দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আজ পহেলা ফাল্গুন। ফুল ফুটুক আর না ফুটুক, আজ বসন্ত। ফাল্গুনের হাওয়া দোল লেগেছে যেনো প্রকৃতিতে। নতুনরূপে সাজলো ঋতুরাজ।
সেই দখিনা হাওয়া, মৌমাছির গুঞ্জরণ, কচি-কিশলয় ও কোকিলের কুহুতানে জেগে ওঠার দিন আজ। তাইতো গেয়ে উঠতে ইচ্ছে করে- ‘আহা আজি এ বসন্তে এতো ফুল ফোটে, এতো বাঁশি বাজে, এতো পাখি গায়’।
লাল ও বাসন্তী রঙে প্রকৃৃতির সঙ্গে নিজেদের সাজিয়ে আজ বসন্তের উচ্ছলতা ও উন্মাদনায় ভাসবে পুরো বাঙালি। বসন্ত অনেক ফুলের বাহারে সজ্জিত হলেও গাঁদা ফুলের রংকেই এদিন তাদের পোশাকে ধারণ করেন তরুণ-তরুণীরা। আর খোঁপায় শোভা পায় গাঁদা ফুলের মালা। বসন্তের আনন্দযজ্ঞ হতে বাদ যাবে না গ্রামীণ জীবনও। বসন্তকে তারা আরও নিবিড়ভাবে বরণ করেন। বসন্তের বন্দনায় রয়েছে কবিতা, গান, নৃত্য ও চিত্রকলায়।
আবার সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শনেও বসন্ত ঠাঁই করে নিয়েছে তার নিজ মহিমায়। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে আধুনিককালের বাউল-কবির মনকেও বার বার দুলিয়েছে ঋতুরাজ বসন্ত। বাংলা পঞ্জিকা বর্ষের শেষ ঋতু বসন্তের প্রথম দিনকে বাঙালিরা পালন করেন ‘পহেলা ফাল্গুন-বসন্ত উৎসব’ হিসেবেই। বাঙালির নিজস্ব সার্বজনীন প্রাণের উৎসবে এই উৎসব বর্তমানে গোটা বাঙালির কাছে ব্যাপক সমাদৃত।
আজকের এই দিনটি শুধুই বসন্ত উৎসবই নয়, ১৪ ফেব্রুয়ারী রয়েছে আরও একটি দিন। সেটি হচ্ছে ভ্যালেন্টাইন ডে অর্থাৎ ভালোবাসা দিবস। এই ভালোবাসা দিবসেও বাঙালিদের বর্তমান সময়ে মাতামাতি দেখা যায়। তবে সবকিছুতেই থাকা উচিত শালিনতা। বাঙালি কৃষ্টিকালচার ধরে রাখতে আমাদেরকে সব কিছুই বিবেচনায় আনতে হবে। বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাস যেনো ভুলুন্টিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে আমাদের। বসন্তের এই দিনটিতে দি ঢাকা টাইমস্ এর গ্রাহক, বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ফেব্রুয়ারী ১৪, ২০২২ 11:31 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিজের আইফোনের ব্যাটারি হেলথ নিয়ে যদি কৌতূহলী হয়ে থাকেন কিংবা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তারিন জাহান এবার দেশের গণ্ডি পেরিয়ে কোলকাতার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দীর্ঘ ৭ মাসের যুদ্ধের পর অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দ্বিতীয় দফা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের আগ্রার সেগানা গ্রামের একটি প্রাক-মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দেরি করে স্কুলে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যুগ যুগ ধরে সব মহিলার ক্ষেত্রেই তো একই রকম ঘটনা…