দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা দাঁতের যত্ন নিতে নানা ধরনের নিয়মের কথা শুনে থাকি। কেও কেও বলেন, রাতে দাঁত না মাজলে শরীর খারাপ হয়। আবার কেও বলেন, বার বার দাঁত মাজলেই বেশি ক্ষতি হতে পারে দাঁতের। কী মত দিয়েছেন দন্ত চিকিৎসক?
নানা পরামর্শের মাঝে দাঁতের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে তৈরি হয়ে থাকে ধোঁয়াশা। কীভাবে যত্ন নিলে দাঁত ভালো থাকবে , তা প্রকৃতপক্ষে জানাই হয়ে ওঠে না।
তবে মুখ ও দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো দাঁত মাজার অভ্যাস গড়ে তোলা। কত ঘন ঘন দাঁত মাজলে সত্যিই ঠিক থাকবে দাঁত। এই বিষয়টি নিয়ে কী মনে করেন চিকিৎসকেরা?
চিকিৎসকের মতে, প্রতি বার খাবার খাওয়ার পরই দাঁত মেজে নেওয়া খুবই ভালো। তাতে দাঁত এবং মুখের বাকি অংশ সুস্থ থাকবে। তবে চিকিৎসকরা এও বলেন, ‘‘যে কোনও খাবার খাওয়ার পরই দাঁত মেজে নেওয়া সব সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না। সারাদিন তা সম্ভব না হলেও, অন্তত সকাল এবং রাতে দু’বার অবশ্যই দাঁত মাজতে হবে।’’ এক বার প্রাতরাশের পর ও অন্য বার নৈশভোজের পর দাঁত মেজে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি একটি কাজ হিসেবে অভিহিত করেছেন দন্ত চিকিৎসক। এই অভ্যাস বজায় রাখতে না পারলে দাঁত যত্নে রাখা কঠিন বলে মনে করেন চিকিৎসক। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।