The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কুড়িল ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ কবে শেষ হবে?

ঢাকা টাইমস্‌ রিপোর্ট ॥ যানজট নিরসনে যখন সরকার তৎপর ঠিক সে সময় ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও আমাদের দেখতে হচ্ছে। এমনই ধীর গতিতে চলা কুড়িল ফ্লাইওভারের কাজ প্রায় বন্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে।
কুড়িল ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ কবে শেষ হবে? 1
জমি অধিগ্রহণ জটিলতা নাকি অন্য কারণ?

খবরে প্রকাশ, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের খামখেয়ালির কারণে সাত মাস ধরে কুড়িল ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। ইউটিলিটি সার্ভিস লাইন ও অধিগ্রহণকৃত জমির সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত ঝামেলার অজুহাত দেখিয়ে ফ্লাইওভারের মূল নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ঢিমেতালে টুকটাক যেসব কাজ করা হচ্ছে তা নেহায়েতই লোক দেখানো। অভিযোগ উঠেছে, নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়ে অহেতুক সময়ক্ষেপণ করে প্রকল্প ব্যয় বাড়িয়ে নেয়ার অপকৌশলে নেমেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানসহ একটি স্বার্থান্বেষী চক্র। বিমানবন্দর সড়ক ও প্রগতি সরণির মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং ব্যস্ততম দুটি সড়কের ওপর ফ্লাইওভার নির্মাণ কাজ নিয়ে এ ধরনের দায়িত্বহীনতা ও ঢিলেমির ফলে জনদুর্ভোগ দিনকে দিন বাড়ছে। সড়ক দুটি দিয়ে চলাচলকারী হাজার হাজার যানবাহন ও লাখ লাখ মানুষকে জিম্মি করে তারা ইচ্ছাস্বাধীন কাজ করছে। এসব কারণে স্থানীয় বাসিন্দাদেরও দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।

২০১০ সালের ২ মে প্রকল্পের কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর থেকে প্রায় দুই বছর পেরিয়ে গেলেও কাজের অগ্রগতি ৪০ শতাংশেরও কম। অথচ এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ৮০ ভাগেরও বেশি। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বাকি কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও যথাসময়ে কাজ শেষ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা।

একটি সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণ সামগ্রীর দাম বৃদ্ধির অজুহাত তুলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বেশ কিছু দিন ধরে কাজের গতি বৃদ্ধির ব্যাপারে গড়িমসি করছে। রাজউকের প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বারবার সতর্ক করে দিলেও কোন সুফল আসেনি। বরং প্রভাবশালী ঠিকাদার এখন চুক্তিমূল্য কিভাবে বাড়ানো যায় সেটা নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকছেন।

নির্মিত আংশিক র‌্যাম্পের বেহাল অবস্থা

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, প্রগতি সরণির উত্তরপ্রান্ত কুড়িল রেলক্রসিং এলাকায় ফ্লাইওভারের কয়েকটি পিলার ও মূল ফ্লাইওভারের কিছু অংশ (র‌্যাম্প) নির্মাণের পর কাজ ফেলে রাখা হয়েছে। এয়ারপোর্ট রোডের নিকুঞ্জ প্রান্তে নির্মিত আংশিক র‌্যাম্পও বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। এসব স্থানে কোন কাজই হচ্ছে না। বিমানবন্দর সড়ক ও কুড়িল ইন্টারসেকশনে যানজট হ্রাস এবং রাজউকের নির্মাণাধীন পূর্বাচল নতুন শহরে যাওয়ার সুবিধার্থে পূর্বাচল প্রকল্পের অধীনে রাজউক নিজস্ব অর্থায়নে ফ্লাইওভার প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে (চুক্তিমূল্য) ১৫৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ৩.১ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ৬.৭-৯.২ মিটার প্রস্থের মূল ফ্লাইওভার নির্মাণ ৬৫ কোটি ৮ লাখ টাকা, ১.৯৩ কিলোমিটার সড়ক ৪৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, ফুটওভার ব্রিজ দুটি ২ কোটি ৭ লাখ টাকা এবং অন্যান্য ব্যয় ৪১ কোটি ৯ লাখ টাকা। ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ পেয়েছে পিবিএল-এমবিইসি জেভি নামের একটি যৌথ উদ্যোগী প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়া হয় ২০১০ সালের এপ্রিলে। চলতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার টার্গেট নির্ধারণ করা আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন ২০১০ সালের ২ মে।

প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের সাত মাস পর ফ্লাইওভারের বাস্তব কাজ শুরু হয় ২০১০ সালের ডিসেম্বরে। এ পর্যন্ত ফ্লাইওভার প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি ৪০ শতাংশ। বাকি ৬০ শতাংশ কাজ আগামী আট মাসে সম্পন্ন হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন কর্মকর্তারা।

অধিগ্রহণকৃত জমির সীমানা নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা

জানা গেছে, কুড়িল ফ্লাইওভার প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণকৃত ১২.৮২ একর জমির মধ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের জমি রয়েছে ১০.১০ একর এবং বাকি ২.৭২ একর ব্যক্তি মালিকানাধীন। অভিযোগ পাওয়া গেছে, অধিগ্রহণকৃত জমির সীমানা নির্ধারণ এখনও সম্পন্ন হয়নি। এ বিষয়ে ঢাকা জেলা প্রশাসনের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে। কর্মকর্তারা বলেছেন, জমির সীমানা নির্ধারণ না হওয়ায় তারা প্রকল্পের অধীনে রাস্তার কাজে হাত দিতে পারছেন না। তিতাস গ্যাস, ওয়াসা, বিদ্যুৎ বিভাগ ও বিটিসিএলসহ সরকারি সেবাদানকারী সংস্থাগুলোও তাদের ইউটিলিটি সার্ভিস লাইন দ্রুত স্থানান্তর না করাও প্রকল্পের কাজ বেশি দূর এগোতে না পারার কারণ।

যান চলাচল মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত

বিক্ষিপ্তভাবে ফ্লাইওভারের বিভিন্ন অংশ নির্মাণ করায় প্রগতি সরণি দিয়ে যান চলাচল মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। যানবাহন চলছে অত্যন্ত ধীরগতিতে এবং এ কারণে প্রতিদিন ভয়াবহ যানজটের কবলে পড়ছে কুড়িলবাসী। এছাড়া প্রকল্প এলাকায় নিয়মিত পানি ছিটানো হয় না বলে চৈত্রের প্রখর রোদে খোঁড়াখুঁড়ি করা স্থানের মাটি শুকিয়ে ধুলায় পরিণত হয়ে গোটা এলাকা ধূলিময় হয়ে পড়েছে। এতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বাড়িঘর ও দোকানের আসবাবপত্র ও মালামাল।

রাজউক চেয়ারম্যান যা বলেন

রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ নুরুল হুদা বলেন, আগে কাজ হয়েছে নিচে, এখন কাজ চলছে উপরের দিকে। নিচের কাজটা যতটা সহজে করা সম্ভব হয়েছে, ওপরেরটা তত সহজ নয়। এয়ারপোর্ট রোড এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি রেললাইনের ওপর নির্মাণ কাজ করা খুবই কঠিন। অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে মাঝে মধ্যে ট্রেন বন্ধ করে ফ্লাইওভারের কাজ করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, চুক্তি মূল্য বাড়ানোর প্রশ্নই আসে না। রাজউকের লোকজন সারাক্ষণ প্রকল্প এলাকায় থেকে কাজ তদারকি করছে বলে তিনি দাবি করেন। তার মতে, কাজের গতি ভালো। আশা করা যায়, এ বছর ১৫ ডিসেম্বর কুড়িল ফ্লাইওভার উদ্বোধন করা সম্ভব হবে।

শেষ কথা

রাজধানী ঢাকাবাসী এমনিতেই যানজটের কবলে পড়ে দিশেহারা। তার ওপর যদি এক একটি প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ না হয় তাহলে রাজধানীর অবস্থা কি দাঁড়াবে? এখন প্রয়োজন সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের হস্তক্ষেপ। কুড়িল ফ্লাইওভারের কাজ যাতে আবার দ্রুত শুরু হয়ে নির্ধারিত সময়ে শেষ হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবেন বলে অভিজ্ঞ মহলের ধারণা।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali