দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঘুণপোকা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা রয়েছে। এই বিশেষ ধরনের কাঠপোকা ডিম পাড়ে কাঠের গায়ে। এক সময় এই দেখা যায় কাঠ খেয়ে ধ্বংস করে দিচ্ছে ওই ঘুণপোকা।
কাঠপোকা ডিম পাড়ে কাঠের গায়ে। সেখান থেকে কাঠের ভিতরে লার্ভা বড় হতে থাকে। ভিতরে ভিতরে খেতে থাকে কাঠ। এক সময় আপনার পুরো ঘরের আসবাবপত্র ধ্বংস করে দেয় এইসব পোকা।
কী করে মুক্তি পাবেন এই সমস্যা থেকে? চলুন জেনে নেওয়া যাক এর সহজ সমাধান:
# সে কারণে আসবাব কেনার আগে জেনে নিতে হবে কোন কাঠে ঘুণ ধরে না, তেমন কাঠের আসবাবই কিনতে হবে।
# আবার ভেজা কাঠে ঘুণ ধরার সম্ভাবনাও থাকে বেশি। কোনও আসবাব ভিজে গেলে, সেটি অবশ্যই ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে।
# কাঠের উপর রং বা বার্নিশের প্রলেপ এই জাতীয় পোকার হাত থেকে আসবাবকে রক্ষা করে থাকে।
# আসবাব কেনার আগে অবশ্যই দেখে নিন, কাঠের গায়ে কোনও ছিদ্র বা ফাটল রয়েছে কি না। পুরনো আসবাবের গায়ে ছিদ্র কিংবা ফাটল ধরলে দ্রুত মোম কিংবা গালা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে।
সাধারণত ঘুণপোকা নরম কাঠেরই বেশি ক্ষতিসাধন করে থাকে। তবে শক্ত কাঠের জিনিসের ক্ষতি করতে পারে ঘুণ। যদি আপনার কাঠের আসবাবে পোকার কোনো লক্ষণ দেখতে পান তাহলে পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।