের তালিকায় সবার শেষে অর্থাৎ দশম স্থান দখল করেছে যশোর বোর্ডের ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ। ৮৯ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে এ প্রতিষ্ঠানটি দশম স্থানে রয়েছে। এ বছর প্রতিষ্ঠানটি থেকে ৪৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই সফলতার সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছে। আর এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ জন শিক্ষার্থী।

২৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কেও পাস করেনি

গত বছরের মতো এবারও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট ২৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন শিক্ষার্থী পাসের মুখ দেখেনি। অপরদিকে শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১ হাজার ৩৬টি। গত বছর শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৮৯২টি। এর আগের বছর এ সংখ্যা ছিল ৭১৪টি। এবার তুলনামূলকভাবে শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে কোন শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি তাদের এমপিও স্থগিত করা হবে। একই সঙ্গে এ ভরাডুবির কারণ খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শতভাগ ফেল করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ঢাকা বোর্ডের ৬টি, রাজশাহী বোর্ডের ৪টি, যশোর বোর্ডের ১টি, বরিশাল বোর্ডের ৩টি ও দিনাজপুর বোর্ডের ৫টি। এছাড়া মাদ্রাসা আছে ২টি ও কারিগরি ইন্সটিটিউট ৩টি। তবে কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বোর্ডে এ ধরনের কোন প্রতিষ্ঠান নেই। গত বছর শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২৪টি। ২০১০ সালে শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২৫টি। ২০০৯ সালে শতভাগ ফেল করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৪১টি। যদিও এর আগে এ সংখ্যা বছরে বছরে কমছিল। ২০০৩ সালে সর্বোচ্চ ৩০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছিল। ২০০৪ সালে সেই সংখ্যা কমে ২৬৮টি হয়। ২০০৫ সালে এই সংখ্যা আরও কমে হয় ১৩১টি। ২০০৬ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় মাত্র ৭০টিতে। ২০০৮ সালে আরও কমে দাঁড়ায় ৬০টিতে। অপরদিকে শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ঢাকা বোর্ডে ৫৬টি, রাজশাহী বোর্ডে ১২টি, কুমিল্লা বোর্ডে ৬টি, যশোর বোর্ডে ৪টি, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৫টি, বরিশাল বোর্ডে ৫টি, সিলেট বোর্ডে ১২টি, দিনাজপুর বোর্ডে ১২টি, মাদ্রাসা বোর্ডে ৭৬৭টি ও কারিগরি বোর্ডে ১৫৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali