The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ড ॥ ঐশী বলছে বন্ধুরা খুন করেছে ॥ ঐশীসহ ৩ জন ৫ দিনের রিমান্ডে

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ পুলিশের কাছে ঐশী এখন বলছে, সে তার বাবা-মাকে খুন করেননি। তার বন্ধুরা খুন করেছে। এদিকে পুলিশ গতকাল আদালতে হাজির করলে আদালত ৩ জনের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।

Oishi-04

ঐশী তার জবানবন্দীতে পুলিশের কাছে বলেছে, বাবা ছিল ব্যাকডেটেড (সেকেলে)। আমার সঙ্গে তাঁর ম্যাচ করত না (মিলত না)। আর মা আমার সব কথাই বাবাকে বলে দিত। কোনো ফ্রিডম (স্বাধীনতা) ছিল না। আমি বোর (বিরক্ত) হয়ে গেছিলাম।’

এ কারণেই সে বাবা-মাকে হত্যা করেছে কি না, পুলিশ কর্মকর্তাদের এ প্রশ্নের জবাবে ঐশী বলে, ‘আমি বাবা মাকে খুন করিনি। সেটা আমি করতে পারি না। আমার বন্ধু জনি ও জনির এক পরিচিত তাঁদের খুন করেছে। আমি শুধু কফির সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়েছিলাম।’

তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, ঐশীর এমন বক্তব্য শুনে তাঁরা বিস্মিত। তদন্ত-সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর তাঁরা মনে করছেন, এ হত্যাকাণ্ডে ঐশী ও তার বন্ধুরা জড়িত। লাশ দুটি বাথরুমে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যেতে সহায়তা করেছে গৃহকর্মী খাদিজা খাতুন সুমি। এর সঙ্গে জড়িত আরও দুজনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

জানা গেছে, মাহফুজ বদলি হয়ে আসার পর ঐশীকে ঢাকার একটি স্কুলে ভর্তি করে দেন। সেখানে ফল খারাপ করায় তাকে একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তি করা হয়। চলতি বছর সে ওই স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেলের দুই পার্টের পরীক্ষা শেষ করেছে। কিন্তু এরপর সে অমনোযোগী হয়ে ওঠে, পড়াশোনা ঠিকমতো করত না। এ নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে তার রাগারাগি শুরু হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, ঐশীর পরিচিত দুই তরুণ ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা। উঠতি তরুণ-তরুণীদের কাছে ইয়াবা বিক্রি করত তারা। এরা আবার একটি নাচের দলের সদস্য। দেড় বছর আগে একটি নাচের অনুষ্ঠানেই পরিচয় হয় ঐশীর সঙ্গে।

গৃহকর্মী সুমি পুলিশকে বলেছে, ঐশীকে সে প্রায় সময় ট্যাবলেট খেতে দেখেছে। প্রায় সময় সকালেই বাসা থেকে বের হয়ে যেত সে। কখনো গভীর রাতে ফিরত। এতে বাবা-মা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। এরপর থেকে ঐশীর চলাফেরায় কড়াকড়ি আরোপ করেন মা-বাবা। অনুমতি ছাড়া যেন সে বাইরে বের হতে না পারে, সে জন্য বাসার নিরাপত্তাকর্মীদের বলে দেন তাঁর বাবা।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, গত বুধবার সকালে ঐশী তার মাকে জানায়, সে ভালো হয়ে গেছে, আর অবাধ্য হবে না। মা বিষয়টি তার বাবাকে জানান। বাবা খুশি হয়ে সকালেই তাকে নিয়ে রমনা পার্কে হাঁটতে যান। এভাবে বিশ্বাস স্থাপনের পর ঐশী বুধবার বিকেলে মাকে বাইরে যাওয়ার কথা জানায়। মা তাকে যেতে অনুমতি দেন। এই সুযোগে বাসা থেকে বের হয়েই ঐশী বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করে, আবার বিকেলে ফিরে আসে। পুলিশের ধারণা, এ সময় খুনের পরিকল্পনা পাকাপোক্ত করা হয়।

গৃহকর্মী সুমি জিজ্ঞাসাবাদে বলে, ঐশী এর আগেও একবার কফির সঙ্গে বাবা-মাকে ঘুমের ওষুধ দিয়েছিল। তবে ঐশী পুলিশকে বলেছে, মেরে ফেলার জন্য সে এটা করেনি।

যেভাবে খুন করা হয়

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে ঐশী বলেছে, সে শুধু কফিতে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে তা খাইয়ে বাবা-মাকে অচেতন করেছে। হত্যা করেছে তার বন্ধু জনি ও জনির পরিচিত একজন। ঐশীর দাবি, বুধবার রাতে গাড়ি নিয়ে জনিসহ দুজন তাদের বাসায় আসে। এরপর তাদের বাসায় লুকিয়ে রাখা হয়। মা-বাবা অচেতন হওয়ার পর তারা হত্যাযজ্ঞ চালায়।

কেনো ঐশী আত্মসমর্পণ করলো

জিজ্ঞাসাবাদে ঐশী পুলিশ কর্মকর্তাদের বলেছে, হত্যাকা-ের পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে গৃহকর্মী ও ছোট ভাইকে নিয়ে সে বাসা থেকে বের হয়ে বিকেল পর্যন্ত অটোরিকশা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যায়। এ জন্য অটোরিকশাকে দেড় হাজার টাকা দেওয়া হয়। বিকেলে অটোরিকশাচালক নির্দিষ্ট করে জানতে চান, তারা কোথায় যাবে। জবাবে ঐশী বিপদে পড়ার কথা জানায়। এরপর চালক তাদের আশ্রয় দেন। ঐশীসহ তিনজনই ওই রাতে মুগদায় ওই চালকের বাসায় ছিল।

পরদিন সকালে চালকের বাসা থেকে বের হয়ে আসে ঐশী। এরপর ছোট ভাইকে কাকরাইল থেকে একটি রিকশাযোগে বাসায় পাঠিয়ে দেয়। ঐশী চলে যায় বাড্ডায় বন্ধুর বাসায়। শনিবার সকালে ঐশী উত্তরায় তার খালুর বাসায় যায়। কিন্তু ওই বাসা তালাবদ্ধ ছিল। বাসার নিচে হকারদের দিয়ে যাওয়া পত্রিকায় সে দেখে, তার মা-বাবার খুনের ঘটনা ছাপা হয়েছে। তখনই সে আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নেয়। শনিবার বেলা দুইটার দিকে উত্তরা থেকে পল্টন থানায় চলে আসে ঐশী।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, কোথাও নিরাপদ আশ্রয় না পেয়ে ঐশী আত্মসমর্পণ করেছে।

ঐশীসহ ৩ জন ৫ দিনের রিমান্ডে

পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মাহফুজুর রহমানকে সস্ত্রীক হত্যার ঘটনায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানসহ ৩ জনকে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। অপর ২ জন হলেন- ঐশীর বন্ধু মিজানুর রহমান রনি ও গৃহকর্মী খাদিজা খাতুন সুমি।

রোববার দুপুরে পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক শদীদুল্লাহ প্রধান তাদের ৩ জনকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন জানালে শুনানি শেষে মহানগর হাকিম মো. মিজানুর রহমান ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

উল্লেখ্য, গত শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন থানার চামেলীবাগের ভাড়া ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে বাথরুম থেকে মাহফুজুর রহমান ও তাঁর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গতকাল শনিবার তাঁদের ময়মনসিংহের গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়। এ মামলায় ঐশী, গৃহকর্মী খাদিজা ও ঐশীর বন্ধু মিজানুর রহমান ওরফে রনিকে গ্রেফতারের পর ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali