The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিত্তশালীরা কেনো সুইস ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো বিশ্বের বিত্তশালীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। কিন্তু কেনো বিত্তশালীরা সুইস ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন? কেবলমাত্র গোপনীয়তার জন্য?

বিত্তশালীরা কেনো সুইস ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন? 1

সারা বিশ্ব থেকেই অসংখ্য মানুষ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বৈধ-অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ জমা রাখেন। তাদের গোপনীয়তা নীতির কারণে এখানে সারা দুনিয়ার মানুষ অর্থ রাখতে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ বোধ করে থাকেন।

সুইজারল্যান্ডের আইন দ্বারা এই ব্যাংকগুলোর গোপনীয়তা স্বীকৃত। যে কারণে ব্যাংকগুলো কোনো অবস্থাতেই তাদের গ্রাহকদের তথ্য প্রকাশ করতে কারও কাছে বাধ্য থাকে না। যে কারণে কে, কেনো বা কীভাবে উপার্জিত অর্থ ব্যাংকে রাখছে, সেই গ্রাহকদের সম্পর্কে ব্যাংকগুলো সাধারণভাবে কাওকে কোনো তথ্যই দেয় না।

এই আইন বদল করতে হলে সেটা গণভোট বা পার্লামেন্টেই পাল্টাতে হবে। তবে এই আইনের মধ্যে একটি বিশেষ ধারা রয়েছে। বিশেষ কোনো পরিস্থিতির কারণে, যেমন জনস্বার্থে যদি কোনো গ্রাহকের হিসাবের তথ্য প্রকাশ করার প্রয়োজন পড়ে অথবা প্রতারণা কিংবা জালিয়াতি উদঘাটনে আইনানুগ কর্তৃপক্ষের অনুরোধে ব্যাংক গ্রাহকদের তথ্য দিতে পারেন।

কিভাবে এই গোপনীয়তার নীতি কাজ করে এর ব্যাখ্যায় অ্যাসোসিয়েশন অব সুইস প্রাইভেট ব্যাংকার্সের প্রধান মিশেল ডি রবার্ট সংবাদ মাধ্যম বিবিসিকে বলেছেন, ‘একজন চিকিৎসক কিংবা আইনজীবী যেভাবে তার রোগী কিংবা মক্কেলের গোপনীয়তা বজায় রাখেন, এখানেও ব্যাপারটি ঠিক তাই। ‘একজন সুইস ব্যাংকার তার গ্রাহকের কোনো তথ্য কাওকে দিতে বাধ্য নন, এটা রীতিমত নীতি ও আইন বিরুদ্ধ।’

ঠিক এই কারণেই সুইজারল্যান্ড হয়ে উঠেছে বিশ্বের ব্যাংকিং সেবার একটি বড় কেন্দ্রবিন্দু। তিনশ’র উপরে ব্যাংক ও আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে দেশটিতে। যারমধ্যে সবচেয়ে বড় দুটি ব্যাংক হচ্ছে ক্রেডিট সুইস ও ইউবিএস।

তবে সুইস ব্যাংকগুলোতে বেনামী হিসাব খোলার কোনো সুযোগ নেই। কোনো ব্যাংক গ্রাহকের একাউন্টটি সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত থাকে, তবে গ্রাহকের আসল পরিচয় ব্যাংকের অল্প কয়েকজন কর্মকর্তা জানতে পারেন।

সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, গোপনীয়তার অধিকার সুইস আইন ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ও ফেডারেল সংবিধান দ্বারা সেটি সুরক্ষিত।

তবে কোনো অপরাধের ক্ষেত্রে এই সুরক্ষা কাজ করবে না। অর্থাৎ সেখানে গচ্ছিত অর্থ যদি কোনো অপরাধের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তাহলে সেক্ষেত্রে গ্রাহকের পরিচয় প্রকাশে কোনো রকম বাধা নেই।

সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘অপরাধের তদন্তের ক্ষেত্রে সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের পরিচয় প্রকাশে বাধ্য রয়েছে, সেই অপরাধ সুইজারল্যান্ডেই হোক কিংবা অন্য কোনো দেশেই হোক।’ তবে সেজন্য সেই সব অপরাধে ওই গ্রাহকের সম্পৃক্ত থাকার প্রমাণ দেখাতে হবে।

দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদ অনুযায়ী দেখা যায়, সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত কয়েক বছর যাবত দেশটি বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের জমাকৃত অর্থের পরিমাণ প্রকাশ করেছে। সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক কেবল কোন দেশের নাগরিকরা সেই দেশের ব্যাংকে কি পরিমাণ অর্থ রেখেছেন সেই তথ্য প্রকাশ করছে।

অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, ব্যাংকিংয়ের জন্য একসময় বিশ্বের মধ্যে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো জনপ্রিয় হয়ে থাকলেও বর্তমানে কেইম্যান আইল্যান্ড, পানামা, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড এবং বাহামার ব্যাংকিং ব্যবস্থা ধনীদের কাছে নতুন করে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

যেভাবে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে ওঠার বেশ ইতিহাস রয়েছে। সুইজারল্যান্ড কিভাবে সারা দুনিয়ার ব্যাংকিং সেবার বড় কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলো তার ইতিহাস বেশ দীর্ঘই। বলা হয়ে থাকে যে, ১৯৩০ এর দশকে জার্মানিতে যখন ইহুদীরা নাৎসিদের শুদ্ধি অভিযানের মুখে পড়েন, ঠিক তখন তাদের অর্থ গোপন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রাখার মাধ্যমে সুইস ব্যাংকগুলোর এই ব্যবসার শুরু হয়েছিলো।

তবে তারও পরে ১৯৩৪ সালে প্রথম সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তার রক্ষার নতুন আইন করে। ফ্রান্সের কয়েকজন রাজনীতিক ও ব্যবসায়ী তাদের বিপুল অর্থ সুইস ব্যাংকে রেখেছিলেন। সেই তথ্য ব্যাংক থেকে ফাঁস হয়ে যায়। তারপর সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য এই পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

এই গোপনীয়তা আইনের সুযোগে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো বেশ ফুলে ফেঁপে ওঠে। তৃতীয় বিশ্বের দুর্নীতিবাজ স্বৈরশাসক হতে শুরু করে ইউরোপ-আমেরিকার কর ফাঁকি দেওয়া বিত্তশালী ব্যবসায়ী, সবাই তাদের অর্থ গোপন রাখার জন্য বেছে নেন সুইস ব্যাংকগুলোকেই। আর এভাবেই সারা বিশ্বের কাছে সুইস ব্যাংক প্রভাবশালী কিংবা বিত্তশালীদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। দুর্নীতি করে উপার্জনকরা অর্থ গোপনে সুইস ব্যাংকে রেখে তা খেয়াল খুশি মতো ব্যবহার করার সুযোগ গ্রহণ করে থাকে বিশ্বের বিভিন্ন দুর্নীতিবাজ, রাজনীতিক কিংবা রাষ্ট্রের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।

তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali