The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট: ভারতে খুনি মাজেদকে ‘শেল্টার’ দিয়েছিল কে?

ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রমাণের প্রায় সব কাগজপত্রই ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর খুনি বরখাস্ত হওয়া ক্যাপ্টেন আব্দুল মাজেদের

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ইতিমধ্যেই ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদের। কিন্তু ফাঁসির পরও তাকে নিয়ে এখন লেখালেখি হচ্ছে ব্যাপকভাবে। এর মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে ভারতে খুনি মাজেদকে ‘শেল্টার’ দিয়েছিল কে?

এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট: ভারতে খুনি মাজেদকে ‘শেল্টার’ দিয়েছিল কে? 1এই বাড়িটিতেই নাকি আত্মগোপন করে ছিলেন আবদুল মাজেদ

ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রমাণের প্রায় সব কাগজপত্রই ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর খুনি বরখাস্ত হওয়া ক্যাপ্টেন আব্দুল মাজেদের। ভারতের ভোটার হিসেবে সচিত্র কার্ডও বানিয়েছিলেন ২০১২ সালে। মাজেদের নামে আধার বা রেশন কার্ডও ছিল। সর্বশেষ ২০১৭ সালে মাজেদের ভারতীয় পাসপোর্ট বানানো হয়। সেই পাসপোর্টে তার জন্মস্থান হাওড়া উল্লেখ করা হয়।

সব নিয়ম মেনেই কোলকাতার পার্ক স্ট্রিট থানা পুলিশ ভেরিফিকেশন করার পরই মাজেদকে তার বৈধ পাসপোর্টটি ইস্যু করেছিল। কোথাও কোনো ফাঁক ফোকরও ছিল না। বলা যায় যে, কোনো ফাঁক ফোকর রাখাও হয়নি। অর্থাৎ ইতিহাসের কলঙ্কিত একটি হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত মাজেদকে সুকৌশলে রক্ষা করা, তার জীবনকে নিরাপদ রাখার একটা প্রাণপণ প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতাও ছিল।

এসব ঘটনা থেকে ধারণা করা যায় যে, ভারতের তথা কোলকাতার অত্যন্ত প্রভাবশালী কেও মাজেদকে এসব কাজে সরাসরি সহযোগিতা করে আসছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ঘাতককে আত্মগোপন করার ক্ষেত্রে নাম পাল্টে, পরিচয় মুছে দিয়ে গভীরভাবে সহায়তা করে আসছিলো। যেনো কোনোভাবেই তার আসল নাম সামনে উঠে না আসে। তাকে আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী কোনোভাবেই যেনো ধরতে না পারে। যাতে করে বাংলাদেশে নিয়ে গিয়ে ফাঁসি কার্যকর করা না হয়।

স্বভাবতই প্রশ্ন উঠে আসতে পারে, কে এই প্রভাবশালী ব্যক্তি? কী ছিলো তার উদ্দেশ্য? সেই প্রভাবশালী খুব ভালো করেই জানতেন আবদুল মাজেদ বঙ্গবন্ধুর ঘাতক। সেই সত্য জেনেই ঘাতককে নিবিড়ভাবে সহায়তা করে গেছেন ওই ব্যক্তি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড নিয়ে সেই প্রভাবশালীর কোনো অনুতাপ বা প্রতিক্রিয়াও ছিল না। বরং ঘাতকের নিরাপত্তা নিয়েই বেশি সচেতন ছিলেন তিনি। তার সঙ্গে বন্ধুত্বও অক্ষুণ্ণ রেখেছিলেন অকাতরে।

আবার এটাও সত্য যে, খুনি মাজেদকে সেই প্রভাবশালী যেহেতু পাসপোর্ট, রেশনকার্ড, ভোটার আইডি কার্ডের মতো রাষ্ট্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট পাইয়ে দেওয়ার জন্য সহযোগিতা করেছিলেন তাই এটা মানতেই হবে যে, ভারত সরকারের সঙ্গে তার অতিঘনিষ্ট যোগাযোগও ছিলো। ধরেই নেওয়া যায়, বঙ্গবন্ধুর কলঙ্কিত খুনিকে নিরাপত্তা দেওয়া সেই প্রভাবশালী ভারত সরকারের খুব কাছের ও অতি গুরুত্বপূর্ণ কোনো লোক। রাষ্ট্রের ভেতরে তার ক্ষমতার বিশাল জালও বিছানো রয়েছে।

ইতিহাসের ধারাবাহিকতা থেকে বলা যায় যে, একাত্তর সালে পাকিস্তানের পরাজয়ের প্রতিশোধ হিসেবেই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তাই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডকে সমর্থন করা বা হত্যাকারীকে শেল্টার দেওয়ার পেছনে পাকিস্তানের প্রতি প্রবল সমর্থন ও গভীর সমবেদনাও থাকতে বাধ্য। খুনি মাজেদকে ভারতের মাটিতে শেল্টার দেওয়া বা নিরাপদে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া পাকিস্তানের প্রতি প্রবল ভালোবাসাকেই প্রমাণ বহন করে।

খুনি মাজেদের পাসপোর্টে নাম বদলে দেওয়া হয়েছে আহমেদ আলী।পেছনে ফিরলে দেখতে পাওয়া যায়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন ভারতে ক্ষমতায় আসিন ছিল কংগ্রেস। কংগ্রেস সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। যিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ শুভাকাঙ্ক্ষী ও অত্যন্ত কাছের একজন বন্ধু। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের ক্ষেত্রে ইন্দিরা গান্ধী এককভাবে সহযোগিতা করেন। তাই বঙ্গবন্ধুর খুনিরা নিঃসন্দেহে কংগ্রেস এবং গান্ধী পরিবারের রাজনীতির বিপরীত ধারার একটি রাজনৈতিক গোষ্ঠী ছিলেন সেটি ধরেই নেওয়া যায়।

এভাবেই যুক্তির সূত্র ধরেই বলা যায়, বঙ্গবন্ধুর ঘাতককে কোলকাতায় এতোসব রাষ্ট্রীয় ডকুমেন্ট দিয়ে পলাতক এবং আত্মগোপনে থাকতে সহযোগিতা করে যাওয়া সেই প্রভাবশালী সরকারের ভেতরে লুকিয়ে থাকা কোনো চরই হতে পারেন। সেটা হতে পারে পাকিস্তানের চরও!

ইতিহাস এটাই সাক্ষ্য দেয়, গান্ধী ও কংগ্রেস কখনই পাকিস্তানের মিত্র বা শুভাকাঙ্ক্ষী ছিলো না। যারা গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ট বন্ধুর হত্যাকারীকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে কোলকাতায় লুকিয়ে রেখে ফাঁসির হাত হতে রক্ষার চেষ্টা করেছেন, তারা নিঃসন্দেহে পাকিস্তানের অতি বন্ধুপ্রতীম। বলা যায় যে, তারা ভারতের মাটিতে বসেই পাকিস্তানের হয়ে কাজ করেছেন। অবশ্য এটাও সত্য যে, ভারত ও পাকিস্তান চির বৈরি সম্পর্কের দুটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র। ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই পাকিস্তানের কোনো রকম সুসম্পর্ক নেই এবং কখনও ছিলও না।

বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশের ভেতরেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে ধরনের জঙ্গিবাদী কিংবা মৌলবাদী তৎপরতা দেখা গেছে সে সবে পাকিস্তানপন্থী ভারতীয় প্রভাবশালীদের ইন্ধন থাকাটা মোটেও অস্বাভাবিক কিছু নয়। এ ক্ষেত্রে অনেকের মধ্যেই একটা প্রশ্ন তৈরি হয়েছে যে, ভারতের বর্তমান সরকারের ভেতরেই কি তবে লুকিয়ে রয়েছে একটি প্রভাবশালী মহল? যারা মূলত পাকিস্তানের চর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন? যারা বর্তমান সরকারের জন্যও হুমকি তৈরি করছেন?

তা না হলে, বাংলাদেশের সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশী ঘনিষ্ট বন্ধুপ্রতীম দেশ ভারতেই কী করে দীর্ঘদিন ধরে নির্বিঘ্নে বসবাস করে গেলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর খুনি? যে দেশটি একাত্তরে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছিল এক অকৃত্রিম বন্ধ হয়ে, সহযোদ্ধা হয়ে?

মাজেদের শেল্টারদাতা সেই প্রভাবশালীকে খুঁজে বের করলেই বহু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে। যেসব উত্তরের সঙ্গে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টিও যেমন গভীরভাবে সংশ্লিষ্ট, ঠিক তেমনি বাংলাদেশের জন্যও। তথ্যসূত্র: দৈনিক ভোরের কাগজ

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali