The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রানী ভিক্টোরিয়ার কন্যা নাকি টাকা বকেয়া রেখে গেছেন!

সিগারেট কেনার ১৫ শিলিংয়ের দাম বকেয়াই রয়ে যায়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রানী ভিক্টোরিয়ার কন্যা নাকি টাকা বকেয়া রেখে গেছেন! লন্ডনের একজন বিক্রেতার কাছে ১৫ শিলিং বকেয়া রেখে মারা যান রানী ভিক্টোরিয়ার চতুর্থ কন্যা প্রিন্সেস লুইজ। এক নথিপত্রে এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

রানী ভিক্টোরিয়ার কন্যা নাকি টাকা বকেয়া রেখে গেছেন! 1

প্রিন্সেস লুইজ ১৯৩৯ সালে যখন মারা যান যখন তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তবে তখনও তার কাছে সিগারেট কেনার জন্য অর্থ পেতো বাকিংহ্যাম প্যালেস ও সেন্ট লুইস প্যালেসের মাঝামাঝিতে অবস্থিত লেউইস লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান।

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, এ বছরের প্রথম দিকে প্রিন্সেস লুইজের সম্পদের বিবরণী প্রকাশ করেছে ন্যাশনাল আর্কাইভ ইন কেইউ।

ইতিহাসবিদরা বলেছেন, কারো ব্যক্তিগত নথিপত্র প্রকাশ করার বিষয়টি সত্যিই একটি ব্যতিক্রমী, যেহেতু এসব নথি সাধারণত সিল করায় থাকে।

উল্লেখ্য, বিখ্যাত শিল্পী হিসাবেও পরিচিত এই রাজকুমারী ছিলেন রানী ভিক্টোরিয়া এবং প্রিন্স আলবার্টের ৬ষ্ঠ সন্তান ও চতুর্থ কন্যা। নিজের পৃথক ধরনের জীবনযাত্রার জন্য তার বেশ পরিচিতও ছিল।

নথিপত্র অনুযায়ী, মারা যাওয়ার সময় প্রিন্সেস লুইজ ২ লাখ ৩৯ হাজার ২৬০ পাউন্ড, ১৮ শিলিং ও ৬ পেন্স রেখে গেছেন। বর্তমান হিসাবে যার মূল্য ৭০ মিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি। তবে সিগারেট কেনার ১৫ শিলিংয়ের দাম বকেয়াই রয়ে যায়।

তবে এই দেনার কারণ হয়তো তখনকার জনপ্রিয় ৩০০ প্লেয়ারর্স বা উডবাইনস, যদিও নথিপত্রে উল্লেখ নেই যে, রাজকুমারী আসলে কোন ব্রান্ডের সিগারেট খেতেন।

প্রিন্সেস লুইসের জীবনীকার লুসিন্দা হকসলে বলেছেন, প্রিন্সেস নিয়মিতভাবে ধূমপান করতেন, তবে তার মা সেটি পছন্দ না করার কারণে মায়ের কাছ থেকে সব সময়ে সেটি লুকিয়েই রাখতেন।

তার ভাই এডওয়ার্ড টু ১৯০১ সালে যখন রাজা হন, তখন তিনি প্রথমবারের মতো রাজকীয় প্রাসাদের স্মোকিং কক্ষে ধূমপান করার সুযোগ পেয়ে যান।

এই রাজকীয় জীবনযাপন নিয়ে বইয়ের লেখক মাইকেল ন্যাশ বলেছেন, এসব নথিপত্রের মাধ্যমে ত্রিশের দশকের একজন রাজকুমারীর জীবনযাপন সম্পর্কে একটি চটজলদি চিত্র পাওয়া গেছে।

মিজ হকসলের ধারণা মতে, প্রিন্সেস লুইজের একজন অবৈধ সন্তান ছিলেন, যিনি তার মায়ের স্ত্রী রোগ চিকিৎসকের ছেলে নাকি দত্তক নিয়েছিলেন।

তবে এসব নথিপত্রে তার কোনো রকম উল্লেখ নেই, যদিও তার কাছ থেকে সুবিধা পাওয়া অনেকের নামই রয়েছে।

উইল অনুসারে, অস্ট্রেলিয়ান চিকিৎসক তে রোডাস শ’র কাছে ৫২৫ পাউন্ড দেনাও রেখে গেছেন প্রিন্সেস লুইজ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সামরিক চিকিৎসক মি. শ’ পরবর্তীতে সয়াবিনের বিষয়ে আগ্রহী বেশ হয়ে ওঠেন। তবে উইলে উল্লেখ করা হয়নি যে, ড. শ’ এর কাছ থেকে তিনি আসলে কি চিকিৎসা নিয়েছিলেন। তবে নিজের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বেশ আগ্রহী ছিলেন প্রিন্সেস লুইজ।

মিজ হকসলের দেওয়া তথ্য মতে, নিজের ‘স্লিম ফিগার’ ধরে রাখতে নাকি বেশ আগ্রহী ছিলেন প্রিন্সেস লুইজ।

তিনি বলেছেন, ‘প্রিন্স ফিলিপের মা প্রিন্সেস অ্যালিস বলেছেন যে, প্রিন্স লুইসের সঙ্গে একদিন তিনি ডিনারে বসেন, সেখানে তিনি নাকি বাঁধাকপির মাত্র কয়েকটি টুকরো খেয়েছিলেন।

প্রিন্সেস লুইস একজন গুণী শিল্পী ছিলেন। তার নির্মিত রানী ভিক্টোরিয়ার ভাস্কর্য এখনও কেনসিংটন প্যালেসে রয়েছে। সে সময়ের প্রধান সারির অনেক শিল্পীর সঙ্গে তার বন্ধুত্বও ছিল।

জানা যায়, কেনসিংটন প্যালেসের বিশাল বড় একটি অ্যাপার্টমেন্টে তিনি থাকতেন, যেখানে এখন প্রিন্স উইলিয়াম ও তার পরিবারবর্গ বসবাস করছেন।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali