দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মেধা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত একটি জিনিস। যাদের সৃষ্টিকর্তা এটি দান করেন কেবলমাত্র তার ভাগ্যে এমন অবিশ্বাস্য সাফল্য আসে। যেমনটি ঘটেছে লরেন্ট সিমন্স নামে এক শিশুর ক্ষেত্রে। মাত্র ৯ বছর বয়সেই স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের করতে চলেছে বেলজিয়ামের এক শিশু। লরেন্ট সিমন্স নামে ওই শিশু আইন্ডহোভেন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে (টিইউই) ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করছে।
মেধা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত একটি জিনিস। যাদের সৃষ্টিকর্তা এটি দান করেন কেবলমাত্র তার ভাগ্যে এমন অবিশ্বাস্য সাফল্য আসে। যেমনটি ঘটেছে লরেন্ট সিমন্স নামে এক শিশুর ক্ষেত্রে। মাত্র ৯ বছর বয়সেই স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের করতে চলেছে বেলজিয়ামের এক শিশু। লরেন্ট সিমন্স নামে ওই শিশু আইন্ডহোভেন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে (টিইউই) ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করছে।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে আগামী মাসে ডিসেম্বরেই তার স্নাতক সম্পন্ন হবে। যার মধ্যদিয়ে সে সবচেয়ে কম বয়সে স্নাতক ডিগ্রিধারী হওয়ার গৌরব অর্জন করতে চলেছে। বর্তমানে এই গৌরবের মালিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাইকেল কেভিন কার্নি। যিনি ১০ বছর বয়সে ইউনির্ভাসিটি অব আলাবামা হতে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেছিলেন।
জানা গেছে, স্নাতক শেষ হওয়ার পর লরেন্টের একই বিষয়ে পিএইচডি প্রোগ্রাম শুরু করার পরিকল্পনাও রয়েছে। আবার চিকিৎসা বিজ্ঞানেও পড়াশোনা করার কথা ভাবছেন বলে তার বাবা সংবাদ মাধ্যম সিএনএনকে জানিয়েছেন।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, এক কথায় শিক্ষকরা তাকে ‘অসাধারণ’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। প্রথমে তার দাদা-দাদী ও পরে স্কুলের শিক্ষকরা তার অসাধারণ মেধার বিষয়টি বুঝতে পারেন বলে তার মা সিএনএনকে জানিয়েছেন।
এই বিষয়ে এই ক্ষুদে শিক্ষার্থী লরেন্ট সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, তার প্রিয় বিষয় হলো ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং। তবে ভবিষ্যতে তিনি চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়েও কিছু লেখাপড়া করতে চান। এই ক্ষুদে শিক্ষার্থীর পড়া লেখার প্রতি আগ্রহ দেখে শিক্ষকরাও বিস্মিত হন।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে আরও জানা যায়, লরেন্টের বাবা-মা তার শৈশব ও তার অসাধারণ মেধার মধ্যে সমন্বয় সাধনের চেষ্টাও করেছেন। যাতে করে সে স্বাভাবিক শৈশব পায়।
লেখাপড়ার বাইরে ছোট্ট লরেন্ট অনলাইনে গেইম খেলতে ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করেন। মাঝে মধ্যেই লরেন্ট নেটফ্লিক্সও দেখে।