The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

করোনায় নারীদের থেকে পুরুষরা কেনো বেশি মারা যাচ্ছেন?

শুধু নিউইয়র্ক সিটিতেই ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ৬০০ জন মারা গেছেন তার ৬২ শতাংশই পুরুষ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পুরো বিশ্বে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। চীনে এই ভাইরাসের উৎপত্তির পর সেখানে ৪ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণ গেলেও বিশ্বজুড়ে সেই সংখ্যা ১ লাখ ৬১ হাজার ৯৫১।

করোনায় নারীদের থেকে পুরুষরা কেনো বেশি মারা যাচ্ছেন? 1

তবে এই পরিসংখ্যানের একটি প্রবণতা এখন বিশেষজ্ঞদের ভাবিয়ে তুলেছে; আর তা হলো আনুপাতিক হারে পুরুষ মারা গেছে নারীর তুলনায় অনেক গুণ বেশি। আক্রান্ত প্রতিটা দেশ থেকেই যে পরিসংখ্যান পাওয়া যায, তাতে দেখা যায় যে, সব জায়গায়ই আক্রান্ত নারীদের তুলনায় পুরুষের মৃত্যু ঘটেছে অনেক বেশি।

ওয়ার্ল্ডোমিটার নামের একটি ওয়েবসাইট ঘণ্টায় ঘণ্টায় সারা বিশ্বের কোভিড-১৯ রোগের পরিসংখ্যান দিয়ে আসছে। তাদের হিসাবে দেখা যাচ্ছে যে, শুধু নিউইয়র্ক সিটিতেই ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ৬০০ জন মারা গেছেন তার ৬২ শতাংশই পুরুষ। এমনকি যাদের দেহে হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগের কোনো লক্ষণই ছিল না তাদের ক্ষেত্রেও প্রতি ১০০ জন মৃতের মধ্যে ৭২ জনই পুরুষ।

চীনে যতো নারী মারা গেছে তার প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যক মারা গেছে পুরুষ। ইতালিতে মোট মৃতের ৭০ শতাংশই পুরুষ। এমনকি দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশে যেখানে নারীরা বেশি সংক্রমিত হয়েছে (৬১ শতাংশ) সেখানেও মৃত্যূ বেশি ঘটেছে পুরুষের, প্রায় ৫৪ শতাংশ।

পুরুষরা কেনো বেশি মারা যাচ্ছেন?

এই প্রবণতা কেনো- তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা দ্বন্দে পড়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ স্কুলের অধ্যাপক সাবরা ক্লেইন এই বিষয়ে বলেছেন, সত্যি কথা বলতে গেলে বলতে হবে যে ঠিক কেনো কোভিড-১৯ নারীর তুলনায় পুরুষদের ওপর বেশি চড়াও হচ্ছে, তা আমরা অবশ্য বলতে পারবো না। শুধু এটা বলতে পারি যে বেশি বয়স্ক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ হওয়ার কারণেও ঝুঁকি বাড়ে বেশি।

শুধু করোনা ভাইরাসই নয়, সম্প্রতি আরও যেসব মহামারি দেখা দিয়েছে (সার্স, মার্স), তখনও পুরুষরাই বেশি মারা গেছেন আক্রান্তদের মধ্যে।

কেনো করোনা ভাইরাস এই লিঙ্গবৈষম্য করছে তার কিছু ব্যাখ্যা অবশ্য গবেষক ও চিকিৎসকরা দিয়েছেন। তবে সেগুলো এখনও সাধারণ ধারণাপ্রসূত, গবেষণালব্ধ প্রমাণ নয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট অ্যাঙ্গেলা রাসমুসেন এই বিষয়ে বলেন, সারা বিশ্বের জনগণনার পরিসংখ্যানও বলে যে, এমনিতেই পুরুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলনামুলকভাবে অনেক বেশি। যেসব দেশে করোনা ভাইরাস সবচেয়ে বেশি আক্রমণ করেছে, সেগুলোর অনেকগুলাতেই (ইতালি, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া) পুরুষের চেয়ে নারীর আয়ু সব সময় বেশি।

এই বিষয়ে অধিকাংশ বিশেষজ্ঞের মত হলো, পুরুষের লাইফস্টাইল (জীবনযাপনের পদ্ধতি) এর পেছনে হয়তো কাজ করে থাকে।

এর একটি হলো নারীর তুলনায় পুরুষের জীবনযাপনে শৃঙ্খলা অনেক কম। তারা বেশি ধূমপান, বেশি মদ পান করে। আর এ কারণে হৃদরোগ, ক্যান্সার কিংবা ডায়াবেটিস বা ফুসফুসের প্রদাহে বেশি ভোগে পুরুষরাই। যে কারণে করোনা ভাইরাসে মৃত্যুর ঝুঁকিও তাদের অনেক বেশি। কারণ যাদেরই শরীরে পূর্ব থেকেই অন্য কোনো কঠিন রোগ রয়েছে; তারাই কোভিড-১৯ এ মারা যাচ্ছেন বেশি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, চীনে ১৫ বছরের বেশি বয়সের পুরুষের ৪৮ শতাংশই ধূমপান করেন; যেখানে নারীর ধূমপায়ীর সংখ্যা মাত্র ২ শতাংশ।

নারীকে রক্ষা করছে সেক্স হরমোন?

এছাড়াও অনেক গবেষক বলেছেন, নারী ও পুরুষের মধ্যে শরীরতাত্বিক কিছু ব্যবধানও এর পেছনে হয়তো কাজ করে থাকতে পারে। হরমোনের পার্থক্যের ভূমিকাও থাকতে পারে। একের পর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, নারীর দেহকোষে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা অপেক্ষাকৃত অনেক বেশি।

মেডিক্যাল জার্নাল হিউম্যান জেনোমিক্সে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে যে, দেহকোষে এক্স ক্রোমোজোমের ভেতর প্রচুর সংখ্যায় এমন জ্বিন থাকে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। নারীর শরীরে পুরুষের তুলনায় ওই এক্স ক্রোমোজোমের সংখ্যা দ্বিগুণ যে কারণে সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধে নারীর দেহ পুরুষের তুলনায় বেশি শক্তিধর।

চিকিৎসকের অভিজ্ঞতা

ড. সুনীল রায় গত প্রায় ৪৫ বছর ধরে ব্রিটেনে চিকিৎসাসেবার সঙ্গে নিয়োজিত রয়েছেন। এতো বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি বলেন, একটা বয়স পর্যন্ত মেয়েদের মধ্যে হৃদরোগের প্রবণতা তিনি খুবই দেখতে পেয়েছেন। গত ৫০ বছরে চিকিৎসা করতে গিয়ে আমার মনে পড়ে না যে ৫০-৫৫ বছরের কোনো নারীকে আমি কখনও স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে দেখেছি। তবে এর থেকেও কম বয়সী বহু পুরুষের স্ট্রোক হতে দেখা যায়।

তিনি মনে করেন যে, মেনোপজ হওয়া অবধি সেক্স হরমোনের কারণে নারীদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা স্বাভাবিকভাবেই কম থাকে। এছাড়াও লাইফস্টাইলের কথা যদি বলা যায় তাহলে দেখা যাবে, মেয়েরা ধূমপান কম করে, ড্রিঙ্ক কম করে। যে কারণে স্বাভাবিকভাবেই হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভোগার ঝুঁকি তাদের অনেক কম।

একই পর্যবেক্ষণ ডা. হারুণ রশিদেরও। যিনি ইংল্যান্ডের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবায় (এনএইচএস) গত ৩২ বছর ধরে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হিসাবে কাজ করে আসছেন। তিনি বলেন, হৃদরোগ বা ফুসফুসের প্রদাহের সমস্যা নিয়ে পুরুষরাই অপেক্ষাকৃত বেশি এসে থাকেন, বিশেষ করে দক্ষিণ-এশীয় ও আফ্রিকান বংশোদভূত পুরুষদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে নারী-পুরষের মধ্যে আমি তেমন কোনো তফাৎ দেখি না, তবে হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে অবশ্যই পুরষরা বেশি ভুগে থাকেন।

ডা. হারুণ রশিদ মনে করেন যে, ব্রিটেনে ও আমেরিকাতে কৃষ্ণাঙ্গ এবং অন্য সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী করোনা ভাইরাসে কেনো বেশি মারা যাচ্ছে; সেই বিষয়টিও লিঙ্গভেদের ঝুঁকির পাশাপাশি বিশেষভাবে ভাবা দরকার।

বিশ্বখ্যাত মেডিকেল জার্নাল ল্যানেসেট এক সম্পাদকীয়তে এই বিষয়ে লিখেছে যে, এটা এখনও পরিষ্কার নয় যে লিঙ্গভেদে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে বা কমে, তবে এটা এখন মোটামুটি পরিষ্কার যে কোভিড-১৯ এ বেশি মারা যাচ্ছে পুরুষরা।

সুতরাং, ল্যানসেট বলছেন, লিঙ্গভেদে এই রোগের প্রতিক্রিয়ার তারতম্যের বিষয়টি এর চিকিৎসা ও ভ্যাকসিন গবেষণার ক্ষেত্রেও বিবেচনায় নিতে হবে। বিষয়টি অগ্রাহ্য করা হলে, ফল হয়তো ভালো হবে না।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali