The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কোঁকড়া চুলের যত্ন নিতে হবে যেভাবে

কোঁকড়া চুলের সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় হিসেবে অনেকেই বেছে নেন রিবন্ডিং, ফ্ল্যাট আয়রনিং বা স্ট্রেইটেনিংয়ের মতো কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোঁকড়া চুল দেখতে বেশ স্টাইলিশ ও সুন্দর হলেও এর স্বাস্থ্য ঠিক রাখা খুব একটা সহজ কাজ নয়। কোঁকড়া চুলের যত্ন নিতে যা আপনাকে করতে হবে সেই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করা হবে।

কোঁকড়া চুলের সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় হিসেবে অনেকেই বেছে নেন রিবন্ডিং, ফ্ল্যাট আয়রনিং বা স্ট্রেইটেনিংয়ের মতো কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট। যেগুলোতে বিভন্ন ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদানের পাশাপাশি প্রয়োজন ইলেকট্রিক হিটও। চুলের স্বাস্থ্যের জন্য যা মোটেই ভালো হতে পারে না। এই পদ্ধতিগুলো স্থায়ী কোনো সমাধানও দিতে পারে না। কোঁকড়া চুলের যত্নআত্তির নানা দিক নিয়েই আজ আলোচনা করা হবে।

নিয়মিত চুল আঁচড়ানোর অভ্যাস গড়ে তোলা

কোঁকড়া চুলের সবচেয়ে বড় শত্রুই হলো জট। খুব দ্রুতই কোঁকড়া চুলে জট লেগে যেতে পারে এবং যে কারণে প্রচুর চুল পড়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে চুল প্রাণহীন হয়ে পড়ে। চুলকে জটমুক্ত রাখতে ও মাথার রক্তসঞ্চালন ভালো রাখতে কোঁকড়া চুল নিয়মিত আঁচড়ানোর অভ্যাসও করতে হবে। চুল আঁচড়াতে বড় দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করাই ভালো। কারণ হলো, এতে চুলের ওপর খুব বেশি চাপ পড়বে না। কোঁকড়া চুল আঁচড়ানোর সবচেয়ে ভালো সময় হলো চুল যখন অল্প অল্প ভেজা থাকে তখন। কেনোনা, বেশি ভেজা অবস্থায় চুল আঁচড়ালে যেমন চুল ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে, তেমনি শুষ্ক চুলেও জট ছাড়ানো বেশ কঠিন কাজ। তাই চুল অল্প ভেজা থাকা অবস্থাতে কয়েক ভাগে ভাগ করে নিয়ে আঁচড়াতে হবে। চাইলে স্প্রে ব্যবহার করেও চুল আঁচড়ানো যেতে পারে।

অতিরিক্ত কেমিক্যাল এড়িয়ে চলা

কোঁকড়া চুল এমনিতেই কিছুটা শুষ্ক এবং রুক্ষ প্রকৃতির হয়ে থাকে। এর ওপর যদি অতিরিক্ত মাত্রায় কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় তাহলে শুষ্কতা আরও বাড়ে এবং চুল তখন লাবণ্যতাও হারায়। তাই কোঁকড়া চুলে কেমিক্যাল যতো দূর সম্ভব কম ব্যবহার করা ভালো। শ্যাম্পু, তেল, কন্ডিশনার যাই ব্যবহার করুন না কেনো, চেষ্টা করতে হবে কেমিক্যাল ফ্রি প্রসাধনী ব্যবহার করা। বিশেষ করে বহুল প্রচলিত সালফেট এবং অ্যালকোহলসমৃদ্ধ পণ্য একেবারেই ব্যবহার করা যাবে না। এই ধরনের চুলে কৃত্রিম রং না করাও ভালো, তবে করতে চাইলে অতিরিক্ত কেমিক্যাল রয়েছে কি না, তা অবশ্যই যাচাই করে নিয়ে তারপর ব্যবহার করতে হবে।

হিট ট্রিটমেন্ট নয়

অনেকেই কোঁকড়া চুলকে সাময়িকভাবে সুন্দর দেখানোর জন্য প্রায়ই স্ট্রেইটেনিং করেন। এতে করে যে হিট চুলে লাগে, তা চুলের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। আবার অনেকেই নিয়মিত হেয়ার ড্রায়ারও ব্যবহার করেন। নিয়মিত হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহারের ফলে যে পরিমাণে হিট চুলকে সহ্য করতে হয়, তাতে করে চুল হয়ে পড়ে আরও রুক্ষ এবং প্রাণহীন।

নিয়মিত তেল ম্যাসাজ করা

কোঁকড়া চুল যেহেতু প্রাকৃতিকভাবেই কিছুটা রুক্ষ এবং শুষ্ক ধরনের, তাই এর বিশেষ যত্ন নিতে হবে। চুলের আর্দ্রতা ধরে রেখে একে রুক্ষ-শুষ্ক হওয়ার হাত হতে বাঁচাতে নিয়মিত তেল ম্যাসাজের কোনো বিকল্প নেই। তবে তেলটা যদি হালকা গরম করে নেওয়া যায়, তাহলে খুবই ভালো হবে। এতে করে রক্তসঞ্চালন ভালো হওয়ার কারণে চুল থাকবে আর্দ্র ও শক্ত এবং চুলের গোড়া মজবুত হবে।

কন্ডিশনিং করা

কোঁকড়া চুলে নিয়মিত কন্ডিশনার ব্যবহার করা দরকার। এতে চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকে ও চুল নরম এবং মসৃণ হওয়ার ফলে চুলে জট হয় কম। তবে অবশ্যই এমন ধরনের কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে, যাতে করে তাতে কোনো ক্ষতিকারক কেমিক্যাল না থাকে।

প্যাক ব্যবহার

চুলের রুক্ষতা-শুষ্কতা দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্যাক খুবই কার্যকরী। যেমন ধরুন টক দই, পাকা কলা, মধু, পাকা পেঁপে ইত্যাদি দিয়ে তৈরি হেয়ার প্যাক ব্যবহার করতে পারেন মাঝে মধ্যেই। এতে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে ও রুক্ষতাও দূর হবে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali