The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

প্রেসিডেন্টের মেয়ে রেস্তোরাঁর পরিচারিকার কাজ করার গল্প!

একদিন মাসাচুয়েটসের মার্থাস ভাইনইয়ার্ড নামে একটি দ্বীপে অবস্থিত একটি রেস্তোরাঁয় চাকরি পেয়ে যান মেয়েটি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একটি কৃষ্ণাঙ্গ মেয়ে চাকরির খোঁজে হন্যে ঘুরছেন দ্বারে দ্বারে। সবখানেই লেখা কর্ম খালি নেই। নিজের পরিচয় গোপন করে চাকরি নিলেন কিন্তু একদিন জানা গেলো আসলে তিনি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের মেয়ে!

প্রেসিডেন্টের মেয়ে রেস্তোরাঁর পরিচারিকার কাজ করার গল্প! 1

কাজের তেমন অভিজ্ঞতাও নেই তার, তাই ভালো কোনো চাকরি মিলছে না। মেয়েটির মনে হলো রেস্তোরাঁর পরিচারিকার কাজটি তিনি হয়তো করতে পারবেন। সে কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাসাচুয়েটসের বিভিন্ন হোটেল এবং রেস্তোরাঁয় গিয়ে ইন্টারভিউ দিতে থাকেন মেয়েটি।

প্রথম দিকে বার বার বিফল হচ্ছিলেন তিনি। সব রেস্তোরাঁর মালিক একই কথা বলেছিলেন- আমাদের এখানে কোনো লোকের প্রয়োজন নেই। অন্য কোথাও খুঁজে দেখো।

এভাবে বিফল হওয়ার পর কৃষ্ণাঙ্গ মেয়েটি হতাশ হতে থাকেন। একদিন মাসাচুয়েটসের মার্থাস ভাইনইয়ার্ড নামে একটি দ্বীপে অবস্থিত একটি রেস্তোরাঁয় চাকরি পেয়ে যান মেয়েটি।

প্রথম দিনেই রেস্তোরাঁর মালিক ন্যান্সি তাকে ভালোভাবে সতর্কবার্তা দেন, কোনো দিনই দেরি করে আসা যাবে না। দেরি করে এলে তাকে চাকরি হারাতে হবে।

মালিকের কথায় সায় দিয়ে নিয়মিত কাজও করতে থাকেন সেই কৃষ্ণাঙ্গ তরুণী। যথাসময়ে তার উপস্থিতি দেখে রেস্তোরাঁর কর্মকর্তারাও বেশ সন্তুষ্ট হন।

কাজেও বেশ মনোযোগী মেয়েটি। কাস্টমারদের অর্ডার নেওয়া, দ্রুত খাবার পরিবেশন, টেবিল পরিষ্কার করে দেওয়াসহ অন্যান্য সব কাজই চটপট করেন তিনি। তারপরও মাঝেমধ্যে কিছু ভুল হয়ে গেলে গালমন্দও শুনতে হয় তাকে। চুপচাপ সেগুলো সহ্যও করেন তরুণী।

একদিনের ঘটনা। কফির পেয়ালা সরাতে গিয়ে অলক্ষ্যে কিছুটা কফি এক কাস্টমারের কাপড়ে পড়ে গেলো। এতে প্রচণ্ড রেগে গিয়ে রেস্তোরাঁর কর্মকর্তাকে বিচার দিলেন ওই কাস্টমার।

কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে সেই কাস্টমারের কাছে মাফ চেয়ে এবারের মতো পার পেয়ে গেলেন মেয়েটি। এভাবে ব্যস্তময় পরিচারিকার দায়িত্বের ওপর ভর করেই দিন চলে যেতে থাকে সেই মেয়েটির।

একদিন সহকর্মীর জন্মদিন উৎসবে তাকে যোগ দিতে হয়। সেখানে কেক কাটার পর দেখা গেলো যে মেয়েটি কেক খাচ্ছেন না। জোর করেও তাকে কেক খাওয়ানো গেলো না। সহকর্মীরা ভাবলেন, বেশি সস্তা দরের কেক বলেই কী খেতে চাইছে না মেয়েটি?

আবার তারা এও ভাবলেন, গরিব ঘরের মেয়েদের এর চেয়ে ভালো কেক চোখেও তো দেখার কথা নয়। তা হলে এই কেকে কামড় দিতে তার সমস্যা কী? মেয়েটি জবাব দিলেন যে, পেট ভরা তাই তার খেতে ইচ্ছা করছে না। এভাবেই সবার সঙ্গে মিলেমিশে চলছিল মেয়েটির পুরো চাকরিজীবন।

একদিনের ঘটনা। রেস্তোরাঁর এক কর্মী দেখলেন, কৃষ্ণাঙ্গ মেয়েটি কাজ শেষে রেস্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে একটু আড়ালে যেতেই ৬ দীর্ঘদেহী মানুষ তাকে ঘিরে ফেললেন। তারপর নিরাপত্তা দিয়ে নিয়ে গেলো। মেয়েটিকে বিলাসবহুল গাড়িতেও চড়তে দেখেন তারা।

পরের দিনই ঘটনাটি নিয়ে বেশ গুঞ্জন শুরু হয়। রেস্তোরাঁর অন্যান্য সহকর্মীর কাছে এতোদিনের চেনা মেয়েটি যেনো এক রহস্যময় হয়ে ওঠে। সবাই তাকে আড়চোখে দেখতে থাকেন। এক সময় কথাটি চলে যায় রেস্তোরাঁর মালিকের কানেও। এভাবে বিষয়টি এক কান দু কান করে চলে যায় স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছেও।

কে এই মেয়ে? সেই রহস্য উদ্ঘাটনে নেমে পড়লেন সাংবাদিকরা। তারা জানতে পারলেন কৃষ্ণাঙ্গ মেয়েটির প্রকৃত পরিচয়।মেয়েটি আসলে আর কেও নন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ছোট মেয়ে সাশা ওবামা!

বিষয়টি প্রকাশ্যে এলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক আলোড়ন তোলে। বিশ্ববাসী প্রচারিত হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ছোট মেয়ে সাশা ওবামা নিজের পরিচয় লুকিয়ে এতোদিন একটি রেস্তোরাঁয় পরিচারিকার কাজ করছিলেন।

গ্রীষ্মকালীন ছুটির ফাঁকে মাসাচুয়েটসের ওই রেস্টুরেন্টে কাজ নেন তিনি। প্রেসিডেন্টের মেয়ে কেনো এমনটি করলেন সে বিষয়েও প্রশ্ন ওঠে। তারপর এর জবাব দেন বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা। গণমাধ্যমে তিনি বলেন যে, সন্তানরা একটি বয়স আসার পর তাদের বিলাসিতা ছাড়তে আমি বাধ্য করেছি। আমি তাদের সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশতে পথে ছেড়ে দিয়েছি বলে সে চাকরি করেছে।

তিনি আরও জানান, জীবনটা শুধুই হোয়াইট হাউসকেন্দ্রিক হতে পারে না। এখানে জানতে হবে কীভাবে চলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খেটে খাওয়া মানুষের জীবন। এমনটি না হলে নিজেকে সঠিক মানুষরূপে গড়ে তুলতে পারবেন না। আর সে জন্যই ছুটির ফাঁকে এই কাজটি করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি নিজেই।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali