দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট পর্দার অভিনেতা তৌসিফ মাহবুবের বিরুদ্ধে প্রায় ৫ লাখ টাকা অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তুলেছেন সামছুন্নাহার কনা নামে জনৈকা নারী। এবার ওই অভিযোগকারী নারীর বিরুদ্ধে পাল্টা জিডি করলেন অভিনেতা তৌসিফ।
ওই নারী অভিযোগ করেছেন যে, মডেল বানানোর প্রলোভন দেখিয়ে তৌসিফ মাহবুব ভিন্ন ভিন্ন সময় তার কাছ থেকে প্রায় ৫ লাখ টাকা নিয়েছেন। এই বিষয়ে রাজধানীর হাতিঝিল থানায় জিডি (নং-৭৫৫) করেছেন তিনি। এই ঘটনায় ‘অভিযোগ মিথ্যা’ উল্লেখ করে ধানমন্ডি থানায় পাল্টা জিডি (নং-৮৬৮) করেছেন অভিনেতা তৌসিফ। গত ১৬ জানুয়ারি সকালে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ওই নারী অভিযোগকারী সামছুন্নাহার কনা। এর পরেই রাতেই দিকে পাল্টা জিডি করেন তৌসিফ।
ওই নারী তার জিডিতে অভিযোগ করেছেন যে, ১৮ মাস আগে তৌসিফ মাহবুবের সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় ঘটে কনার। পরিচিত হওয়ার পর গত ৬ মাস আগে ০১৬**৯৭৮৯০৯ নাম্বারে ২০ হাজার টাকা নেন ওই নারীর নিকট হতে। তারপর তৌসিফ তৃতীয় পক্ষ শাহরিয়া হোসেনের মাধ্যমে সোনালী ব্যাংক, সাহাপুর শাখা, চাটখিল, নোয়াখালী অ্যাকাউন্ট নং ৩৪১০০৪৪১ হিসাবের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় আরও ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা নেন। টাকা নেওয়ার পর তৌসিফ তরুণীর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেননি। তার ব্যবহৃত সবগুলো ফোন নাম্বারও বন্ধ করে দেন।
সামছুন্নাহার কনা বলেন, ২ বছর পূর্বে অভিনেতা তৌসিফ মাহবুবের সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় ঘটে তার। তারপর আমাকে মডেল বানানোর কথা বলে আমার কাছ থেকে বিভিন্ন সময় প্রায় ৫ লাখ টাকা নেন।
অপরদিকে সামছুন্নাহার কনার এমন অভিযোগের পর তৌসিফ মাহবুব তার জিডিতে উল্লেখ করেছেন যে, সামছুন্নাহার কনা (৩৬) নামে জনৈকা গৃহিণী যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। মান-সম্মান ক্ষুণ্ণ করা, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই আমার বিরুদ্ধে ওই জিডি করা হয়েছে।
তৌসিফ মাহবুব আরও বলেছেন, আমার ফেসবুক আইডি ভেরিফায়েড ফেসবুক। কেও যদি ভুল জায়গায় গিয়ে প্রতারণার শিকার হন, সেটি কী আমার দায়? তবে আমি যে মানসিক ও সামাজিকভাবে হেনস্তার শিকার হচ্ছি, এই মিথ্যা অভিযোগের দায় নেবে কে?
তথ্যসূত্র : আরটিভি
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।