The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

২৯ বছরেও খাবারের দাম বাড়েনি এমন এক দোকানের গল্প!

এখনও তার দোকানে ২৫ ও ৫০ পয়সায় কচুরি পাওয়া যায়!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দীর্ঘ ২৯ বছরেও খাবারের দাম বাড়েনি এমন এক দোকানের গল্প রয়েছে আজ! ভারতের কোলকাতার এক খাবার বিক্রেতা এই কাজ করে আসছেন।

২৯ বছরেও খাবারের দাম বাড়েনি এমন এক দোকানের গল্প! 1

বাজারের সব জিনিসেরই দাম হু হু করে বেড়েছে। তবে প্রায় তিন দশক ধরে একই দাম ধরে রেখেছেন ভারতের কোলকাতার ওই খাবার বিক্রেতা। ২৯ বছর আগের দাম অপরিবর্তিতই রেখেছেন ওই বিক্রেতা মঙ্গল!

এখনও তার দোকানে ২৫ ও ৫০ পয়সায় কচুরি পাওয়া যায়! তেলেভাজার দাম এখনও মাত্র এক টাকা! তবে ছাত্রছাত্রীরা পেয়ে থাকেন এর ঠিক অর্ধেক দামে, অর্থাৎ ২৫ পয়সায়। একটা তেলেভাজা বিক্রি হয় ১ টাকা।

পঞ্চাশোর্ধ্ব দোকানি লক্ষ্মীনারায়ণ ঘোষ কোলকাতার মানিকতলার মুরারিপুকুর এলাকায় কচুরি, তেলেভাজার দোকান চালান। তার ডাকনাম, মঙ্গল। কেও কেও মংলা বলেই ডাকেন।

প্রায় তিন দশক পূর্বের কথা সেই ১৯৯০ সালে মিটার বক্সের একটি পরিত্যক্ত ঘরে তিনি কচুরির দোকান দেন। তখনকার বাজারমূল্য অনুসারে প্রতিটি কচুরির দাম ছিল মাত্র ৫০ পয়সা। ওই এলাকায় বেশ কয়েকটি স্কুলও রয়েছে। শিক্ষার্থীরা অনেকেই ছুটির পর বা টিফিনের সময় ভিড় জমাতো মঙ্গলের দোকানে। তাদের জন্য কচুরির দাম অর্ধেক করে দিয়েছিলেন মঙ্গল নিজেই।

স্কুলের ইউনিফর্ম পরে এলে কচুরির দাম নিতেন ২৫ পয়সা করে। আবার সন্ধ্যায় কচুরি নয়, মঙ্গলের দোকানে আলুর চপ, মোচার চপ, ধোঁকার চপ, পেঁয়াজি, বেগুনির আয়োজন থাকতো। তিন দশক আগের বাজারদর অনুযায়ী মঙ্গল সেসবের দাম নির্ধারণ করেছিলেন মাত্র ১ টাকা করে।

বাজারের জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও সে জানার আঁচ তিনি ফেলতে দেননি মঙ্গল ২৯ বছরের পুরনো দোকানে। এখনও তার দোকানে ২৫ ও ৫০ পয়সায় কচুরি পাওয়া যায়। তেলেভাজার দাম এখনও সেই ১ টাকা!

এই দোকান ছাড়া অন্য কোনো উপার্জনের মাধ্যমও নেই মঙ্গলের। এতো কম দাম নিয়ে কীভাবে তার সংসার চলে? এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে মঙ্গল বলেন, ‘সমস্যা তো একটু হয়ই। তবে যা হোক যে করেই হোক সংসার চালিয়ে নিই। যখন আমি দোকান শুরু করেছিলাম, তখন আলুর কেজি ছিল মাত্র ৫০ পয়সা, এখন ১৫ থেকে ২০ টাকা। তবে এতোদিন যখন বাড়াইনি, কোনওদিন আর দাম বাড়াবো না বলে দৃঢ়কণ্ঠে জানান মঙ্গল!’

কেনো দাম বাড়াবেন না? মঙ্গলের সাফ জবাব, ‘পাড়ার মধ্যে দোকান তো, সবাই এতোদিন ধরে খাচ্ছেন। স্কুলের বাচ্চাগুলো ভিড় করে এখানে এসে, তারা তৃপ্তি পাই। এতোদিন পরে দাম বাড়ালে অনেকেই দুঃখ পাবেন। তবে কচুরির সাইজ একটু ছোট করেছি। চপ অবশ্য আগের মতোই রয়েছে। আমার ঠিকই চলে যাবে।’

তবে মঙ্গলের দোকান নিয়ে এলাকাবাসীর বিস্ময়ের যেনো শেষ নেই। স্থানীয় বাসিন্দা অর্ণব সরকার বলেন, ‘এতো বছর পার হয়ে গেলো, সবকিছুই বদলে গেলো, আমরাও ছোট থেকে বড় হলাম, তবে মঙ্গলকাকুর কচুরির আর দাম বাড়লো না! আশ্চর্য মানুষ একজন এই মঙ্গল!’

তথ্সূযত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali