The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যথেষ্ট গবেষণা ছাড়াই রেমডেসিভিরকে যুক্তরাষ্ট্র ‘কার্যকর’ বলছে কেনো?

এই ওষুধ বাংলাদেশের ৬টি ওষুধ কোম্পানী উৎপাদন করছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ করোনার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হচ্ছে রেমডেসিভির নামে একটি ওষুধ। এই ওষুধ বাংলাদেশের ৬টি ওষুধ কোম্পানী উৎপাদন করছে। যথেষ্ট গবেষণা ছাড়াই রেমডেসিভিরকে ‘কার্যকর’ বলছে যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু কেনো?

যথেষ্ট গবেষণা ছাড়াই রেমডেসিভিরকে যুক্তরাষ্ট্র ‘কার্যকর’ বলছে কেনো? 1

সপ্তাহ দুয়েক আগে ওষুধ নির্মাতা গিলিড সায়েন্সের এক ঘোষণায় বিশ্বজুড়ে তোলপাড় শুরু হয় যে- যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি স্বাস্থ্য সংস্থা ন্যাশনাল হেলথ ইনস্টিটিউটের (এনআইএইচ) এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, কোভিড-১৯ চিকিৎসায় রেমডেসিভির নামের একটি ওষুধ প্রয়োগে বেশ সুফল পাওয়া গেছে। এতে আড়াই লক্ষাধিক মানুষের প্রাণহানির পর করোনা ভাইরাস মহামারি মোকাবিলার মোক্ষম অস্ত্র পাওয়া গেছে বলে আশা জেগেছে বিশ্ববাসীর মনেও।

তবে এই আশার আলোর পেছনে নাকি রয়েছে এক অন্ধকারাচ্ছন্ন জটিল অধ্যায়! নতুন কোনও ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সেটি রোগীদের জন্য কতোটুকু নিরাপদ এবং কার্যকর তা নির্ধারণ অনেক ক্ষেত্রেই কঠিন হচ্ছে। তার ওপর গবেষণা কোন পর্যায়ে সমাপ্তি টানতে হবে তা নিয়েও রয়েছে বেশ জটিলতা। সম্প্রতি হুট করেই রেমডেসিভির গবেষণার সমাপ্তি টেনে এটি করোনার চিকিৎসায় কার্যকর ঘোষণা করা নিয়েও চলছে পক্ষে-বিপক্ষে নানা আলোচনা-সমালোচনা।

এই বিষয়ে একটি বিশদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট স্ট্যাটনিউজ ডটকম। এর চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো-

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসের (এনআইএআইডি) জন্য করোনা আক্রান্তদের রেমডেসিভির দেওয়ার সিদ্ধান্তটা বেশ জটিলই ছিল। যেসব রোগীকে প্ল্যাসেবো (পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ওষুধ; যেমন- স্যালাইন) দেওয়ার কথা, গবেষণার প্রয়োজনে তাদের কয়েকজনের শরীরে রেমডেসিভির প্রয়োগ করা হয়েছিলো। এই ট্রায়ালে দেখা যায় যে, রেমডেসিভির প্রয়োগ করা রোগীদের ৮ শতাংশ মারা গেছেন। বিপরীতে প্ল্যাসেবো গ্রহীতাদের মধ্যে মৃত্যুহার ১১ দশমিক ৬ শতাংশ। অর্থাৎ, রেমডেসিভির প্রয়োগে প্রাণরক্ষার ক্ষেত্রে বড় কোনও পরিবর্তনই আসেনি।

তবে এই নিয়ে কোনও আফসোস নেই এনআইএআইডি কর্তাদের মনের মধ্যে। সংস্থাটির ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর এইচ ক্লিফোর্ড লেন এই বিষয়ে বলেন, ‘এটাই ঠিক, এই বিষয়ে ইনস্টিটিউটের সকলেরই সম্মতি ছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘হাসপাতালে থাকাকালীন ১১ দিনের মধ্যেই রেমডেসিভির গ্রহণকারী রোগীদের অক্সিজেন সহায়তা দেওয়া বন্ধ হয়েছিল কিংবা তারা হাসপাতাল ত্যাগ করেছেন, যা প্ল্যাসেবো গ্রহণকারীদের চেয়েও অন্তত চারদিন কম।’

তবে লেনের এই কথার সঙ্গে একমত নন সেন্টার ফর হেলথ পলিসি অ্যান্ড আউটকামস অ্যাট মেমোরিয়াল স্লোন কেটারিং ক্যান্সার সেন্টারের পরিচালক পিটার ব্যাচ। তিনি বলেন, ‘আমরা গোটা সমাজই বন্ধ (লকডাউন) করে রেখেছি করোনা রোগীদের হাসপাতালে কাটানো সময় কয়েকদিন কমানোর জন্য নয়, রোগীদের মৃত্যু ঠেকানোর জন্য।’

রেমডেসিভিরের ফলাফল যখন ঘোষণা করা হলো, তখন এনআইএইচ বলেছিল, এই তথ্য এসেছে অভ্যন্তরীণ এক বিশ্লেষণ হতে। অর্থাৎ, গবেষণাটি দ্রুতই শেষ করে দেওয়া হয়েছিল। কারণ হলো, তারা এই ওষুধটির কার্যকারিতা সম্পর্কে এতোটাই নিশ্চিত হয়েছিল যে, এই নিয়ে আর গবেষণা চালিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনও মনে করেনি। তবে এই সিদ্ধান্ত মোটেও সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল না বলে মনে করেন ক্লিফোর্ড লেন। তার ধারণা মতে, গবেষণাটি স্বাভাবিকভাবে শেষ করে তবেই ফলাফল প্রকাশ করার দরকার ছিল।

রেমডেসিভির নিয়ে এসিটিটি (অ্যাডাপটিভ কোভিড-১৯ ট্রিটমেন্ট ট্রায়াল) গবেষণা শুরু হয় গত ফেব্রুয়ারি মাস হতে। এর প্রথম ডোজ নেওয়া রোগী ছিলেন ডায়মন্ড প্রিন্সেস প্রমোদতরী থেকে করোনায় আক্রান্ত জনৈক মার্কিন নাগরিক। গবেষণার অংশ হিসেবে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের রেমডেসিভির কিংবা প্ল্যাসেবো দেওয়া হয়। তখন ১৫ দিনের মাথায় এই গবেষণার ফল হতো, প্রতি ৮ জনে একজন, অর্থাৎ সুস্থ ৮ জনের বিপরীতে মৃত্যু হতো একজনের।

তবে চীনেও রেমডেসিভির নিয়ে গবেষণার কথা শোনার পর লেন ও তার দল চিন্তা করেন যে, ১৫ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করলে ওষুধটি উপকারী হলেও তাদের গবেষণার ফলাফল সম্পূর্ণ ব্যর্থ হতে পারে। সে কারণে তারা গত ২২ মার্চ গবেষণার ধরন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেন। একদিনে ৮ পয়েন্ট স্কেলে রোগীদের অবস্থা পরিমাপের বদলে অধ্যয়ন করা হবে সেই সময়টি, যতোক্ষণ পর্যন্ত রোগীরা নির্ধারিত ৩টি ফলাফলের একটিতে পৌঁছে যান। ২ এপ্রিল এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয় যে; গত ১৬ এপ্রিল এটি তখন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের সরকারি রেজিস্ট্রি ক্লিনিক্যালট্রায়াল ডট গভ-এ পোস্ট করা হয়।

মজার বিষয় হলো, গবেষণার ধরন পরিবর্তন না করলেও এর ফলাফল ইতিবাচক আসতো বলে মনে করেন এইচ লেন। যেহেতু এই গবেষণার ধরন বদলানো হয়েছে, তাই এটি বিশ্লেষণের ধরনও বদলে যাচ্ছে। এখন এনআইএআইডি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, বিশ্লেষণ হবে সেই সময় থেকে যখন ১ হাজার ৬৩ জন রোগীর মধ্যে ৪০০ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন তখন।

এসব ফলাফল বিশ্লেষণ করে থাকে সাধারণত ডিএসএমবি (ডাটা অ্যান্ড সেফটি মনিটরিং বোর্ড) নামে একটি স্বাধীন বিশেষজ্ঞ কমিটি। পরিচয় গোপন থাকলেও তারাই মেডিকেল গবেষণায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং ক্ষমতাধর জোট। তাদের কাজ হলো মূলত দু’টি: পরীক্ষামূলক ওষুধে রোগীদের কোনও ক্ষতি যেনো না হয় তা নিশ্চিত করা এবং ওষুধটি সন্দেহাতীত ভাবে কার্যকর সেই বিষয়ে আরও নিশ্চিত হওয়া।

তবে ডিএসএমবি রেমডেসিভির গবেষণার কোনও বিশ্লেষণই করেনি বলে জানিয়েছেন ক্লিফোর্ড লেন। এই গবেষণায় ২০ এপ্রিলের মধ্যেই সব রোগীর তথ্য গুটিয়ে নেওয়া হয়। ২২ এপ্রিল এই তথ্য নিয়ে ডিএসএমবির বৈঠকের কথা থাকলেও সেটি বাতিল করা হয়। ২৭ এপ্রিল এই কমিটি বৈঠক করে এবং ওই দিন এনআইএআইডর কাছে তারা একটি সুপারিশও করে।

ওই সুপারিশে প্ল্যাসেবো গ্রহণকারী রোগীদের রেমডেসিভির দেওয়া হবে কি না তার কোনও উল্লেখই ছিল না! বরং এতে ডিএসএমবি গবেষণার পরবর্তী ধাপের সুপারিশ করে যেখানে রেমডেসিভিরের বিপরীতে এলি লিলির তৈরি আর্থ্রাইটিসের ওষুধ ওলুমিয়ান্টের পরীক্ষা করতে বলা হয়েছে।

এই সুপারিশের ভিত্তিতেই এনআইএআইডি সিদ্ধান্তে পৌঁছায়, প্ল্যাসেবো গ্রহণকারী সব রোগীকেই রেমডেসিভির দেওয়া যাবে। গত ২৮ এপ্রিল হতে এই কার্যক্রম একপ্রকার শুরুও হয়েছে।

তবে এই বিষয়ে দ্বিতম পোষণ করেন লেন। তার মতে, মাত্র ১ হাজার ৬৩ জনের ওপর পরীক্ষা করা হয় যাদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৮০ জন। এ বিষয়ে গবেষকরা আরও বেশি করে তথ্য সংগ্রহ করতে পারতেন।

এক্ষেত্রেও সবচেয়ে অস্বাভাবিক বিষয় হলো, গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল পুরোপুরি বিশ্লেষণের পূর্বেই করোনার চিকিৎসায় রেমডেসিভির ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ)। অপরদিকে চীনের এক গবেষণাতে রেমডেসিভির অকার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এই নিয়ে আরও কয়েকটি গবেষণার ফল শীঘ্রই প্রকাশ হতে পারে। তখন এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।

তবে এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, বাংলাদেশের করোনা রোগীর চিকিৎসায় রেমডেসিভির ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। যে কারণে এই ওষুধটি ৬টি কোম্পানীকে উৎপাদনের অনুমতিও দিয়েছে ওষুধ প্রশাসন। যদি এই ওষুধ নিয়ে এতো সমালোচনায় থাকে তাহলে বাংলাদেশ এটি কিভাবে ব্যবহারের উদ্যোগ নিতে পারে? সেটিই এখন প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali