দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে শরীরে নানা সমস্যাও দেখা দিতে পারে। সময় মতো খেয়ে নিচ্ছেন তারপরও শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে।
এতো কিছুর চেষ্টা করেও, কাজের কাজ কিন্তু কিছুই হচ্ছে না। যদি এমন হয়, তাহলে বেশ চিন্তারই বিষয় বটে। তবে কীভাবে আপনি বুঝবেন যে আপনার শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি রয়েছে?
যদি আপনি বার বার অসুস্থ হতে শুরু করেন, তাহলে শরীরে প্রোটিনের অভাব রয়েছে বলে মনে করতে হবে। শরীরে প্রতিরোধক ক্ষমতা যদি কমেও যায়, তাহলে প্রোটিনের অভাব রয়েছে বলে আপনাকে ধরে নিতে হবে।
জানা যায়, যদি প্রতিদিন অত্যধিক পরিমাণে চুল পড়তে শুরু করে, তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি রয়েছে।
আবার অল্পেতেই যদি আপনি হাপিয়ে ওঠেন, তাহলেও শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি রয়েছে বলে বুঝে নিতে হবে। প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় যদি উপযুক্ত পরিমাণ প্রোটিন নাও থাকে, তাহলে দেখা যাবে যে, অল্প কাজেই আপনি হাপিয়ে উঠছেন।
খাবার খাওয়ার পরেও যদি বার বার ক্ষুধা পেতে শুরু করে, তাহলেও শরীরে প্রোটিনের অভাব রয়েছে বলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে।
ধরুন প্রতিদিন আপনি বেশ টপাটপ করে মিষ্টি খেয়ে ফেলছেন, এমন যদি হয়ে থাকে, তাহলেও বুঝতে হবে আপনার শরীরে প্রোটিনের অভাব বিদ্যমান। সেই কারণেই আপনার বার বার মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করছে।
শরীরের কোনো অংশে যদি কেটে যায়, যদি ক্ষত শুকোতে না চায় বা দেরি হয়, তাহলেও আপনার প্রোটিনের অভাব রয়েছে বলে মনে করতে হবে। তাই কোথাও কেটে গেলে যদি ক্ষত না শুকিয়ে আরও গভীর হতে থাকে, তাহলে আরও প্রোটিনযুক্ত খাবার আপনাকে খেতে হবে বলে মনে করেন চিকিৎসকরা।
খাওয়ার পর যদি শরীরে আলসেমি বোধ হয়, তাহলে একেবারেই ভালো লক্ষণ নয়। শরীরে যাতে করে প্রোটিনের অভাব না হয়, তার জন্য সকালে সঠিক খাবার খেতে হবে। ব্রেড টোস্ট, ডিম, দই, বাদাম ও ফল দিয়েই ব্রেকফাস্ট করতে হবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
Bengali 
English