The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সরকার এবার ড্রোন ওড়ানোর সুযোগ করে দিচ্ছে

বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার (কেপিআই) তিন কিলোমিটারের বাইরে ৫০ ফুটের কম উচ্চতায় এবং সাড়ে তিন কিলোমিটারের বাইরে ১০০ ফুটের কম উচ্চতায় ৭ কেজির কম ওজনের ড্রোন ওড়াতে অনুমতির প্রয়োজন হবে না বলে জানানো হয়েছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গবেষণা, জরিপ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, স্থিরচিত্র ধারণ, উন্নয়ন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের মতো কাজ ছাড়াও বিনোদনের জন্য ড্রোন ওড়ানোর সুযোগ করে দিতে চলেছে বর্তমান সরকার।

সরকার এবার ড্রোন ওড়ানোর সুযোগ করে দিচ্ছে 1

বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার (কেপিআই) তিন কিলোমিটারের বাইরে ৫০ ফুটের কম উচ্চতায় এবং সাড়ে তিন কিলোমিটারের বাইরে ১০০ ফুটের কম উচ্চতায় ৭ কেজির কম ওজনের ড্রোন ওড়াতে অনুমতির প্রয়োজন হবে না বলে জানানো হয়েছে।

অন্যসব ক্ষেত্রে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) অনুমতি নিয়ে তবেই ড্রোন ওড়াতে হবে। ৭ কেজির বেশি ওজনের ড্রোন আমদানিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনও নিতে হবে।

এসব নিয়ম সংযুক্ত রেখে ‘ড্রোন নিবন্ধন এবং উড্ডয়ন নীতিমালার’ খসড়া তৈরি করে তার ওপর অংশীজনদের মতামতও নিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (সিভিল এভিয়েশন) জনেন্দ্র নাথ সরকার এই বিষয়ে বলেছেন, “আগামী সপ্তাহে সভা করে খসড়াটি চূড়ান্ত করা হবে, তারপর তা মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে। মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিলে মন্ত্রণালয় হতে গেজেট জারি করা হবে।”

খসড়ায় বলা হয়েছে যে, কৃষিকাজ, কৃষির উন্নয়ন, আবহাওয়ার তথ্য সংগ্রহ; পরিবেশ এবং ফসলের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ, মশার ঔষধ এবং কীটনাশক স্প্রে, সার্ভের জন্য চিত্র ধারণ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, গবেষণা কার্যক্রম, নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য বিশ্বব্যাপী ড্রোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশেও ব্যক্তিগত, সরকারি, বেসরকারি, সামরিক এবং বেসামরিক পর্যায়ে ড্রোনের ব্যবহার ক্রমাগত বাড়ছেই। এছাড়াও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষার কাজেও এর ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে।

“ড্রোনের ব্যবহার বাড়লেও ব্যক্তিগত কিংবা রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা ভঙ্গ ও জনগণ ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতির মতো অনৈতিক, বেআইনি কিংবা সন্ত্রাসী কার্যকলাপে এই প্রযুক্তির অপব্যবহাররোধে বর্তমানে বাংলাদেশে ড্রোন আমদানি, ব্যবহার ও উড্ডয়ন অত্যন্ত সীমিত ও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়ে আসছে।”

খসড়া নীতিমালায় ব্যবহারের ভিত্তিতে ড্রোনকে চার ভাগে ভাগ করা হয়:

ক শ্রেণি : বিনোদনের জন্য ব্যবহার।

খ শ্রেণি : শিক্ষা ও গবেষণার মতো অবাণিজ্যিক কাজে সরকারি, বেসরকারি সংস্থা কিংবা ব্যক্তিগত ব্যবহার।

গ শ্রেণি : সার্ভে, স্থির চিত্র ধারণ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, উন্নয়ন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের মতো বাণিজ্যিক এবং পেশাদার কাজে ব্যবহার।

ঘ শ্রেণি : রাষ্ট্রীয় এবং সামরিক প্রয়োজনে ব্যবহার।

বিমান ও জনসাধারণের সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার বিষয় বিবেচনায় নিয়ে ড্রোন অপারেশন জোনকে আবার তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে।

গ্রিন জোন : বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার (কেপিআই) তিন কিলোমিটারের বাইরে ৫০ ফুটের কম উচ্চতায় ও সাড়ে তিন কিলোমিটারের বাইরে ১০০ ফুটের নিচে ড্রোন ওড়াতে অনুমতি লাগবে না। এটাই হলো গ্রিন জোন।

ইয়েলো জোন : প্রবেশ নিষিদ্ধ- এমন সব এলাকা, সামরিক এলাকা, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা ও সংকীর্ণ এলাকায় অনুমতি নিয়ে ড্রোন চালাতে হবে।

রেড জোন : নিষিদ্ধ অঞ্চল, বিপদজনক এলাকা, বিমানবন্দর, কেপিআই ও বিশেষ কেপিআই-এ ড্রোন চালাতে নিতে হবে বিশেষ অনুমতি।

বিনোদনের জন্য ড্রোন ওড়াতে পারবে যে কেও। তবে অন্যসব ক্ষেত্রে ড্রোন অপারেট করার জন্য বয়স হতে হবে অন্তত ১৮ বছর এবং সেক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা হতে হবে ন্যূনতম এসএসসি।

সরকারের আমদানী নীতিমালা ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারিত পদ্ধতিতে ড্রোন আমদানি করতে হবে উল্লেখ করে খসড়ায় বলা হয়, ‘ক’, ‘খ’, ‘গ’ শ্রেণির জন্য ৭ কেজির (পেলোডসহ) বেশি ওজনের ড্রোনের ক্ষেত্রে আমদানির আগেই ড্রোনের বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন এবং সংখ্যা উল্লেখ করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তিপত্র নিতে হবে। এই অনাপত্তিপত্র পাওয়ার ৬ মাসের মধ্যে ড্রোন আমদানি করতে হবে।

‘খ’ ও ‘গ’ শ্রেণির ড্রোন চালাতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচকক) নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে নিবন্ধন নিয়ে একটি পরিচিতি নম্বর গ্রহণ করতে হবে।

তবে ‘ক’ শ্রেণির ড্রোন ১০০ ফুটের বেশি উচ্চতায় উড্ডয়ন ক্ষমতাসম্পন্ন হলে বা ৭ কেজির (পেলোডসহ) বেশি ওজনের হলে ওই ড্রোনেরও নিবন্ধন বাধ্যতামূলক হবে।

নীতিমালা কার্যকর হলে বেবিচককে প্রতিটি ড্রোনের নিবন্ধন এবং পরিচিতি নম্বর সংরক্ষণ করতে হবে। এই নিবন্ধন এবং পরিচিতি নম্বর নিবন্ধিত ড্রোনের গায়ে এমনভাবে লিখে রাখতে হবে, যাতে করে তা সহজে দেখা যায়।

ড্রোন ওড়ানোয় বিধিনিষেধগুলো

# খোলা জায়গায় যে কোনো ড্রোন ওড়ানের আগে ওই এলাকার ৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোনো ‘ভিভিআইপি মুভমেন্ট’ রয়েছে কি না, তা নিজ দায়িত্বে জেনে নিতে হবে। ভিভিআইপি মুভমেন্টের তারিখের তিন ঘণ্টা আগে হতে ভিভিআইপি ‍মুভমেন্ট শেষ না হওয়া পর্যন্ত ড্রোন ওড়ানো যাবে না।

# খোলা স্থানে সভা, সমাবেশ এবং জাতীয়, আন্তর্জাতিক খেলা বা ইভেন্ট চলাকালে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে ওই ইভেন্টের জন্য অনুমোদিত ড্রোন ছাড়া অন্য কোনো রকম ড্রোন ওড়নো যাবে না।

# ড্রোন ওড়ানোর সময় অনুমোদনের কপি ও যে মোবাইল সিমের মাধ্যমে ড্রোনটি নিবন্ধন করা হয়েছে সেটি ড্রোন অপারেটরকে সবসময় সঙ্গেই রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ চাইলেই তা দেখাতে হবে।

# অবকাঠামো, গাছপালা, ফসল, জনগণ এবং যানবাহনের অবস্থান বা চলাচল ও বিমান চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি কিংবা এসবের জন্য হুমকি সৃষ্টি হয়- এমন অবস্থায় ড্রোন ওড়ানো যাবে না।

# জনসমাগমের স্থান, যানবাহন চলাচলের স্থান, বাজার কিংবা বাণিজ্যিক এলাকা, আবাসিক এলাকা কিংবা ভবন ও অফিস আদালত হতে অন্তত ৩০ মিটার দূরে ওড়াতে হবে ড্রোন। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট থানা বা স্থানীয় প্রশাসন এবং বেবিচকের অনুমতি নিয়ে ওইসব এলাকায় ড্রোন ওড়ানো যাবে।

# বিমানবন্দর ছাড়া কেপিআই বা বিশেষ কেপিআইয়ের ৩ কিলোমিটারের মধ্যে ড্রোন পরিচালনার জন্য কেপিআই কিংবা বিশেষ কেপিআই সংক্রান্ত কমিটির অনুমোদন নিতে হবে। বিমানবন্দরের ৫ কিলোমিটারের মধ্যে ড্রোন পরিচালনার জন্য বেবিচক এবং বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে।

# বাংলাদেশে বিদেশি মিশনে কর্মরত ব্যক্তি বা কূটনৈতিক ড্রোন ওড়াতে চাইলে অবশ্যই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

রাষ্ট্রীয়, জননিরাপত্তা, ব্যক্তিগত কিংবা রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা, উড্ডয়ন সুরক্ষাসহ যে কোনো প্রকার সম্পত্তির নিরাপত্তা ও সিভিল এভিয়েশনের স্বার্থে বেবিচক ড্রোনের নিবন্ধন বাতিলও করতে পারবেন।

নিময় না মানলে

নিবন্ধন ছাড়া কিংবা নীতিমালা অনুসরণ না করে ড্রোন ওড়ালে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী সাজা দেওয়া হবে বলে নীতিমালার খসড়ায় বলা হয়েছে।

“ড্রোন অপারেশনের কারণে জনসাধারণের জানমাল এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ যে কোনো প্রকার ক্ষতি বা গোপনীয়তা ভঙ্গের জন্য ড্রোন অপারেটর এবং অপারেটরের নিয়োগকারীকে দায়ী করে প্রচলিত আইনে সাজা দেওয়া হবে।

“অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়নকারী এই নীতিমালা বা বেবিচকের শর্ত ভঙ্গ করে উড্ডয়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, গোপনীয়তা, জননিরাপত্তা, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কিংবা গোপনীয়তা এবং বিমান চলাচলের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ভঙ্গকারী অপারেটরগণ দেশের প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য হবেন।”

ড্রোন ওড়ানোর কারণে জনসাধারণ ও প্রাণীর জীবন; জনসাধারণের সম্পত্তি এবং গোপনীয়তা ও রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ও সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির অভিযোগে দায়ী ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান প্রচলিত আইনে বিচারযোগ্য ও দণ্ডনীয় হবেন এবং আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকবেন বলেও খসড়া নীতিমালায় বলা হয়।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali