The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

অযু সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা জেনে নিন

একবার অযুতে ব্যবহৃত পানি দিয়ে আবার অযু করা যাবে না

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আজ আমরা জানবো অযু ভেঙ্গে যাওয়ার কারণ বা যে সকল কারণে অযু ভাঙ্গে না এছাড়া যে অবস্থায় বা যে সমস্থ কারণে অযু হয় না। এছাড়া অযু সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা জেনে নিন।

অযু সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা জেনে নিন 1

অযু ভেঙ্গে যাওয়ার কারণ সমুহঃ

১। প্রস্রাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে যে কোনো কিছু বের হওয়া।
২। শরীরের কোনো স্থান থেকে রক্ত, পুঁজ বা পানি বেরিয়ে গড়িয়ে পড়া।
৩। চিৎ বা কাত হয়ে অথবা কিছুতে হেলান দিয়ে ঘুমানো।
৪। মুখ ভরে বমি করা।
৫। দাঁত দিয়ে রক্ত বের হলে তা থুথুর সমান বা বেশি হওয়া।
৬। বেহুঁশ, অচেতন বা পাগল হয়ে যাওয়া।
৭। নামাজে শব্দ করে হাসা।

যে সমস্ত কারণে অযু নষ্ট হয় নাঃ

১। অযু করার পর সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ালে ওজু নষ্ট হয় না।
২। লজ্জাস্থান স্পর্শ করলে বা দেখলে অযু নষ্ট হয় না। তবে লজ্জা স্থান স্পর্শ করার পর হাত ধুয়ে ফেলা উত্তম।
৩। অযু করার পর হাত-পা বা শরীরের অন্য কোনো জায়গার চামড়া বা হাত-পায়ের নখ বা চুল কাটলে বা উঠিয়ে ফেললে অযু নষ্ট হয় না।(যদি রক্ত বের না হয়)।
৪। বিড়ি-সিগারেট ইত্যাদি খেলে অযু নষ্ট হয় না। তবে এগুলো না খাওয়ায় উত্তম।
৫। কোন কারণে সতরের পুরোটা কিংবা আংশিক খুলে গেলে অযু নষ্ট হয় না।

অযু সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ মাসআলাঃ

১। কোনো ক্ষতস্থান থেকে যদি রক্ত-পুঁজ ইত্যাদি বের হয়ে গড়িয়ে না পড়ে, তাহলে অযু নষ্ট হয় না কিন্তু গড়িয়ে পড়লে অযু নষ্ট হয়ে যাবে। তবে যদি অল্প অল্প করে বের হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে কেউ তা মুছে ফেলে, তাহলে দেখতে হবে, যদি মুছে ফেলা না হতো, তাহলে গড়িয়ে পড়ত কি না। সেক্ষেত্রে রক্ত-পুঁজ ইত্যাদি গড়িয়ে পড়ার পরিমাণ বের হলে অযু ভেঙ্গে যাবে। অন্যথায় অযু ভাঙবে না। তবে একাধিক ক্ষতস্থান থেকে যদি রক্ত-পুঁজ বের হয় তাহলে প্রত্যেক ক্ষতস্থানের রক্ত-পুঁজকে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে হিসাব করতে হবে। সবগুলো একসঙ্গে মিলিয়ে হিসাব করা যাবে না। আবার কোন ইঞ্জেকশন পুশ করলেও সামান্য রক্ত বের হতে পারে। তবে এর পরিমাণ খুবই কম হলে তাতে অযু ভাঙবে না। আর যদি এতটুকু রক্ত বের হয়, যা মুছে না ফেললে গড়িয়ে পড়ত, তাহলে অযু ভেঙ্গে যাবে।

২। মুখ ভরে বমি করা বলতে, বমির পরিমাণ এত বেশি হওয়া, যা মুখে আটকে রাখা কষ্টকর। এভাবে মুখ ভরে বমি করলে অযু ভেঙ্গে যাবে। বমি যদি মুখ ভরে না হয় তাহলে অযু ভাঙ্গে না। যদি থেমে থেমে অল্প অল্প করে বমি হয়, তাহলে দেখতে হবে, যতটুকু বমি হয়েছে তা যদি একসঙ্গে হতো তাহলে তা মুখ ভরে হতো কি না। যদি মুখ ভরে হওয়ার পরিমাণ হয় তাহলে অযু ভেঙ্গে যাবে, অন্যথায় ভাঙবে না।
দাঁতের মাড়ি থেকে যদি রক্ত বের হয় তাহলে দেখতে হবে, তা কমপক্ষে থুথুর সমান হয় কি না। থুথুর সমান বা বেশি হলে অযু ভেঙ্গে যাবে। এর চেয়ে কম হলে অযু ভাঙবে না।

৩। নামাজে উচ্চস্বরে হাসলে অযু ভেঙ্গে যায়। তবে মুচকি হাসিতে অযু ভাঙবে না ।

৪। নখে যদি নেইল পলিশ বা এমন কিছুর প্রলেপ দেওয়া থাকে যার ফলে ওই জায়গায় পানি পৌছায় না সেক্ষেত্রে অযু হবে না। তবে মেহেদি দেয়া থাকলে কোনো সমস্যা নেই।

৫। কারও দাড়ি যদি এত ঘন হয়, যার ভেতর দিয়ে চেহারার চামড়া দেখা যায় না, তাহলে সেসব দাড়ির নিচের চামড়া ধোয়া জরুরি নয় কিন্তু চেহারার সীমার মধ্যে যতটুকু দাড়ি আছে সেগুলো ধোয়া জরুরী। তবে যদি দাড়ি পাতলা হয়, তাহলে চেহারার চামড়ায় পানি পৌঁছাতে হবে।

৬। যদি পানির সঙ্গে কোনো কিছু মেশানোর কারণে পানির নাম পাল্টে যায়, যেমন, শরবত বা গোলাপজল ইত্যাদি, তাহলে সেই পানি দিয়ে অযু হবে না। একবার অযুতে ব্যবহৃত পানি দিয়ে আবার অযু করা যাবে না। অনেকে অযু করার সময় নীচে একটি পাত্র রাখে। হাত-মুখ ধোয়া পানি সেখানে জমা হয়। এরপর সেই পানি দিয়ে পা ধুয়ে অযু শেষ করেন। এমন করলে অযু হবে না। এ পানি যদিও পবিত্র, কিন্তু অযুতে একবার ব্যবহৃত হওয়ার কারণে দ্বিতীয়বার তা দিয়ে অযু করা যাবে না।

৭। অযুতে যে কাজগুলো তিনবার করা সুন্নত, সেগুলো ইচ্ছাপূর্বক তিনবারের বেশি করা মাকরুহ।

৮। মাজুর ব্যক্তির অযুঃ
যদি কোন ব্যক্তির কোন সমস্যার কারণে অযু ভেঙ্গে যাওয়ার কোনো একটি কারণ অনবরত বা মাঝে মাঝে ঘটতে থাকে যার কারণে সে অযু করে নামাজ পড়ারও সুযোগ পাচ্ছে না, এর মধ্যেই আবার অযু ভেঙ্গে যাচ্ছে এমন ব্যক্তিকে ‘মাজুর’ বলা হয়। যেমন, অনবরত প্রস্রাবের ফোটা পরা বা নাক দিয়ে রক্ত পড়া। কারণে নামাজের সম্পূর্ণ ওয়াক্তের মধ্যে যদি এতটুকু সময় না পাওয়া যায়, যাতে ফরজ অঙ্গগুলো ধুয়ে শুধু ফরজ নামাজটুকু আদায় করা যায় তাহলে সে ব্যক্তি মাজুর বলে গণ্য হবে। আর যদি শেষ সময়ে হলেও এভাবে নামাজ আদায় করার মতো সময় পাওয়া যায় তাহলে সে ব্যক্তি মাজুর হবে না।
মাজুর ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের ওয়াক্তের জন্যে নতুন নতুন অযু করবে। যে কারণে কেউ মাজুর হলো, এক নামাজের ওয়াক্তে একবার অযু করার পর সে কারণ যতই ঘটুক এতে অযু নষ্ট হয় না। তবে অযু ভাঙার অন্য কোনো কারণ ঘটলে অযু ভেঙ্গে যাবে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali