দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খাবার অর্ডার করার পাশাপাশি থাকছে প্রতি সপ্তাহে স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ ভাউচার এবং গ্র্যান্ড প্রাইজ হিসেবে স্যামসাং গ্যাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি সহ আরও অনেক পুরস্কার জেতার সুযোগ।
অনলাইনে খাবার ও গ্রোসারি পণ্য সরবরাহকারী প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডা ১ জুন থেকে ‘পেটুক অলিম্পিকস’ নামে একটি আকর্ষণীয় প্রতিযোগিতা শুরু করেছে। এই প্রতিযোগিতায় ফুডপ্যান্ডায় অন্তর্ভূক্ত রেস্তোরাঁ থেকে খাবার অর্ডার করে আকর্ষণীয় উপহার জিতে নেয়ার সুযোগ থাকছে ভোজনরসিকদের জন্য।
১ জুন শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট, সাভার, কুমিল্লা, রাজশাহী এবং নারায়ণগঞ্জের ফুডপ্যান্ডা ব্যবহারকারীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।
প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে এবং পুরস্কার জিততে হলে ফুডপ্যান্ডার অ্যাপ ও ওয়েবসাইটে ‘পেটুক অলিম্পিকস’ শিরোনামের অধীনে অংশ নেওয়া রেস্তোরাঁগুলোর পুল থেকে প্রতি সপ্তাহে ন্যূনতম আড়াই শ’ টাকা সমমূল্যের সর্বনিম্ন ৩টি অর্ডার দিতে হবে। প্রতি সপ্তাহে গোল্ড, সিলভার ও ব্রোঞ্জ এই ৩টি বিভাগে বিজয়ীদের বাছাই করা হবে এবং প্রতি বিজয়ীর জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় উপহার। প্রতি সপ্তাহে ‘গোল্ড’ বিভাগে শীর্ষস্থানীয় ৫ জন সর্বোচ্চ অর্ডার প্রদান করা গ্রাহকরা ৫টি স্মার্টফোন, ‘সিলভার’ বিভাগে দ্বিতীয় ৮ জন সর্বাধিক অর্ডার করা গ্রাহকরা ৮টি স্মার্টওেয়াচ এবং ‘ব্রোঞ্জ’ বিভাগে তৃতীয় ১১ জন সর্বোচ্চ অর্ডারকারী গ্রাহকরা পাবেন ২ হাজার টাকা সমমূল্যের ফুডপ্যান্ডা ভাউচার। এছাড়াও একজন ভাগ্যবা গ্রাহকের জন্য প্রতিযোগিতার সময়সীমা শেষ হওয়ার পরে গ্র্যান্ড প্রাইজ হিসেবে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি জেতার সুযোগ থাকছে।
বিজয়ীদের সাপ্তাহিক ভিত্তিতে বাছাই করা হবে (কেবলমাত্র নির্দিষ্ট সপ্তাহে দেওয়া অর্ডারগুলো ওই সপ্তাহের বিজয়ী নির্বাচনের জন্য প্রযোজ্য হবে) এবং এক সপ্তাহের অর্ডার পরবর্তী সপ্তাহে কার্যকর হবে না। গ্র্যান্ড প্রাইজ বিজয়ী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত রেস্তোরাঁগুলো থেকে পূর্বের উল্লিখিত ক্যাম্পেইন সময়কালের মধ্যে কোনও গ্রাহকের মোট অর্ডার বিবেচনায় নেওয়া হবে।
প্রতি সপ্তাহে ফুডপ্যান্ডার ফেসবুক পেজে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে। বিজয়ীদের সঙ্গে সরাসরি ফুডপ্যান্ডা থেকে যোগাযোগ করা হবে এবং ক্যাম্পেইন শেষ হওয়ার পর বিজয়ীদের মাঝে উপহার বিতরণ করা হবে। খবর বিজ্ঞপ্তি’র।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।