দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চশমা নিয়ে অনেক কথা শোনা যায়। তবে এবার একটু ব্যতিক্রমি ঘটনা। এবার মুঘল যুগের বিরল এক চশমা নিলামে উঠতে যাচ্ছে!
ভারতীয় অঞ্চল ও সোথবাইয়ের মধ্যপ্রাচ্যের চেয়ারম্যান এডওয়ার্ড গিবস বলেছেন, এবার নিলামে উঠতে যাওয়া এই এক জোড়া চশমা অসামান্য কিছু। কারিগরি দিক থেকে যেমন এতে রয়েছে নিখুঁত নিপুণতার এক ছাপ, তেমনি এর নির্মাণশৈলীও এক কথায় অসামান্য। এই চশমাটি যিনি তৈরি করিয়েছিলেন, তার রুচিরও প্রশংসা না করে পারা যায় না। এই এক জোড়া চশমা এমন কিছু, যা এর আগে কেও কখনও দেখেনি।
এই বিশেষ চশমা জোড়া ঠিক কোন সময়ের তৈরি, সেই বিষয়ে একেবারে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্যও পাওয়া যায়নি। তবে মুঘলরা যখন উপমহাদেশে রাজত্ব করছিলো, সেই ষষ্ঠদশ কিংবা সপ্তদশ শতকে এটি তৈরি করা হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। মুঘলদের স্থাপত্যশৈলী এবং শিল্প নিদর্শনগুলোর সঙ্গেও এর সাদৃশ্য দেখছেন অনেকেই।
জানা যায়, লন্ডনের সুথিবে নিলাম হাউসে এ মাসের শেষের দিকে নিলামটি অনুষ্ঠিত হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য দিয়েছে।
সুথিবে জানিয়েছে যে, ১৮৯০ সালের দিকে মুঘল আমলে এই চশমাগুলো বানানো হয়েছিলো। কর্তৃপক্ষ আশা করছে যে, নিলামে প্রতিটি চশমা ২০ হতে ৩৪ লাখ ডলারে বিক্রি হতে পারে।
নিলামের পূর্বে এই মাসে চশমা দুটি হংকং এবং লন্ডনে প্রদর্শিত হবে। সুথিবের মধ্যপ্রাচ্য এবং ভারতের চেয়ারম্যান এডওয়ার্ড গিবস আরও বলেন, এই অসাধারণ কারুশিল্প পূর্বে কখনও দেখা যায়নি।
তবে এই চশমাগুলো কারা ব্যবহার করেছেন সেটি এখনও স্পষ্ট নয়। তবে মুঘলদের হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। ১৬তম এ ১৭তম শতাব্দীতে ভারত শাসন করা এই সাম্রাজ্যটি শৈল্পিক ও স্থাপত্যের অর্জনের জন্য সুপরিচিত ছিলো।
সুথিবের এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘হিরা ও পান্না কেটে চশমা দুটি বানানো হয়েছে। এতে বলা হয় যে, রত্নগুলোর মান ও বিশুদ্ধতা অনন্য এবং এই আকারের পাথর যে কোনও সম্রাটের সংগ্রহ তাতে কোনও রকম সন্দেহ নেই।’
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।