The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মনের কিছু কৌতুহলী অজানা প্রশ্নের উত্তর জেনে নিন।

চুল বা নক কাটলে রক্ত বের হয় না কেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের শরীর এবং আশপাশের পরিবেশে এমন কিছু ঘটে চলেছে যা আমরা অনেকেই জানিনা তার মূল রহস্য। আজ আমরা এমনি কিছু আজব তথ্য নিয়ে আলোচনা করবো যা আমাদের মেধা শক্তিকে আরো বিকশিত হতে সাহায্য করবে।

প্রশ্নঃ চুল বা নক কাটলে রক্ত বের হয় না কেন?

উত্তরঃ চুল তৈরি হয় এক বিশেষ ধরনের মৃত কোষ দিয়ে। এই কোষগুলোর ভেতরেই যথেষ্ট প্রোটিন জমা থাকে। আর তাই আলাদা করে রক্ত দিয়ে অক্সিজেন বহন করে আনতে হয় না। যেখানে অক্সিজেন আনারই কোনো দরকার নেই, সেখানে আর রক্ত প্রবাহ রেখে লাভ কী? তবে নখের কোষগুলো কিন্তু মৃত নয়, এগুলো এক ধরনের জীবিত কোষ। কিন্তু এগুলোতেও বিশেষ উপায়ে প্রোটিন জমা থাকে। আর তাই এখানেও রক্তপ্রবাহ থাকার দরকার নেই।

প্রশ্নঃ পায়ের উপর পা চেপে বসলে অথবা শরীরের কোনো অংশে বেশিক্ষণ চাপ পড়লে সেখানে ঝিঁ ঝিঁ ধরে অথবা অবশ অবশ ভাব অনুভূত হয়। কেন এমন হয়?

উত্তরঃ পায়ের স্নায়ুতে অনেকক্ষণ চাপ পড়লে স্নায়ু তার যথার্থ বার্তা মস্তিষ্কে ভালো করে পৌঁছাতে পারে না। চাপের ফলে পায়ে স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালনও ব্যাহত হয় এবং এ কারণেও মস্তিষ্কে স্নায়ুবার্তা ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ব্যাহত এই স্নায়ু উদ্দীপনাই মস্তিষ্কে সূঁচ ফোটা এবং অবশ ভাবের জন্ম দেয়। আমরা বলি ঝিঁ ঝিঁ ধরেছে। অবশ্য কিছুক্ষণ পরেই সেই স্থান চাপমুক্ত হলে এবং রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে এই ঝিঁ ঝিঁ ধরা কেটে যায়।

প্রশ্নঃ মশা কিভাবে মানুষ চেনে?

উত্তরঃ মশা এমন একটি প্রাণি যার কামড় খায় নি এমন ব্যক্তি পাওয়া কঠিন। বিছানায় শোয়া মাত্রই ঘিরে ধরে হুল ফোটাতে শুরু করে । কিন্তু মশা কিভাবে চেনে কোনটা মানুষ আর কোনটা জড়বস্তু? মশা আসলে মানুষ চেনে না, চেনে মূলত মানুষের শরীর থেকে নির্গত তাপ এবং প্রশ্বাসে নির্গত র্কাবন-ডাই- অক্সাইড। এই দুটির অস্তিত্ব টের পেলেই মশা বুঝতে পারে সেখানে খাদ্য আছে।

প্রশ্নঃ বোতলের পানি উপুর করে ঢালার সময় ঢক্ ঢক্ শব্দ হয় কেন?

উত্তরঃ পানি ভরা বোতল যখন উপুড় করা হয় তখন কিছু পানি সঙ্গে সঙ্গে নিচের গ্লাসে পড়ে ।এ সময় বোতলের ভিতরে পানির সম-পরিমাণ শূন্যতা সৃষ্টি হয় । বোতলের কিছু অংশ হয়ত আগে থেকেই ফাঁকা থাকে। কিছু কিছু পরিমান পানি বেরিয়ে যাওয়ার ফলে ফাঁকা অংশের আয়তন বেড়ে যায়। এ অবস্থায় বোতলের ভিতরের ফাঁকা অংশের বায়ুর ঘনত্ব কমে গিয়ে বায়ুর চাপ হ্রাস পায়। সুতরাং এই সময় বতলের ভিতরের বায়ুর চাপ কম থাকে কিন্তু বাইরের বায়ুর চাপ বেশি থাকে। তখন বাইরের বাতাসে ঠেলে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে। বাতাসের এই উর্ধ্বমুখী চাপে পানি বাইরে বেরুনোর পথে সাময়িক বাধা প্রাপ্ত হয় এবং এক ধরনের ঢক্ ঢক্ শব্দ হয় ।

প্রশ্নঃ মোমবাতির শিখা উপরের দিকে উঠে কেন?

উত্তরঃ আমরা চির কাল দেখে এসেছি যে মোমবাতির শিখা উপরের দিকেই উঠে । কখনো নিচের দিকে যায় না কিন্তু কেন যায় না? কোন কিছুর প্রজ্বলনের অর্থ হল- এর সাথে অক্সিজেনের সংযোগ সাধন। এর ফলে সৃষ্ট তাপে গ্যাস উত্তপ্ত হয়ে উঠে এবং তার ঘনত্ব কমে যায়।আশে-পাশের বাতাসের ঘনত্বের তুলনায়, এই তপ্ত গ্যাসের ঘনত্ব কম হওয়ায় তা পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ টানের বিপরীত মুখী তথা উপর মুখী প্রবাহ সৃষ্টি করে। এ কারণেই মোমবাতি বা অন্য কোন আগুনের শিখা উপরের দিকে যায়। যদি এমন কোন স্থানে মোমবাতি জালানো হয় যেখানে মধ্যাকর্ষন জনিত ত্বরণ বা অভিকর্ষজ ত্বরণ এর মান শূন্য। তাহলে মোমবাতির শিখা উপরে বা নিচে কোন দিকে না গিয়ে চারিদিকে ছড়িয়ে পরবে।

প্রশ্নঃ মিসাইল কেন আকাশের দিকে ছোড়া হয়?

উত্তরঃ মিসাইল বা মর্টার সেল সাধারনত আকাশের দিকে নির্দিষ্ট কোণে ছোড়া হয় । যদিও লক্ষ্য বস্তু আকাশে নয়, মাটিতে হয়ত বেশ কিছু দূরে । এর সহজ কারন হল, লক্ষ্য বস্তুর পথে অনেক গাছ পালা, বাড়ি –ঘর, পাহাড়-র্পবত থাকে যা এড়ানোর জন্য অনেক উঁচু দিয়ে গোলা মারতে হয় । কিন্তু যদি পথে কোন বাধা না থাকে তাহলেও উপরের দিকেই নিক্ষেপ করা হয়।এর সহজ কারণ হলো, ভূমির সমান্তরালে ছোড়া হলে এর উপর পৃথিবীর অভিকর্ষ বল এবং বাতাসের বাধা কিয়া করে । ফলে ছুঁড়ে মারা বস্তুটি নির্দিষ্ট দিকের সরল রেখায় না চলে ধনুকের মত বাঁকা হয়ে মাটিতে পড়ে । ফলে লক্ষ্য বস্তুতে আঘাত হানতে পারে না ।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali