The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রাজধানী ঢাকার ঐতিহাসিক কাকরাইল মসজিদ

বাংলাদেশে তাবলীগ জামাতের মারকায বা প্রধান কেন্দ্র এই মসজিদটি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ২৪ মে ২০১৯ খৃস্টাব্দ, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ, ১৮ রমজান ১৪৪০ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

রাজধানী ঢাকার ঐতিহাসিক কাকরাইল মসজিদ 1

কাকরাইল মসজিদ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কাকরাইল এলাকায় রমনা পার্কের পাশে অবস্থিত। বাংলাদেশে তাবলীগ জামাতের মারকায বা প্রধান কেন্দ্র এই মসজিদটি।

১৯৫২ সাল হতে এই মসজিদটি তাবলীগ জামাতের মারকায হিসেবে নির্ধারিত হয়ে আসছে। এই মসজিদটির আদি নাম ছিল মালওয়ালি মসজিদ।

এই মসজিদ প্রতিষ্ঠা ও নির্মাণ

কাকরাইল মসজিদ সর্বপ্রথম কবে এবং কার দ্বারা নির্মিত হয়েছে সেটি নিয়ে মতভেদ রয়েছে। কাকরাইল মসজিদের জৈষ্ঠ ব্যক্তিবর্গদের থেকে জানা যায়, নবাব পরিবারের যে কোনো একজন সম্মানিত ব্যক্তি মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। অনেকের ধারণা ৩০০ বছর পূর্বে এই মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মসজিদটি নবাবদের অন্যান্য স্থাপনার সাদৃশ্যেই নির্মিত হয়েছিলো। শুরুতে এই মসজিদটি স্বল্প পরিসরে ছিল। সামনে ছোট্ট একটি পুকুরও ছিল। আবার লোক মুখে শোনা যায়, চল্লিশের দশকে রমনা পার্কের মালিগণ টিন দিয়ে ছোট্ট একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৬০-এর দশকে তাবলীগ জামাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ইঞ্জিনিয়ার মরহুম হাজী আব্দুল মুকিতের তত্ত্বাবধানে ৩ তলা মসজিদটি পুনঃনির্মাণ করেন।

স্থাপত্য শৈলি

বর্তমান মসজিদের জায়গায় পূর্বে নবাব পরিবারের নির্মিত একটি মসজিদও ছিল। যার অস্তিত্ব এখন একেবারেই নেই। বর্তমানের মসজিদটি ইঞ্জিনিয়ার মরহুম হাজী আব্দুল মুকিতের নকশায় নির্মিত হয়েছে। মসজিদের ছাদ সংলগ্ন ত্রি-ভুজ আকৃতির কারুকাজ করা রয়েছে। মসজিদটির স্তম্ভগুলো অনেকটা চৌকোণা আকৃতির। মসজিদের পশ্চিম দিকের দেওয়ালটি অনেকটা ঢেউ খেলানো।

এছাড়াও এই মসজিদটির তিন দিকে প্রশস্ত বারান্দাও রয়েছে। দক্ষিণ ও উত্তর পাশে মুসল্লিদের অজু করার জন্য দুটি পুকুরসাদৃশ্য হাউজ রয়েছে। এই পুকুরের চতুষ্পার্শে শতাধিক লোক একত্রে ওজু করতে পারেন। এছাড়াও মসজিদের বাইরেও অজু করার আধুনিক ব্যবস্থা রয়েছে। মসজিদ থেকে একটু দূরে উত্তর দিকে টয়লেট ও বাথরুমের জন্য রয়েছে দোতলা একটি ভবন।

এই মসজিদে প্রতিদিন হাজার হাজার তাবলিগ জামায়াত অনুসারীরা আসেন। তারা এখানে চিল্লাসহ ধর্মীয় কাজ কর্ম করেন। যে কারণে প্রচুর লোকের সমাগম দেখা যায় এই মসজিদটিতে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali