The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

প্রথম দিনেই সংসদে তুমুল বাকবিতণ্ডা হাতাহাতির উপক্রম ॥ কত দিন বিরোধী দল সংসদে থাকবে? তত্ত্বাবধায়ক বিল কি সরকারি দল আনবে? জনমনে নানা প্রশ্ন

ঢাকা টাইমস্‌ রিপোর্ট ॥ আবার সংসদে গিয়েছে বিরোধী দল বিএনপিসহ তাদের শরীক সদস্যরা। কিন্তু কতদিন স্থায়ী হবে তা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার অন্ত নেই। কারণ বিরোধী দল সংসদে গেছে শুধু তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রথা পূনপ্রবর্তন করার দাবি নিয়ে।
প্রথম দিনেই সংসদে তুমুল বাকবিতণ্ডা হাতাহাতির উপক্রম ॥ কত দিন বিরোধী দল সংসদে থাকবে? তত্ত্বাবধায়ক বিল কি সরকারি দল আনবে? জনমনে নানা প্রশ্ন 1
বাংলাদেশের ইতিহাসে অনেক ঘটনা রয়েছে সংসদ বর্জন করার ঘটনা নতুন নয়। কিন্তু এবার টানা ৭৭ কার্যদিবস অনুপস্থিত ছিল বিরোধী দল। বিরোধী দল সংসদে যাবে কি যাবে না এমন অনেক জল্পনা চলছে গত কয়েক মাস ধরেই। তবে এবার বিরোধী দল সংসদে যাওয়ার মূল কারণ সরকারি দল বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী দলের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবির বিষয়ে বলেছেন, “আপনার সংসদে এসে আলোচনা করুন, আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সমাধান হবে।” এরপর বিরোধী দল গত ১২ মার্চ মহাসমাবেশ করে। তাতে সরকারের টনক নড়ে। অন্তত বাধা দেওয়ার ধরন দেখে বোঝা যায় সরকার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। যে কারণে বিরোধী দল সিদ্ধান্ত নেয় সংসদে গিয়ে তারা দাবি করবে। যদি সরকার দাবি মানে তো ভালো কথা তা না হলে বিকল্প তো আছেই- আন্দোলন। ১২ মার্চ তারা ৯০ দিনের আলটিমেটামও দিয়েছে।

সংসদে তুমুল বাকবিতণ্ডা হাতাহাতির উপক্রম

এদিকে ১৮ মার্চ অধিবেশন শুরুর পর বিরোধী দলের এক সদস্যের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য শুরু হয়। বিএনপির এক মহিলা সদস্যের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সরকার ও বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্যে হাতাহাতিরও উপক্রম হয়। পরে দুই দলের দুই হুইপসহ সিনিয়র সদস্যদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। স্পিকার অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরুর পর রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের ওপর ধন্যবাদ আলোচনায় প্রথমে ফ্লোর পান সরকারি দলের হুইপ আসম ফিরোজ। তার বক্তব্যের পরই ফ্লোর পান বিএনপিদলীয় সংসদ সদস্য শহিদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ও রেহানা আক্তার রানু। রানু তার বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীকে ইঙ্গিত করে ‘কালনাগিনী’ ও ‘ডাইনি’ শব্দ ব্যবহার করেন। রানু বলেন, বাংলাদেশ আজ কালনাগিনী ও ডাইনির কবলে পড়েছে। ’৯১ সালে গোলাম আযমের পা ছুঁয়ে সালাম করেছিলেন আপনাদের নেত্রী। এই বক্তব্যকে কেন্দ্র করে বিএনপিদলীয় শাম্মী আক্তার, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া ও আওয়ামী লীগের ফজিলাতুন্নেসা বাপ্পীর মধ্যে তুমুল বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছে। বাপ্পী নিজ আসন থেকে উঠে দাঁড়িয়ে মারমুখী ভঙ্গিতে রানুকে চুপ করতে বলেন। কিন্তু রানু উত্তেজিত হয়ে তার বক্তব্য অব্যাহত রাখেন। এদিকে বিএনপির শাম্মী আক্তারও আসন ছেড়ে দাঁড়িয়ে হৈচৈ শুরু করেন। সব মিলিয়ে এ সময় সংসদে ব্যাপক চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয়। স্পিকার অসহায় অবস্থায় বসে থাকেন। চার-পাঁচ মিনিট পরে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আসলামুল হক আসলাম এবং বিএনপির শহিদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ও নিলোফার চৌধুরী মণি দুই সারির মাঝখানে দাঁড়িয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা চালান। এরই মধ্যে দুই দিক থেকে ছুটে আসেন সরকার ও বিরোধী দলের দুই চিফ হুইপ। তিন-চার মিনিট পরে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তবে এ সময় সরকারকে কটাক্ষ করে রানু তার বক্তব্য চালিয়ে যান। তিনি বলেন, আজ বাংলাদেশে তালেবানের শাসন চলছে। বর্তমান সরকার আদালতকে দিয়ে সব কিছু বৈধ করতে চায়। সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক টাকা নিয়েছেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রায়ের ব্যাপারে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, টাকা নিয়ে তিনি সরকারের পক্ষে রায় দিয়েছেন। আরেকজন বিচারপতি শামসুদ্দিন আহমেদ মানিকের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, উনি কত টাকা নিয়ে রায় দিচ্ছেন মানুষ তা জানতে চায়। কোনো পাগল দিয়ে আদালত চলতে পারবে না। আইনজীবীরা বলেন উনাকে নাকি মাঝে মাঝে ভূতে ধরে। ঝাঁটা দিয়ে তার ভূত তাড়াতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নিজে সাগর-রুনির খুনিদের আঁচলতলে আশ্রয় দিয়েছেন। উনিই সন্ত্রাসের গডফাদার। বিদেশ থেকে ভাড়া করে সাদা চামড়ার বুড়ি-শয়তানি-বান্দুরি এনেছেন আদালতে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য। প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, তু তু তু তু তু তারা প্রধানমন্ত্রীর মুখ মার্কামারা। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের লোকজন ও আইন প্রতিমন্ত্রী কাপড়-চোপড় নিয়েও পালাতে পারবেন না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধদলীয় নেতা খালেদা জিয়া দু’জনই সংসদে উপস্থিত ছিলেন। পরে স্পিকার রানুকে উদ্দেশ করে বলেন, অশালীন ও অপ্রাসঙ্গিক বক্তব্যগুলো এক্সপাঞ্জ হবে।

সমঝোতা হলেই বিল আনবে সরকারি দল

আগামী সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে সরকারি দল তাদের মনোভাবের কথা কূটনীতিকদের জানিয়ে দিয়েছে। তারা বলেছে, নির্বাচন নিয়ে সরকারি ও বিরোধী দল সমঝোতায় পৌঁছানোর পরই এ ব্যাপারে একটি বিল আনতে প্রস্তুত সরকারি দল। এই বিল সংবিধানের ১৬তম সংশোধনী বিলও হতে পারে। তবে কূটনীতিকদের তারা আশ্বস্ত করেছে, সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেই আগামী সংসদ নির্বাচনে যেতে তারা আগ্রহী। কূটনীতিকদের তারা বলেছে, সংবিধানের ১৩তম সংশোধনী সম্পর্কে সুপ্রিমকোর্টের ফুল বেঞ্চের রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত বিরোধী দলের। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পর কিভাবে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে- এ ব্যাপারেও রায়ে একটা গাইডলাইন থাকতে পারে। ওই গাইডলাইনের আলোকেও কোন বিল আনা হলে তাতে উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হতে পারে।

বিরোধী দল ১৩তম সংশোধনীর জন্য অপেক্ষা না করে সংসদে এসে নিজেরাও কোন প্রস্তাব দিতে পারে। বিরোধী দল প্রস্তাব দিলে তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে। আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, ভবিষ্যৎ নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দলের যে কোন প্রস্তাব দেশী ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। তবে ওই প্রস্তাব সংবিধান ও আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে তা মানা হবে না। আইনমন্ত্রী আরও বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় সুপ্রিমকোর্ট তা বাতিল করেছেন। গণতন্ত্র হচ্ছে সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় দেশ শাসন করবেন। কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সাংঘর্ষিক বিধায় এটা আর সংবিধানের সঙ্গে সংযোজন করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হতে হবে। এটা নির্ভর করছে ওই সময়ের সরকার ব্যবস্থার ওপরই নয়, নির্বাচন কমিশনের ওপরও। নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী ও নিরপেক্ষ থাকতে হবে। কারণ নির্বাচন কতটা স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হবে তা নির্ভর করছে নির্বাচন কমিশনের ওপর।

শেষ কথা

সরকারি দল এবং বিরোধী দল উভয় যদি শালিনতা বজায় না রাখেন তাহলে সেটি হবে দেশের জন্য অকল্যাণকর। কারণ তাদের উপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যত। দেশের ভালো-মন্দ সব কিছুই তাদের উপর নির্ভর করে। দেশের মানুষ সরকারি ও বিরোধী দল উভয়কে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন- যাতে তারা দেশের এবং দেশের মানুষের কল্যাণ করেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটছে উল্টো ঘটনা। সরকারি দল তাদের ইচ্ছা স্বাধীন মতো দেশ পরিচালনা করছেন। যখন খুশি তেল-গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছেন। আবার বিরোধী দল সংসদে গিয়ে তাদের দাবির কথা না বলে হরতাল-ধর্মঘট করে সাধারণ মানুষকে সমস্যায় ফেলছেন। এটা কারো কাছেই কাম্য নয়। উভয় দলই দেশের বৃহত্তম দল। যে কারণে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু দুই দলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তাই দেশের মানুষ আশা করে তাদের ভালো-মন্দ বিবেচনা করেই উভয় দল সরকার পরিচালনা এবং বিরোধী দলের ভূমিকা রাখবেন।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali