The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে লেনদেন ও অর্থ পাচারের অভিযোগ এনেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ এবার সন্ত্রাসীদের সহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ইরানের সঙ্গে লেনদেন ও সেখানে অর্থ পাচারের অভিযোগ তুলেছে নিউইয়র্কের ব্যাংকিং খাত নিয়ন্ত্রক সংস্থা দ্য নিউইয়র্ক স্টেট ডিপার্টমেন্ট অব ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (ডিএফএস)।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে লেনদেন ও অর্থ পাচারের অভিযোগ এনেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র 1
ডিএফএসের মতে, ইরানের সন্ত্রাসী, অস্ত্র ব্যবসায়ী, মাদক ব্যবসায়ী, চোরাচালানি ও অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের হিসাবে ১০ বছরে ৬০ হাজারের বেশি লেনদেনের মাধ্যমে ২৫ হাজার কোটি ডলার নিউইয়র্ক থেকে ইরানে স্থানান্তর করা হয়েছে। আর এসব তথ্য গোপন করার অপরাধে নিউইয়র্কে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে যাচ্ছে ব্যাংকটি। তবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ডিএফএসের অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছে, যথাযথ নিয়ম মেনেই সন্দেহমুক্ত লেনদেন করেছে তারা।

ডিএফএস কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০০১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ৬০ হাজারের বেশি লেনদেনের মাধ্যমে ইরানে ২৫ হাজার কোটি ডলার প্রেরণ করা হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের নিউইর্য়ক শাখা থেকে। আর এসব লেনদেন থেকে বিভিন্ন ফি বাবদ ব্রিটিশ ব্যাংকটি আয় করেছে ১০ কোটি ডলারের বেশি টাকা। এর মধ্যে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ২ হাজার ৬২৬টি লেনদেন করা হয়েছে। এ সময়ে প্রায় ১৬ কোটি ডলার লেনদেন করা হয়।

বলা হয়েছে, সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইরান মারকাজী এবং ইরানের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত দুটি ব্যাংক ‘ব্যাংক সাদারাত’ ও ‘ব্যাংক মেল্লির’ হিসাবগুলোতে এসব টাকা লেনদেন করা হয়। সন্ত্রাসী, অস্ত্র ব্যবসায়ী, মাদক ব্যবসায়ী, চোরাচালানি ও অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা এ হিসাবগুলোর গ্রাহক বলে ডিএফএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এসব লেনদেন করতে গিয়ে ৩০ হাজারেরও বেশি বার্তাও চালাচালি করা হয়েছে।
ডিএফএসের মতে, এসব লেনদেনের ক্ষেত্রে যথাযথভাবে নথি ও রেকর্ড তো সংরক্ষণ করা হয়ইনি, উল্টো ভুয়া কাগজপত্র জুড়ে দেয়া হয়েছে। এরচেয়েও বড় বিষয়, যথাযথ কর্তৃপক্ষ ও আইন-শৃংখলা বাহিনীর কাছে এসব ‘সন্দেহজনক ও অবৈধ’ লেনদেনের বিষয়ে কোন তথ্যই উপস্থাপন করেনি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। ‘শঠ প্রতিষ্ঠান’টি সবকিছুই বুঝেশুনে করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংক খাত সন্ত্রাসী, মাদক পাচারকারী ও দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর কাছে উন্মুক্ত হয়ে গেছে বলেও অভিযোগ করেছে নিউইয়র্কের শীর্ষ ব্যাংক নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।

যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭৬ সালে ইরানের সঙ্গে মার্কিন মুল্লুকের কোন ব্যাংকের লেনদেনের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। ১৯৯৫ সালে নির্বাহী আদেশে এ বিষয়ে আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই ইরানে অর্থ পাচার করা হয় বলে অভিযোগ তুলেছে ডিএফএস। তাদের মতে, এছাড়াও আরও অন্তত ছয়টি আইন, অধ্যাদেশ ও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেছে ব্যাংকটি। এসব বিচারে ব্রিটিশ ব্যাংকটির অপরাধগুলো হলো- নথিপত্র সংরক্ষণ আইন অমান্য, সরকারি প্রশাসনিক কাজে বাধাদান, সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে তথ্য না দেয়া, ভুয়া তথ্য প্রদান, জাল নথি উপস্থাপন, ভুয়া বাণিজ্য রেকর্ড তৈরি ও অবৈধ লেনদেন। আর এসব কারণে নিউইয়র্কে ব্যাংকটির নিবন্ধন বাতিলের সুপারিশ করেছে ব্যাংকটি।

তবে এসব অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। গণমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে তারা জানিয়েছে, ডিএফএস’র জারি করা আদেশে প্রকৃত ও যথাযথ চিত্র উঠে এসেছে বলে তারা মনে করেন না। ব্যাংক কর্তৃপক্ষের দাবি, তারা যথাযথভাবে নিয়ম অনুসরণের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার পরও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের মাধ্যমে ইরানের সঙ্গে কিছু লেনদেন হয়েছে, তবে তা কোনভাবেই ১ কোটি ৪০ লাখ ডলারের বেশি নয়। তথ্য উপস্থাপন না করা এবং ভুয়া নথি উপস্থাপনের বিষয়টি সত্য নয় বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ লেনদেনের তথ্যই সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে উপস্থাপন করা হয়েছে। একেবারেই গুরুত্বহীন এবং একান্তই ব্যক্তিগত স্বার্থসংশ্লিষ্ট সামান্য কিছু তথ্যাদি পেশ করা হয়নি। আর এসব বিষয়ে ডিএফএসের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলেও জানিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড হল তৃতীয় ব্রিটিশ ব্যাংক, যারা চলতি বছর নিয়মভঙ্গের অভিযোগে মার্কিন প্রশাসনের তোপের মুখে পড়ল। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিউইয়র্কে ব্যাংকিং লাইসেন্স হারানো যে কোনও বিদেশি ব্যাংকের জন্য বড় ধরনের বিপর্যয়, কেননা এতে কার্যত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংক বাজারে সরাসরি প্রবেশের পথ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের নিউইয়র্ক শাখার মাধ্যমে প্রতিদিন গড়ে সারা বিশ্বের গ্রাহকদের এক হাজার নয়শ’ কোটি ডলারের লেনদেন হয়ে থাকে।
এর আগে ঋণমান নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর আরেকটি বিলেতি ব্যাংক বার্কলে-কে যুক্তরাষ্ট্রে ৪৫ দশমিক ৩০ কোটি ডলার জরিমানা গুনতে হয়েছিল। সেও মাত্র দু’মাস আগের ঘটনা। এরপরে এক মাসের মাথায় অর্থাৎ জুনে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটের প্রতিবেদনে বলা হয়, আরেক খ্যাতনামা ব্রিটিশ ব্যাংক এইচএসবিসি মেক্সিকোর মাদক পাচারকারী এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে লেনদেনে জড়িত। এই নিয়ে সিনেট তদন্ত কমিটির সামনেও জবাবদিহিতা করতে হয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষের। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ এই অভিযোগ, প্রতিষ্ঠানটির বিশ্বব্যাপী ব্যবসায় ব্যাপক ধস নামাতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এরই মধ্যে ৭ জুলাই লন্ডনে ব্যাংকটির শেয়ারের দাম ২০ শতাংশ এবং হংকংয়ে ১৬ শতাংশ কমে গেছে। বিবিসি ও আল জাজিরা সূত্রের এসব তথ্য নিয়ে খবর প্রকাশ করেছে দৈনিক যুগান্তর।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali