দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ জামশেদের মূল ব্যবসায় হলো নারী পাচার! নানা কৌশলে গ্রাম এবং শহর হতে দালালের মাধ্যমে ঢাকা নিয়ে এসে নারীদের পাচার করে দেন বিদেশে। ‘ইচ্ছে দহন’ নাটকে নারী পাচারকারী জামশেদের গল্প রয়েছে আজ।
জমশেদের কাছ থেকে রক্ষা পায়নি তারই অফিসের নাইট গার্ডের মেয়ে অন্তরাও। বাঁচার জন্য বাবার বয়সী লোকটিকে শেষ পর্যন্ত বিয়ে করতে হয় অন্তরাকে। কাবিননামা, বিয়ে- সবই ছিলো ভুয়া অর্থাৎ সাজানো নাটক। বিয়ের পরও সুখ ছিলো না অন্তরার সংসারে। কারণ হলো এই বিয়ে-সংসারের মূল উদ্দেশ্যই ছিলো অন্তরাকে পাচার করা।
বিষয়টি বুঝতে পেরে একদিন কাকডাকা ভোরে বাড়ি হতে পালিয়ে যায় অন্তরা। আচমকা উবার ড্রাইভার জোসেফের গাড়ীর ওপর এসে আছড়ে পড়ে অন্তরা। ঘটে মারাত্মক এক দুর্ঘটনা। ঘটনা বাঁক নেয় এবার অন্যদিকে।
এভাবেই চলতে থাকে আসাদুজ্জামান সোহাগের রচনা এবং দীপু হাজরার পরিচালনায় নাটক ‘ইচ্ছে দহন’-এর পুরো গল্প। নাটকটির শুটিং শুরু হয়েছে ১৬ সেপ্টেম্বর হতে ঢাকার পার্শ্ববর্তী আমিন বাজারে।
এই নাটকে জামশেদের চরিত্রে অভিনয় করছেন তারিক আনাম খান, অন্তরা চরিত্রে সালাহ্ খানম নাদিয়া ও উবার চালক হিসেবে আব্দুন নূর সজলসহ প্রমুখ।
নির্মাতা দীপু হাজরা এই বিষয়ে বলেন, ‘নারী পাচারের ঘটনার কথা তো আমরা প্রায়ই শুনে থাকি সংবাদ মাধ্যমে। তেমনই একটি নির্মম গল্প তুলে আনার চেষ্টা করেছি এই টিভি নাটকে। টানা দুদিন শুটিং করছি। আমার শিল্পীদের যে ডেডিকেশন দেখেছি, আমি মুগ্ধ এবং তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। কাজটি খুব ভালো হচ্ছে।’
এতে বিভিন্ন চরিত্রে আরও রয়েছেন এস এম মহসিন, মীর শহীদ, জিনাত রেহানা লুনা, মীর আলী, আরিয়ান ইভা, ফকির মাহমুদ জাকির, জলি আক্তার, সরকার আরিফুল ইসলাম, পপি আক্তার, পিপুলী ইসলাম, শিশির আহমেদ, আনিকা আফরিনসহ প্রমুখ।
বিটুএ ভিশন প্রযোজিত নাটকটি শীঘ্রই একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।