The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

তথ্য জালিয়াতি করে শিক্ষকের পদোন্নতি দিয়ে ফেঁসে যাচ্ছেন অধ্যক্ষ

রাজশাহীর বাঘা উপজেলার কেশবপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তথ্য জালিয়াতি করে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে এক শিক্ষককে পদোন্নতি দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ওই কলেজের বঞ্চিত জ্যেষ্ঠ শিক্ষক শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।

তথ্য জালিয়াতি করে শিক্ষকের পদোন্নতি দিয়ে ফেঁসে যাচ্ছেন অধ্যক্ষ 1

জাতিকে সঠিক দিক নির্দেশনা ও প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব যাদের তারাই যদি অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নেন তাহলে বলার কিছুই থাকে না। ঠিক এমনই ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার কেশবপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে।

দুর্নীতির মাধ্যমে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে একজন জুনিয়র শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য শিক্ষক প্যাটার্ন জমা দেন কেশবপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ। এই বিষয়ে অভিযোগ থাকলেও যাচাই-বাছাই না করেই পদোন্নতির জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরে সুপারিশ প্রতিবেদন পাঠান আঞ্চলিক পরিচালক। জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া তথ্যেই সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান কলেজের ওই জুনিয়র শিক্ষক। গত জুলাই মাসের এমপিও বৈঠকে জুনিয়র ওই প্রভাষক মো. সামরুল হককে উচ্চতর স্কেলের সুপারিশও করা হয়!

বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। পদোন্নতি বঞ্চিত পৌরনীতি বিষয়ের শিক্ষক মোহা: হোসেন কবির আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। কেশবপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. কামারুজ্জামান ও রাজশাহীর আঞ্চলিক পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ এবং আদালতে মামলা করেন। তিনি ১৩ আগস্ট ২০২০ রাজশাহীর সিভিল কোর্টে মামলা দায়ের করেন। যার নম্বর ১৫/২০২০।

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে রাজশাহীর আঞ্চলিক পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. কামাল হোসেন একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘অনলাইনে অধ্যক্ষের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতেই মো. সামরুল হককে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে অধ্যক্ষকে শোকজও করা হয়েছে। অভিযোগের পর অধ্যক্ষের পাঠানো কাগজপত্রে টেম্পারিংয়ের প্রমাণও পাওয়া গেছে। সরেজমিন তদন্ত করে অধ্যক্ষকে শোকজ করা হয়। তবে পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষক নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন লিখিতভাবে। অবশ্য আইনগতভাবে আঞ্চলিক অফিসের কোনও ত্রুটি দেখা যাচ্ছে না।’

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ মো. কামারুজ্জামান ওই সংবাদ মাধ্যমকে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তুলে ধরেন, ‘অফিসের বেশিরভাগ কাজ করেন জীববিজ্ঞান বিষয়ের প্রভাষক মো. সামরুল হক। যেহেতু কাগজগুলো স্ক্যান করে অনলাইনে পাঠাতে হয়েছে, তাকেই কাগজগুলো পাঠাতে বলেছিলাম। কাগজপত্র স্ক্যান করতে গিয়ে উনিই ভুল করেছেন। তিনি লিখিতভাবে স্বীকারও করেছেন। সেই কারণে আমি তাকে শোকজও করেছি।’ তবে মামলা হওয়ার পর ওই শিক্ষককে ভুল করেছেন মর্মে স্বীকারোক্তি লিখতে বাধ্য করা হয়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

বিষয়টি সংশোধনের জন্য আঞ্চলিক অফিসে নিজেও আবেদন করেছেন বলে জানিয়েছেন অধ্যক্ষ মো. কামারুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘আমি ভুল হয়ে গেছে বলে আঞ্চলিক অফিসে একটি আবেদনও করেছিলাম। সরেজমিনে তদন্ত করার জন্য আঞ্চলিক পরিচালককে অনুরোধও করেছিলাম।’

এদিকে অধ্যক্ষের উপরোক্ত বক্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আঞ্চলিক পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘অধ্যক্ষ কার মাধ্যমে অনলাইনে কাগজ পাঠিয়েছেন, তা আমাদের দেখার বিষয় নয়। পুরো দায়িত্ব অধ্যক্ষের। তদন্তের মাধ্যমে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

এই ঘটনার পর অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর গত ৩ সেপ্টেম্বর রাজশাহী অঞ্চলের সহকারী পরিচালক (কলেজ, চলতি দায়িত্বে) ড. আবু রেজা আজাদকে নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। সরেজমিনে ঘটনা তদন্ত করতে গত ২৭ সেপ্টেম্বর কলেজে আসেন সহকারী পরিচালক। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের দিন তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে যান আঞ্চলিক পরিচালক ড. মো. কামাল হোসেন। তদন্ত শেষ করে ওইদিনই কলেজের অধ্যক্ষকে শোকজ করা হয়।

এই বিষয়ে পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষক মোহা: হোসেন কবির বলেন, ‘পদোন্নতি পাইয়ে দিতে নিয়োগ ও যোগদানের তারিখ বদলিয়ে জীববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মো. সামরুল হককে সিনিয়র দেখিয়ে শিক্ষক প্যাটার্ন তৈরি করেছেন অধ্যক্ষ নিজেই। বিষয়টি জানতে পেরে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি আঞ্চলিক পরিচালক বরাবর অভিযোগ করেছি। আঞ্চলিক পরিচালকের নির্দেশ ও পরামর্শ অনুযায়ী ২৫ ফেব্রুয়ারি অধ্যক্ষ বরাবর জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতির সুপারিশের জন্য আবেদন জানানো হয়।’ তবে অধ্যক্ষ বিষয়টি আমলে না নিয়েই জীববিজ্ঞানের প্রভাষক সামরুল হককে সিনিয়র হিসেবে উল্লেখ করে আঞ্চলিক অফিসে তালিকা পাঠান। অধ্যক্ষের পাঠানো তথ্য অনুযায়ীই রাজশাহীর আঞ্চলিক অফিস জীববিজ্ঞানের প্রভাষক মো. সামরুল হককে পদোন্নতি দেন। আর আমি বঞ্চিত হই। সে কারণেই আমি মামলা করেছি।’

মোহা: হোসেন কবির আরও জানিয়েছেন, গত ৮ জুন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরে লিখিত অভিযোগও করেছি। তারপর গত ২৯ জুন বিষয়টি তদন্ত করে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে সামরুলকে বাদ দিয়ে আমাকে পদোন্নতি দেওয়ার জন্য আমি আবেদন করেছি। এই ঘটনায় মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদফতর ৩ সেপ্টেম্বর রাজশাহী অঞ্চলের সহকারী পরিচালককে তদন্তের নির্দেশ দেন।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষক মো. সামরুল হক সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘এই বিষয়টি মীমাংসা করা হবে। যা কিছু হয়েছে তা সিস্টেম অনুযায়ী হয়েছে।’ তবে সেই ‘সিস্টেম’টি আসলে কি তা অবশ্য তিনি খোলাশা করেননি। তথ্যসূত্র: বাংলা ট্রিবিউন।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali