The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কাঠের বাড়ির গল্প!

মূলত শীত প্রধান অঞ্চল, দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্নস্থানে এমন কাঠের নানা রকমের বাড়ি দেখা যায়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একটু ব্যতিক্রমি গল্প বটে, কাঠের বাড়ি। হাজার রকমের কারুকার্য ও বাহারি বিচিত্র ঢং নিয়ে ঐতিহ্যের প্রমত্যভাবে বয়ে চলছে কাঠের বাড়ি নির্মাণ।

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কাঠের বাড়ির গল্প! 1

এক পাহাড়ি অঞ্চল, মূলত শীত প্রধান অঞ্চল, দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্নস্থানে এমন কাঠের নানা রকমের বাড়ি দেখা যায়। অনেক সময় আধুনিকতার একটু ছোঁয়ায় এই কাঠের বাড়ি হয়ে ওঠে সৌন্দর্যের এক অন্যরকম নির্দশন।

খুব ছোট ছোট কক্ষের সমন্বয়ে এক তলা, ২য় তলা, ৩য় তলা কাঠের ঘরের সঙ্গে আমরা কম বেশি অনেকেই পরিচিত। তবে কাঠের বাড়ি বা ঘরের উচ্চতা যদি হয় ১৮ তলা তাহলে চোখ তো কপালে উঠবে সেটিই স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে এমনই ঘটনা ঘটেছে নরওয়েতে। পরিবেশবান্ধব নির্মাণ পদ্ধতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠছে আধুনিক বহুতল এই কাঠের বাড়িটি।

মিয়োসা হ্রদের তীরে ১৮ তলা কাঠের এই বাড়িটির উচ্চতা হলো ৮৫ মিটার। নরওয়ের এই বাড়ির মতো পৃথিবীর অন্য কোথাও আর এমন বাড়ি নেই। স্থানীয় আবাসন ব্যবসায়ী আর্তুর বুর্খাটের দীর্ঘদিনের স্বপ্নে লালিত এই বাড়ির প্রকল্পটি।

খবরে বলা হয়, কংক্রিট ও ইস্পাতের বাড়ি নির্মাণের চেয়ে এই বাড়ি নির্মাণে কার্বন খুবই কম নির্গমন হয়েছে। ইস্পাত ও কংক্রিটের তুলনায় এই ভবনটি ৬০ শতাংশ কম সিওটু নির্গমন করে ৷ কাঠ দিয়ে অনেক কিছু নির্মাণ করা সম্ভব। এমন জটিল এবং বহুতল ভবনও নির্মাণ করা সম্ভব এই কাঠ দিয়ে। এই কথায় বলছিলেন প্রকল্প প্রধান আর্তুর বুর্খাটে।

এই বাড়ির বাসিন্দা লাইফ আটলে ভিকেন এই সম্পর্কে বলেন, ‘কাঠের ঘরে বসবাস করার মজাই আলাদা। এই ঘরের চারপাশে কাঠের সংস্পর্শ বিদ্যমান। কাঠের উষ্ণ তাপমাত্রায় বিশেষ এক অনুভূতির মধ্যে এখানে বসবাস করা সম্ভব।’

কাঠের ঘরে থাকলে মনে হবে যেনো ঘরটা জীবন্ত। অপরদিকে কংক্রিটের ঘরে বসবাস করলে জড়বস্তু মনে হয় বলে মন্তব্য করেন বাড়ির অপর এক বাসিন্দা।

বছরের পর বছর মৌলিক গবেষণার মাধ্যমে এই ভবনটিকে তীব্র বাতাস এবং চরম আবহাওয়ার ধাক্কা হতে সুরক্ষিত রাখার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। কাঠ দিয়ে নির্মাণে পারদর্শী একটি কোম্পানি বাড়িটি ডিজাইন করে।

প্রকল্পের সমন্বয়ক ও্যস্টেন এলিগসাস বলেছেন যে, এই কাজটা আমাদের জন্য একেবারে নতুন ছিল। কঠোর পরিশ্রম ও নির্ঘুম রাত কাটানোর পর আমরা এই বাড়িটি নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি। এতে উঁচু ভবন তার উপর সব হালকা উপকরণ, এটা আমাদের জন্য সমস্যা ছিল। উপরন্তু উপত্যাকায় ধমকা হওয়ার জোড়াজুড়িতে ভবনটি হেলে পড়ার ভয়ও ছিল।’

তবে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এই কাঠের ভবনের ভর সামলাতে ভবনের স্তম্ভগুলোকে মাটির অনেক গভীরে বসানো হয়। অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থাও বড় একটি চিন্তার বিষয় ছিল ৷ তবে মোটা কাঠের স্তম্ভগুলি এমনকি ইস্পাতের তুলনায় আরও বেশিক্ষণ আগুনের শিখা সামলাতে পারে। কাঠ দিয়ে নির্মাণের ক্ষেত্রে এটিও বড় সুবিধা ৷ হোটেল ও সম্মেলন কক্ষও রয়েছে কাঠের এই বহুতল ভবনটিতে। বহুতল এই কাঠের ব্যতিক্রমী মিয়োসা টাওয়ারকে ভবিষ্যতের ফ্ল্যাটবাড়ির ভালো দৃষ্টান্ত হিসেবে গণ্য করা হতে পারে।

প্রকল্প সমন্বয়ক এই বাড়িটিকে পরিবেশবান্ধব নির্মাণের প্রতীক বলেই মনে করেন। ভবিষ্যত নির্মাণের ক্ষেত্রে কাঠ পরিবেশবান্ধব উপকরণ হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali