The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিষধর সাপকে বশে আনা এক যুবকের গল্প!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছড়ায় বা কবিতায় সাপকে বশে আনার কথা থাকলেও বাস্তব জীবনে সাপকে বশে আনা অতো সহজও নয়। তবে এবার এক যুবক বিষধর সাপকে বশে আনলেন!

বিষধর সাপকে বশে আনা এক যুবকের গল্প! 1

তবে এর ব্যতিক্রম হলো কোলকাতার বেহালার আদর্শনগরের বাসিন্দা অভিষেক দাস। ৩০ বছর বয়সী এই যুবক সাপকে জব্দ করেন না বরং ভালোবেসে বশে নিয়ে এসেছেন। যে কারণে এলাকায় ‘স্নেক হান্টারম্যান’ হিসাবে তিনি পরিচিতি পেয়েছেন।

খুব ছোটবেলা থেকেই সাপ নিয়ে গবেষণা করার শখ অভিষেকের। তাই বেহালা হাইস্কুল হতে উচ্চমাধ্যমিক পাশের পর সাপ নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন অভিষেক। পড়াশোনার সঙ্গে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে সাপ নিয়ে কুসংস্কার দূর করার কাজেও নিজেকে নিয়োজিত করেন অভিষেক।

অভিষেক জানিয়েছেন, জলঢোড়া, কালাচ, বোড়া, কিং কোবরা, গোসাপসহ দেশে যতো প্রজাতির সাপ রয়েছে সব ধরনের সাপই আমি উদ্ধার করেছি। এই সাপ উদ্ধার করে কখনও কখনও স্থানীয় বন দপ্তরের হাতে তুলে দেওয়া হয়। কখনও আবার জঙ্গলে সাপেদের পরিবেশে ছেড়েও দেওয়া হয়। সাপেদের বশ করতে গিয়ে অনেকবার বিপদের মুখেও পড়তে হয়েছে তাঁকে। তবে সবথেকে বড় ঝুঁকির ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৮ সালে।

অভিষেক জানিয়েছেন, সেই সময় পুজো ছিল, ষষ্ঠীর রাত ছিল। বেহালার একটি ঘরে কালাচ সাপ ঢুকে পড়েছিল। তিন বছরের ঘুমন্ত শিশুর বালিশের তলায় ছিল ওই সাপটি। স্থানীয়রা আমাকে ডেকে নিয়ে যান। বাচ্চা এবং সাপ দু’জনকেই বাঁচানো আমার দায়িত্ব ছিল। একটু ভুল হলেই বাচ্চার প্রাণ চলে যেতো। অবশেষে সাপ ও শিশু দু’জনকে নিরাপদে বের করে আনি। সেদিনের মতো ঝুঁকিতে আর কখনও আমাকে পড়তে হয়নি।

অভিষেকের বাবা সুনীল দাস পেশায় একজন অটোচালক ছিলেন। ওয়াইল্ড লাইফ নিয়ে পড়াশোনা করার জন্য তার ছেলেকে বিদেশ পাঠানোর সামর্থ তাঁর ছিল না। কিন্তু অভিষেক হার মানেননি।

অভিষেক বলেন, দেশে সাপেদের নিয়ে লেখা তেমন কোনো বই নেই। বিদেশী ওয়াইল্ড লাইফ নিয়ে লেখা বইগুলোই একমাত্র ভরসা। তবে ওইসব বই অনেক দামি দামি। অটো চালক বাবার পক্ষে এতোদামি বই কেনার আর্থিক ক্ষমতাও ছিল না। তবুও বাবা অনেক কষ্ট করে আমার জন্য ওইসব দামি দামি বই কিনে এনে দিতেন। অনলাইনে সাপেদের ওপর লেখাগুলোও আমি নিয়মিত পড়তে থাকি। তবে শুধুমাত্র বই পড়েই সাপেদের বশীকরণ করা যায় না।

তাই অভিষেক বেদেদের দ্বারস্থ হন। দীর্ঘদিন বেদেদের সঙ্গে থেকে সাপেদের সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্যই জানতে পারেন তিনি। তার কথায়, কীভাবে কোন সাপকে বশে আনতে হবে তা জানতে বেদেরা আমাকে অনেকভাবে সাহায্য করেছেন। এখন অভিষেকের কাছে অনেক বেদেয় কাজ করেন।

এই যুবক দেশের বিভিন্ন প্রান্ত চষে বেড়ান সাপের সন্ধানে। বর্তমানে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ও ইন্টারন্যাশনাল স্নেক বাইট ইনোসেটিভ গ্রুপের সঙ্গেও কাজ করছেন এই সাপ শিকারী। ভারতে সাপ নিয়ে কাজ করার সুযোগ অবশ্য অনেক কম। বিদেশ থেকে একাধিকবার কাজ করার সুযোগও এসেছে অভিষেকের। তবে অভিষেক দেশে থেকেই কাজ করতে চান।

তার ভাষায়, বিদেশে ওয়াইল্ড লাইফ একটা বড় মাপের সম্মানীয় পেশা। এখানে অবশ্য এই পেশায় ওতো বড় প্ল্যাটফর্ম নেই। তাই দেশের অনেক বন্যপ্রাণপ্রেমীরা বিদেশে গিয়েই কাজ করছেন। তবে আমি দেশে থেকেই কাজ করতে চাই। দেশের মানুষকে এই ধরনের কাজে আরও উদ্বুদ্ধ করতে চান অভিষেক।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali