জাকারবার্গের বাংলাদেশ নিয়ে স্ট্যাটাস

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটি দেশ হলেও এই দেশটি বিশেষ করে তথ্য প্রযুক্তি খাতে ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। যে কারণে ছোট হলেও বিশ্বের বড় বড় ব্যক্তিদের কাছেও বাংলাদেশ প্রশংসিত একটি দেশ। এবার সেই বাংলাদেশকে নিয়ে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ একটি স্ট্যাটাস দিলেন। ওই স্ট্যাটাসে তিনি বাংলাদেশের প্রশংসাও করলেন।

বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটি দেশ হলেও এই দেশটি বিশেষ করে তথ্য প্রযুক্তি খাতে ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। যে কারণে ছোট হলেও বিশ্বের বড় বড় ব্যক্তিদের কাছেও বাংলাদেশ প্রশংসিত একটি দেশ। এবার সেই বাংলাদেশকে নিয়ে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ একটি স্ট্যাটাস দিলেন। ওই স্ট্যাটাসে তিনি বাংলাদেশের প্রশংসাও করলেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ বাংলাদেশে মেনিনজাইটিস নামের স্নায়ুরোগের প্রার্দুভাব নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। ওই স্ট্যাটাসে নিজ দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও বায়োহাবের তৈরি একটি টুল ব্যবহারের প্রশংসাও করেছেন তিনি।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ২৯ মিনিটে স্ট্যাটাসটি পোস্ট করেন মার্ক জাকারবার্গ। ওই স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের গবেষকরা মেনিনজাইটিস প্রার্দুভাবের কারণ খুঁজে বের করতে ‘আইডিসেক’ নামে একটি টুল ব্যবহার করছে। টুলটি তৈরি করেছে ‘চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ’ এবং বায়োহাব নামে একটি দল।’

তিনি আরও লিখেছেন যে, ‘আইডিসেক’ বা ইনফেকটিয়াশ ডিজিজ সিকোয়েন্সার হলো মূলত ওপেন সোর্স এবং ক্লাউডভিত্তিক টুল, যা দ্বারা যে কেও ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে সেটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি বড় ধরনের একটি উদাহরণ হতে পারে, যাতে করে বায়োহাবের প্রযুক্তি এবং টুল ব্যবহার করে শিশুদের রোগ প্রতিরোধের উপযোগী নানা ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়।

অপরদিকে, আইডিসেক টুলটি বিশ্বের সব স্বাস্থ্যকর্মীর হাতেই তুলে দিতে কাজ করছে গেটস ফাউন্ডেশন। যে কারণে মার্ক জাকারবার্গ তার ওই পোস্টে গেটস ফাউন্ডেশনকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি মোটেও। সেইসঙ্গে আইডিসেক নিয়ে একটি ভিডিওও পোস্ট করেছেন মার্ক জাকারবার্গ।

উল্লেখ্য, সামাাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মধ্যে ফেসবুক হলো বর্তমান সময় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি যোগাাযোগ মাধ্যম। বাংলাদেশেও এই ফেসবুক ব্যাপক জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। কিশোর কিশোরী হতে শুরু করে বয়:বৃদ্ধরাও বর্তমানে আসক্ত এই ফেসবুকে।