The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কী চান পুতিন? কেনোই বা ইউক্রেনে এই সামরিক হামলা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রাশিয়া তার প্রতিবেশী দেশ ইউক্রেনে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করেছে। আর এই অভিযান শুরুর পর বহু হতাহতের খবরও এসেছে। এমন এক পরিস্থিতিতে পুরো বিশ্ব আতঙ্কিত।

কী চান পুতিন? কেনোই বা ইউক্রেনে এই সামরিক হামলা 1

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে বৃহস্পতিবার ভোর হতে এই সামরিক অভিযান শুরু হয়। অভিযান শুরুর পর ইউক্রেনে ব্যাপক প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়। শুধু বৃহস্পতিবার ১৩৭ জন সামরিক-বেসামরিক মানুষের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাবও দিয়েছেন। তবে রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, ইউক্রেনের সেনা অস্ত্র পরিত্যাগ করলে তবেই আলোচনা হতে পারে।

গত বছরের শেষ দিক থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ দাবি করে আসছিল যে, ফেব্রুয়ারিতেই ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাতে পারে রাশিয়া। এই লক্ষ্যে ইউক্রেন সীমান্তের কাছে বড় ধরনের সেনা সমাবেশ করে দেশটি। সেইসঙ্গে বড় ধরনের যুদ্ধের মহড়াও চালায়। যদিও রাশিয়ার পক্ষ হতে বারবার তা প্রত্যাখ্যানও করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকটি দেশ রাশিয়াকে বারবার সতর্ক করতে থাকে, ইউক্রেনে অভিযান চালালে রাশিয়াকে কঠোর নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়তে হবে।

পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞার হুমকি সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত রাশিয়া ইউক্রেনে অভিযান শুরু করে। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন আসছে কেনো রাশিয়া ইউক্রেনে এই হামলা করলো?

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক খবরে বলা হয়, ইউক্রেন রাশিয়ার জন্য কৌশলগতভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্যতম মূলভিত্তিই ছিল ইউক্রেন। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট কিংবা ন্যাটো পূর্ব দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে দেয়। কমিউনিস্ট বলয়ে ছিল এমন কয়েকটি দেশকে সদস্য করে নেয় তারা। ন্যাটো জানায়, ইউক্রেনও ভবিষ্যতে সদস্য হবে। পুতিন ন্যাটোর এই সম্প্রসারণকে সব সময় অস্তিত্বের হুমকি হিসেবেই দেখেছেন। রাশিয়া বরাবরই ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পর্কের বিরোধিতা করে আসছেন। একই সঙ্গে ন্যাটোর সদস্য হওয়ার যে আকাঙ্ক্ষা ইউক্রেনের রয়েছে তার বিরোধিতাও করেছে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসির এক খবরে বলা হয়, গত ডিসেম্বর মাসে ন্যাটো ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে রাশিয়া এ বিষয়ে নিশ্চয়তা চায় যে, ইউক্রেন কখনেও ন্যাটোর সদস্য হবে না। বিশ্লেষকরা মনে করেন যে, পুতিন জানতেন পশ্চিমারা এই দাবি কখনও মানবে না। এর মাধ্যমে পুতিন ইউক্রেনে হামলার এক ধরনের যুক্তিও খুঁজে বের করেছেন। এই নিয়ে পুতিন দীর্ঘ আলোচনায় যেতেও রাজি নন। তিনি মনে করেন, পশ্চিমারা নিশ্চয়তা দিলে, এখনই দিতে হবে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তের কাছে ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করিনি, তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে বাড়িতে চলে এসেছে। রাশিয়ার স্বার্থ ও নিরাপত্তা নিয়ে কোনোই বা দর-কষাকষি হবে না। একই সঙ্গে পুতিন চান, পোল্যান্ড, রোমানিয়া, বুলগেরিয়ার মতো রাশিয়ার সম্মুখের দেশগুলো থেকে ন্যাটোকে পিছু হটতেই হবে।

ইউক্রেনের বর্তমান সরকার গত কয়েক বছর ধরেই পশ্চিমাদের দিকে ঝুঁকছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ন্যাটোতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষার কথা প্রকাশ্যে বলেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। যদিও ইউক্রেনের শীঘ্রই ইইউ কিংবা ন্যাটোতে যোগদানের সম্ভাবনা ছিল না।

এমন এক অবস্থায় ইউক্রেনে হামলার রাস্তা খুঁজছিলেন পুতিন। যে রাস্তা আগে থেকেই তৈরি করা হয়েছিল। ২০১৪ সালে ইউক্রেনে রুশপন্থি সরকার উৎখাতের পর রাশিয়া অভিযান চালিয় এবং ইউক্রেনের ক্রিমিয়া নিজেদের সঙ্গে যুক্ত করে নেয়। সেই সময় রুশপন্থি বিদ্রোহীরা পূর্ব ইউক্রেনের দোনেত্স্ক এবং লুহানস্ক নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার ঘোষণা দেয়। তখন থেকেই ইউক্রেনের সেনাদের সঙ্গে লড়াই চলছে সেখানকার বিদ্রোহীদের। এই দুটি এলাকায় ‘প্রক্সি’যুদ্ধে জড়িয়ে ছিল দুটি দেশ। যদিও রাশিয়া বিদ্রোহীদের অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। গত প্রায় ৮ বছরে এই দুটি অঞ্চলে সংঘাতে ১৩ হতে ১৪ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে।

দোনেত্স্ক গণপ্রজাতন্ত্র বা ডিএনআর-এর রুশ সমর্থিত নেতা ডেনিস পুশিলিন ও লুহানস্ক প্রজাতন্ত্র এলএনআর-এর রুশ সমর্থিত নেতা লিওনিড পাসেচনিক ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হন। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাদের বিজয়কে স্বীকৃতি দেয়নি। এই দুই নেতাই তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকা দুটি রুশ ফেডারেশনে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। গত সপ্তাহে এই দুটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া এলাকাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পর পুতিন দোনেত্স্ক এবং লুহানস্কে ‘শান্তিরক্ষা মিশনের’ জন্যই রুশ সেনা পাঠিয়েছেন। এর অর্থই হলো রুশ সৈন্য এখন সার্বভৌম ইউক্রেন রাষ্ট্রের ভূখণ্ডেই মোতায়েন হবে।

আসলে এই যুদ্ধের মাধ্যমে কী চাইছেন পুতিন? সিএনবিসি বলছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ হচ্ছে প্রভাব বিস্তার এবং ক্ষমতার লড়াই। বিশ্লেষকরা মনে করেন যে, এই অভিযান প্রতিবেশী অন্য দেশগুলোর জন্য রাশিয়ার একটি সতর্ক বার্তাও। গার্ডিয়ান আরও বলেছে, এক্ষেত্রে অনেকগুলো তত্ত্বও রয়েছে। পুতিন অনেক বারই সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার জন্য দুঃখের কথা জানান। বর্তমানে পূর্ব ইউরোপে পুতিন রাশিয়ার প্রভাববলয় তৈরি করতে চান। এছাড়াও এই হামলার মাধ্যমে পুতিন পশ্চিমাদের কাছে জানান দিতে চান যে, রাশিয়া এখনও বিশ্বের অন্যতম সুপার পাওয়ার একটি দেশ।

এই বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার উদ্দেশ্য রয়েছে আরও বেশ কিছু। পুতিন প্রকৃতপক্ষে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন আবারও হয়তো প্রতিষ্ঠিত করতে চান।

সর্বাত্মক এই সামরিক হামলার দ্বিতীয় দিনে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ঢুকে পড়েছে রুশ সেনারা। এই অভিযানের চূড়ান্ত লক্ষ্য এখনও অজানায় রয়েছে। শেষ পর্যন্ত ইউক্রেনের গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করে পুতিন ক্ষান্ত হবেন নাকি আরও কোনো দূরভিসন্ধি উদ্দেশ্য রয়েছে কিনা, সেটি হয়তো এক সময় বিশ্ববাসী জানতে পারবেন। তথ্যসূত্র: ইত্তেফাক।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali