The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কয়েকটি টিপস

আতঙ্কিত না হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শেষ পর্যন্ত আমাদের দেশেও প্রাণঘাতি করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। তবে এতে করে আতঙ্কিত না হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। আজ করোনা ভাইরাস হতে সুরক্ষায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কয়েকটি টিপস জানুন।

করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কয়েকটি টিপস 1

চীন হতে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মারা গেছে ৩ হাজার ৮২৮ জন। শুধুমাত্র চীনেই মৃতের সংখ্যা ৩ হাজার ১১৯ জন।

চীনের বাইরেও বাংলাদেশসহ আরও ১০৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই প্রাণঘাতি ভাইরাসটি। চীন ছাড়া বাইরের দেশে মারা গেছে আরও ৭০৯ জন।

এই ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সর্বমোট সংখ্যা ১ লাখ ৯ হাজার ৯৭৭ জনে দাঁড়িয়েছে। চীনে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৭৩৫ জন।

করোনা ভাইরাস এমন একটি জুনেটিক রোগ, যার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে ফ্লু, জ্বর, কাশি, সর্দি, গলাব্যথা, মাথাব্যথা, হাঁচি ও ক্লান্তি। গুরুত্বর ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো হলো– নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট এবং ডায়রিয়া হওয়া। এসবের অনেকের আবার শেষ পরিণতি হলো মৃত্যু।

এদিকে দ্রুত সংক্রমণশীল এই করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষা কিছু টিপস দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

এই টিপসগুলো মানলে প্রাণঘাতি এই ভাইরাস হতে নিজেকে সুরক্ষা করা সম্ভব হবে আশাকরি।

ভ্রমণ এড়িয়ে চলা

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ভ্রমণ এড়িয়ে চলুন। ফ্লুর মতো লক্ষণ দেখা দিলে (যেমন জ্বর, কাশি, সর্দি কিংবা হাঁচির মতো সমস্যা থাকলে যতোই প্রয়োজন পড়ুক যে কোনো ধরনের ভ্রমণ করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন।

জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলুন

এই প্রাণঘাতি ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ হলো এমনও হতে পারে– কোনো ব্যক্তির মধ্যে করোনা ভাইরাসের কোনো লক্ষণ নেই, তবে তিনি এই রোগের জীবাণু বহণ করছেন। কারণ ১৪ দিনের মধ্যে এই ভাইরাসের লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তাই জনবহুল জায়গা এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ এই জনবহুলতা হতেই ভাইরাসটি আপনাকে সংক্রমিত করতে পারে।

শ্বাসকষ্ট হলে তৎক্ষণাত রক্ত পরীক্ষা করুন

ফ্লুর লক্ষণ এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের সাহায্য নিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী করোনা টেস্ট করাতে হবে।

মানুষের থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন

যাদের ফ্লু কিংবা সর্দির লক্ষণ রয়েছে, তাদের থেকে নিজের দূরত্ব বজায় রাখুন। কোনো ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার সময় ০.৫ মি থেকে ২ মি দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলতে হবে।

হাত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন

কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান ও পানি কিংবা অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধিগুলো বজায় রাখুন

প্রতিদিন আপনার বাড়ির চারপাশে, টয়লেট, টেবিল, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, সুইচ ও স্টেশনারি জিনিস পরিষ্কার করার জন্য জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন।

চোখ স্পর্শ করবেন না

সংক্রামিত ব্যক্তি যদি মাস্ক ছাড়াই হাঁচি দেয় কিংবা তার কাশি হয়, সেই সময় প্যাথোজেনগুলো ফোঁটা আকারে বেরিয়ে আসে এবং চেয়ার কিংবা টেবিলের মতো জিনিসগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে থাকে। অন্য কোনো ব্যক্তি যখন সেই জিনিসগুলোকে স্পর্শ করেন ও সেই হাত দিয়ে তার চোখ, নাক কিংবা মুখ স্পর্শ করেন, তখন রোগের জীবাণুগুলো দেহের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে ও তাকে সংক্রামিত করে। প্যাথোজেন জিনিসগুলোতে প্রায় ৪৮ ঘণ্টার মতো বেঁচে থাকতে পারে।

প্রবীণদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে

বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশ দুর্বল থাকে, যে কারণে বৃদ্ধ প্রবীণ ও পরিবারের অসুস্থ সদস্যদের বিশেষ যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু। কারণ হলো করোনা ভাইরাসে প্রবীণরাই খুব বেশি মারা যাচ্ছেন।

মুখ ও নাক ঢেকে রাখুন

আপনার যদি ফ্লুর মতো লক্ষণগুলো থাকে এবং কাশি কিংবা ঘন ঘন হাঁচি হয়, তবে সর্বদা টিস্যু ব্যবহার করুন এবং ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গেই সেটি নির্দিষ্ট ডাস্টবিনে ফেলে দিন। অ্যালকোহলভিত্তিক সাবান এবং প্রবহমান পানিতে হাত ধুয়ে নিন।

ব্যবহারের পর মাস্ক স্পর্শ করবেন না

আপনি যদি মুখ এবং নাক ঢাকতে মাস্ক পরে থাকেন, তাহলে একবার এটি পরে যাওয়ার পর খালি হাতে এটিকে মোটেও স্পর্শ করবেন না। মাস্কটি ব্যবহারের পর এটি নিরাপদে সরিয়ে ফেলুন এবং সঙ্গে সঙ্গে হাত ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

কাঁচা খাবার এড়িয়ে চলুন

কাঁচা, কম সিদ্ধ কিংবা আধাসিদ্ধ রান্না করা খাবার মোটেও খাবেন না। সঠিকভাবে রান্না করা খাবার খাবেন। মাংসজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। কাঁচা মাংস কিংবা মৃত প্রাণীর কোনো অংশ স্পর্শ করলে অবিলম্বে ভালো করে হাত ধুয়ে ফেলুন।

যেখানে-সেখানে থুতু-কফ ফেলবেন না

জনসাধারণের মধ্যে কিংবা রাস্তাঘাটে যেখানে-সেখানে থুতু ফেলবেন না। এর মাধ্যমেও কেও কেও সংক্রামিত হতে পারেন।

প্রাণীদের সংস্পর্শে না যাওয়ায় ভালো

প্রাণীদের সংস্পর্শে মোটেও যাবেন না। খামার বা পশুর বাজারে বা যেখানে পশু কাটা হয়, সেখানে যাওয়া থেকে এড়িয়ে চলুন। এ ছাড়াও জীবিত প্রাণী যারা অসুস্থ তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন না। পশুকে আদর করা, গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। এমনকি পশুর পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকাও যাবে না।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali