The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হলুদ ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা জেনে নিন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হলুদ, লাল বা সবুজ যে কোনো রঙের ফলই শুধু দেখতে আকর্ষণীয় নয়, বরং খেতেও বেশ মজাদার। তবে এর মধ্যে হলুদ ফলে বেশ স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।

হলুদ ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা জেনে নিন 1

আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য কিছু ফল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিছু রঙিন ফল আমাদের খুশী এবং আনন্দের মাত্রাকেই আরও বাড়িয়ে দেয়। তারমধ্যে হলুদ রঙের ফল অন্যতম। হলুদ ফলের শ্রেণিভূক্ত ফলগুলো হলো- কলা, আম, আনারস, লেবু, হলুদ তরমুজ প্রভৃতি। এইসব ফলে বায়ো-ফ্লাভোনওয়েড ও ক্যারোটিনয়েড বিদ্যমান। যার মধ্যে অধিকাংশ ফলই আবার পুষ্টিকর ফল হিসেবে পরিচিত। তাই প্রতিদিন হলুদ ফল খাওয়ার নানা স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে।

স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ডিআর হেলথ বেনিফিটস অবলম্বনে জেনে নিন হলুদ ফল খাওয়ার উপকারিতাগুলো জেনে নিন:

হজমশক্তি বাড়ায় হলুদ ফল: হলুদ ফল খাওয়ার আরেকটি সুবিধা হলো এটি হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়। যে কারণে খাবার দ্রুত হজম হয়। হজম সংক্রান্ত নানা সমস্যা সমাধানে বিশেষ ভূমিকা রাখে এই হলুদ ফলগুলো।

হার্টের সমস্যা এড়াতে হলুদ ফল: হলুদ ফল বিশেষ করে কলা ও লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়া ভালো রাখতেও সাহায্য করে। আমাদের শরীরের বেশির ভাগ হার্টের সমস্যাই চর্বির কারণেই হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত এইসব হলুদ ফল খেলে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি গলে তা শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। যে কারণে হার্টের সমস্যা ও হ্যাট অ্যাটাকের ঝুঁকি খুব সহজেই এড়ানো সম্ভব। তাছাড়াও হলুদ ফলে ভিটামিন-এ বিদ্যমান থাকায় এটি আমাদের দৃষ্টিশক্তির জন্যও অনেক উপকারী। এটি চোখের যে কোনো রোগ এবং অন্ধ হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারে।

ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি ঘটায় হলুদ ফল: হলুদ ফলে ভিটামিন-সি বিদ্যমান থাকায় নিয়মিত এসব ফল খেলে শরীরের ইমিউন সিস্টেম অনেকটা শক্তিশালী হয়। এগুলো কার্ডিওভাসকুলার সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যা প্রতিরোধেও কাজ করে।

সুন্দর ত্বকের যত্নে হলুদ ফল: হলুদ ফলে ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-ই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই উপাদানগুলো ত্বককে মসৃণ ও কোমল রাখতে সাহায্য করে। এগুলো ত্বকে নানা সমস্যা বিশেষ করে ব্রণ ও চর্মরোগজনিত যে কোনো সমস্যা দূর করে। নিয়মিত হলুদ ফল খেলে ত্বকের তারুণ্য ফিরে আসে।

ক্ষত নিরাময়ে হলুদ ফল: হলুদ ফল খেলে যে কোনো ক্ষত খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়। কেনোনা এসব ফলে যেসব ভিটামিন বিদ্যমান তা শরীরের ইমিউন ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়া বৈশিষ্ট্য ক্ষতের সংক্রমণ কমিয়ে তা তাড়াতাড়ি সারিয়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

হলুদ ফল হাড় ও দাঁত মজবুত করে: হলুদ ফলে থাকা ভিটামিন-ডি ও ক্যালসিয়াম হাড় এবং দাঁতের জন্য খুবই উপকারী। হলুদ ফল শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে হাড় ও মাংসপেশীকে আরও শক্তিশালী করে। একই সঙ্গে এটি দাঁতকেও মজবুত রাখে। তাই হাড় এবং দাঁতের সুরক্ষায় নিয়মিত হলুদ ফল খেতে হবে।

হলুদ ফল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎসই হলো এই হলুদ ফল। এই উপাদানটি শরীরের অসুস্থতা কাটাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এটি অ্যান্টি-এজিং ক্রিমে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটিতে রেটিনল ও ভিটামিন এ১ বিদ্যমান থাকায় তা বলিরেখা দূর করে ত্বক আরও সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে: অন্য অনেক ফলের মতোই হলুদ ফলেরও কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তো রয়েছেই। যদিও সেগুলো তেমন একটা ক্ষতিকর নয়, তারপরও হলুদ ফল খাওয়ার সময় নিচের সমস্যাগুলোও হতে পারে। যেমন:

ওজন বাড়তে পারে: কলায় উচ্চ মাত্রার কার্বোহাইড্রেট বিদ্যমান। তাই এটি খুব বেশি খাওয়া মোটেও ঠিক নয়, না হলে ওজন আরও বাড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন একই খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।

অ্যালার্জি সমস্যা: যাদের ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল তাদের হলুদ ফলে অ্যালার্জিও হতে পারে। কারও কারও এসব খাবারে র্যাশ ও খিঁচুনিও হতে পারে। তাই আগে নিশ্চিত হয়ে তবেই এটি খেতে হবে।

হলুদ ত্বক: হলুদ ফলে বেটা ক্যারোটিন বিদ্যমান, এটি ত্বকের হালকা হলুদাভে পরিবর্তনও আনতে পারে। তাই প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন রঙের ফল বিশেষ করে আপেল তথা আঙুর খেতে হবে।

ডায়রিয়া: প্রচুর পরিমাণে হলুদ ফল খাওয়ার ফলে হজমে সমস্যাও দেখা দিতে। যে কারণে পেটের সমস্যা বিশেষ করে ডায়রিয়াও হতে পারে।

গর্ভাবস্থায়: গর্ভকালীয় হলুদ ফল বিশেষ করে আনারস খাওয়া একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে। তা না হলে গর্ভপাতের সম্ভাবনাও থেকে যায়।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx