The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

২৯ বছর পর জ্ঞান ফিরে হলেন ১৩০ কোটির মালিক!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২৯ বছর ধরে অজ্ঞান অবস্থায় ছিলেন। তার কোনো কিছুই তখন ছিলো না। অথচ এই ২৯ বছর পর জ্ঞান ফিরে আসার পর হলেন ১৩০ কোটির মালিক!

২৯ বছর পর জ্ঞান ফিরে হলেন ১৩০ কোটির মালিক! 1

এমনই এক আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটে দিল্লির এক ব্যক্তির সঙ্গে, যা প্রত্যক্ষ করেছে পুরো বিশ্ব। দীর্ঘ ২৯ বছর ধরে কোমায় থাকার পর সুস্থ হয়ে উঠেই তিনি জানতে পেরেছিলেন ১৩০ কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন! তবে কীভাবে তা সম্ভব হয়? কিছুটা বিচারবুদ্ধি ও বাকিটা ভাগ্যের সহায়তায় ঘটেছে তা।

দু’বছর আগের ২০১৯ সালের ঘটনা। শেয়ার বাজার সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর দিতে একাধিক অনুষ্ঠান হতো টেলিভিশন চ্যানেলে। তাতে দর্শকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে হাজির হতেন বিশেষজ্ঞরা। নিজের কেনা কিছু শেয়ারের বিষয়ে জানতে এমনই একটা চ্যানেলে ফোন করেন তিনি। তারপরই জানতে পারেন, তার সেই শেয়ারগুলোর বাজারমূল্য ১৩০ কোটি টাকা।

দিল্লির বাসিন্দা ওই ব্যক্তি আসলে এমআরএফ-এর ওই শেয়ারগুলো কিনেছিলেন ২৯ বছর পূর্বে ১৯৯০ সালে। শেয়ার কেনার কয়েক দিনের মধ্যেই তার জীবনে ঘটে যায় বড় একটি দুর্ঘটনা। দিল্লির রাস্তায় মারাত্মক গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে মারাত্মক আহত হন তিনি। চিকিৎসায় প্রাণ ফিরে পেলেও তাকে পুরোপুরি সুস্থ করতে পারেননি হাসপাতালের চিকিৎসকরা।

তিনি কোমায় চলে যান। তারপর ঘরের একটি বিছানায় শুয়ে থেকেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় কেটে যায় তার জীবনের ২৯টি বছর। এই ২৯ বছর ধরেই পাশে ছিলেন তার সন্তানরা। তার চিকিৎসায় কোনও খামতি রাখেননি সন্তানরা। এর মধ্যে ছেলে-মেয়েদের বিয়ে হয়েছে, নাতি-নাতনিও হয়ে বড় হয়েছেন।

সব মিলিয়ে ২৯ বছরে অনেক বদলে গিয়েছিল তার আশপাশের চালচিত্র। এরপর একদিন হঠাৎই তিনি জ্ঞান ফিরে পেলেন। পরিবার-পরিজনদের নতুন করে চিনতে হয় তাকে। তার সামনে তখন নতুন এক বিশ্ব। সব কিছুই যেনো বদলে গেছে।

নতুন পরিবেশের সঙ্গে একটু একটু করে মানিয়েও নিতে থাকলেন তিনি। নাতি রবির সঙ্গে দাদুর বেশ বোঝাপড়াও হয়ে উঠেছিল। নাতির কাছেই একদিন তিনি ২৯ বছর আগের স্মৃতিগুলো এক এক করে বলছিলেন। কথা প্রসঙ্গে তার মনে পড়ে যায় এমআরএফ-এর সেই শেয়ারের কথা। দুর্ঘটনার আগেই যেগুলো কিনেছিলেন তিনি।

খুব কম দামে এমআরএফ-এর ২০ হাজার শেয়ার কিনেছিলেন ওই ব্যক্তি। কিন্তু শেয়ারের কাগজপত্র কোথায় রেখেছিলেন তা তিনি মনে করতে পারছিলেন না। এরপর দাদু-নাতি মিলে খুঁজে বের করেছিলেন সেই কাগজপত্রগুলো। তবে এতো পুরনো শেয়ার কি আদৌ এখন বিক্রি করা যাবে? তা নিয়ে শংসয় ছিলো তাদের।

নাতি রবিই একদিন দাদুকে পাশে নিয়ে ওই টিভি অনুষ্ঠানে ফোন করেন। সব ঘটনা তিনি খুলে বলেন টিভি অনুষ্ঠানে। তার প্রশ্ন ছিল- এই শেয়ারগুলো আদৌ বিক্রি করা যাবে কি না, আর গেলে কী উপায়ে সেগুলো বিক্রি করতে হবে।

বিশেষজ্ঞরা তাকে জানান, প্রথমে দাদুর নামে ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর সেখানে এই শেয়ারগুলো নিয়ে আসতে হবে। তাহলেই তিনি শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন।

তারপরই ওই টিভি অনুষ্ঠানে হাজির এক বিশেষজ্ঞ তাকে হিসাব কষে জানিয়ে দেন যে, ওই ২০ হাজার শেয়ারের বর্তমান দাম হলো (২০১৯ সালে) বাজার মূল্য ১৩০ কোটি টাকা!

এরপর অনুষ্ঠানের এই অংশটুকু রীতিমতো ভাইরাল হয়ে যায়। ভিডিওর ওই অংশটুকু নেটমাধ্যমে ঘুরতে থাকে ২০১৯ সাল থেকেই। এখনও অনেকেই হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক বা টুইটারে ভিডিওটি দেখতে পান সেই অংশটুকু।

তারপর ওই ব্যক্তি কী করেছিলেন? শেয়ারের ওই টাকা কী তিনি উদ্ধার করতে পেরেছিলেন? নাকি কোমা থেকে ফিরে ১৩০ কোটির মালিক হয়েও তাকে আবারও কোমায় যেতে হয়েছিলো? এইসব কোনো প্রশ্নের জবাব এখনও পাওয়া যায়নি।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali