দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের কাশ্মীরে আটক ‘গোয়েন্দা’ কবুতর নিয়ে রহস্যের জট অবশেষে খুলেছে। কবুতর ফেরত চেয়েছেন কবুতরের পাকিস্তানি মালিক। এ জন্য তিনি প্রয়োজনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হস্তক্ষেপও কামনা করেছেন।
জম্মু ও কাশ্মীরের আন্তর্জাতিক সীমান্ত রেখার চার কিলোমিটার ভেতরে পাকিস্তানী এলাকায় বসবাসকারী এই মালিক বলেন, ‘আমার কাছে এক ডজন কবুতর রয়েছে, ঈদ উযাপনের জন্যই এগুলো ছেড়ে দিয়েছিলাম। তার মধ্যে এই কবুতরটি ভারতীয় এলাকায় ঢুকে পড়ে। এই জোড়ার আরেকটি আমার কাছে রয়েছে।’
পাকিস্তানি পত্রিকা ডন কবুতরের মালিককে খুঁজে বের করে জানায় তার নাম হাবিবুল্লাহ। তিনি বলেন, কবুতর হলো শান্তির প্রতীক, তার কবুতর গোয়েন্দা কিংবা সন্ত্রাসী নয়। তিনি নির্দোষ পাখিটিকে দোষীসাব্যস্ত করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত সোমবার ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে গ্রামবাসী ওই কবুতরটি আটক করে পুলিশকে হস্তান্তর করে। এটিকে পাকিস্তানী চর সন্দেহ করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। কবুতরটির পায়ে একটি আংটি পরানো ছিলো এবং তাতে কিছু সংখ্যাও ছিল। যেটি আরও রহস্য তৈরি করে। ভারতীয় পুলিশ জানায় যে, এটি কোনো কোড সংখ্যা হতে পারে যার অর্থ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
এর জবাবে কবুতরের মালিক হাবিবুল্লাহ জানিয়েছেন, শখের বসেই তিনি কবুতর পালেন। তিনি বলেন, ‘কবুতরকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করার জন্যই আমি কবুতর আংটি পরিয়েছি এবং হারিয়ে গেলে যাতে ফেরত পাই সে জন্যই মোবাইল ফোন নাম্বার লিখে রেখেছি। যেটিকে ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থা বলছে কোড সংখ্যা।’
বিবিসি এক খবরে আরও বলেছে, তবে পাকিস্তান থেকে কোনো কবুতর এই প্রথম ভারতে প্রবেশ করেনি। এর আগেও ২০১৫ সালের মে মাসে একটি সাদা পাকিস্তানী কবুতর আটক করে ভারত। ২০১৬ সালের অক্টোবরেও আরেকটি কবুতর আটক করে। ওই কবুতরের গায়ে একটি নোট পাওয়া যায়, যাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।