The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শিশুরা করোনায় কম ঝুঁকিতে কেনো?

আমরা সাধারণত যখন কোনও জীবাণু দিয়ে আক্রান্ত হই, হোক সেটি ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়া সেটার বিরুদ্ধে এন্টিবডি তৈরি হয় আমাদের শরীরে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শিশুদের ক্ষেত্র কিছুটা আলাদা। তবে আমরা জানি শিশুদের সাধারণত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে বলে রোগ জীবাণু আক্রমণ করে হুট করেই। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। তাহলে শিশুরা করোনায় কম ঝুঁকিতে কেনো?

শিশুরা করোনায় কম ঝুঁকিতে কেনো? 1

আমরা সাধারণত যখন কোনও জীবাণু দিয়ে আক্রান্ত হই, হোক সেটি ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়া সেটার বিরুদ্ধে এন্টিবডি তৈরি হয় আমাদের শরীরে। প্রথমে তৈরি হয় IgM তারপর তৈরি হয় IgG. এটি দীর্ঘদিন কার্যকর থাকে আমাদের শরীরের মধ্যে। যে কারণে নতুনভাবে একই জাতীয় বা সম জাতীয় জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে ঝুঁকি কিছুটা হলেও কম থাকে।

এছাড়াও আরেকভাবে আমরা প্রতিরক্ষা পেতে পারি, আর তা হলো ভ্যাকসিন। এটি বলতে গেলে আজন্মই কাজ করে। সুনির্দিষ্ট রোগের বিরুদ্ধে যে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়ে থাকে তা সারাজীবন প্রতিরক্ষা দিয়ে থাকে।

করোনা পরিবারের প্রথম ভাইরাস যেটি আমাদেরকে বিপদে ফেলে দিয়েছিল সেটি হলো SARS. যখন এটির প্রাদুর্ভাব হয় তখন অনেকেরই এটি জটিল আকার ধারন করে, আবার অনেকেই সুস্থতাও অর্জন করেন। যারা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন সেই এন্টিবডি প্রায় ১০ বছর তাদের শরীরে কার্যক্ষম ছিলো। আবার দ্বিতীয় সদস্য ছিল MERS যাতে আক্রান্তদের শরীরে তৈরি এন্টিবডি প্রায় ৩ বছর পর্যন্ত কার্যক্ষম ছিল। অর্থাৎ একই পরিবারের হলেও এন্টিবডির মাত্রা এতে ভিন্নতা দেখা গিয়েছে।

একই পরিবারের নতুন ভাইরাস SARS-Cov 2019 এ যারা আক্রান্ত হয়ে সুস্থতা অর্জন করেছেন তাদের অনেকেই আবার আক্রান্তও হয়েছেন। অর্থাৎ এন্টিবডি তৈরি হলেও নতুনভাবে প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। তবে মূল বিষয়ই হলো, একবার এন্টিবডি তৈরি হলে পরবর্তীকালে আবার আক্রান্ত হলেও ক্ষতির মাত্রা কমে যায়। এটা আশাব্যাঞ্জক একটি খবর।

শিশুরা ঝুঁকিতে কম কেনো?

শিশুরা কেনো এই ভয়াল রোগে কম আক্রান্ত হচ্ছে সেটি নিয়ে গবেষণাও চলছে। হয়তো আমরা সামনের দিনগুলিতে পরিষ্কারভাবে বিষয়টি জানতে পারবো। তবে বিজ্ঞানীরা ধারনা করছেন যে, বাচ্চাদের যে সকল টিকা দেওয়া হয় তাতে তাদের শরীরে বেশ কয়েক ধরনের প্রতিরক্ষাও তৈরি হয়। করোনায় আক্রান্ত না হলেও শ্বাসনালীর ক্ষতি করতে পারে এমন ভাইরাসের টিকা তারা পেয়ে থাকেন। যে কারণে করোনাতে আক্রান্তের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমে যায়। আবার কখনও আক্রান্ত হলেও ক্ষতির মাত্রা মারাত্মকভাবে দেখা দিচ্ছে না।

এটিকে সামনে রেখেই নানা প্রস্তাবনা চলছে কিভাবে খারাপ রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া যায়, যেহেতু এখনও ভ্যাকসিন বা ওষুধ বেরই হয়নি।

গত ২৪ মার্চ FDA একটি পদ্ধতিকে অনুমতি দিয়েছে। আর তা হলো যারা সুস্থতা পেয়েছেন অর্থাৎ যাদের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হয়েছে এই কোভিডের বিরুদ্ধে তাদের শরীর থেকে প্লাজমা পৃথক করে খারাপ রোগীদের শরীরে প্রবেশ করা যাতে করে সেই এন্টিবডি কাজ করে আরোগ্য লাভের রাস্তা আরও সুগম করতে পারে।

এই আমাদের দেশেও যে সম্ভব নয় তা কিন্তু নয়। আমাদের দেশেও সম্ভব, শুধু প্রয়োজন যথাযথ উপায়ে তার পথ তৈরি করা।

আমাদের আবহাওয়ায় আমরা নানা সময় নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হই, তাই হয়তো আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্য বেশ কিছু দেশের চেয়ে ভালো ওহতে পারে, বিশেষ করে নতুন সৃষ্ট রোগের বেলায়। তাই চিকিৎসার সঠিক পন্থা এখনই বের করে নিতে পারলে তা সবার জন্যই মঙ্গলজনক হবে।

# ডা. আশরাফুল হক, ব্লাড ট্রান্সফিউশন বিশেষজ্ঞ এর লেখা অবলম্বনে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক উপরের নিয়মে ধুয়ে ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali