দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ করোনা মহামারি আসার পর থেকে দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে মাস্ক। অন্য পোশাকের মতোই এখন মাস্কের বাজারেও ভিড়। এবার এমন এক সোনার মাস্কের কথা শোনা গেলো যার দাম সাড়ে ৬ লাখ টাকা!
বাজারে বিভিন্ন রকমের মাস্ক বিক্রি হচ্ছে, আবার কোথাও কোথাও বাহারি মাস্কে নিজের মুখেরই প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তবে এই সব কিছুই এবার ছাপিয়ে গেলো ‘সোনার মাস্ক’।
সম্প্রতি নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে এই সোনার মাস্কের ছবি। এই মাস্কটি তৈরি করেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বজবজের গহনা ব্যবসায়ী চন্দন দাস।
এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে চন্দন দাস জানিয়েছেন, পূজার সময় এরকম সোনার মাস্ক তৈরি করে দেওয়ার একটি বায়না পান তিনি। ১৫ দিন সময় লাগে ১০৫ গ্রাম ওজনের ওই মাস্কটি তৈরি করতে। চোখ ধাঁধানো ওই মাস্কটি বিক্রি হয়েছে ৫ লক্ষ ৭০ হাজার রুপিতে! যা বাংলাদেশী টাকায় ৬ লাখ ৫৭ হাজার ৭৫১ টাকা। মাস্কটি কেনার জন্য অর্ডার করেছিলেন কোলকাতার জনৈক ব্যক্তি।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।