দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার ট্রেন চলতে তেল বা কয়লার মতো জ্বালানি লাগবে না। বিদ্যুৎ লাগলেও তা চিরাচরিত শক্তি থেকেও নিতে হবে না।
ট্রেন ছুটলেই ব্যাটারিতে চার্জ হয়ে যাবে। সেই ব্যাটারিই ছুটিয়ে নিয়ে যাবে ট্রেন। ২০৩০ সালের মধ্যেই এমন ট্রেনের যাত্রা শুরু হতে পারে। এই ট্রেনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইনিফিনিটি ট্রেন’।
‘ইন্টারেস্টিং ইঞ্জিনিয়ারিং’ নামে ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, বিশ্বে প্রথম এমন ট্রেন বানানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে অস্ট্রেলিয়ার লৌহ আকরিক প্রস্তুতকারী সংস্থা ফোর্টেসকু। ইনফিনিটি ট্রেন তৈরির জন্য তারা ব্রিটেনের ব্যাটারি প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাডভান্স ইঞ্জিনিয়ারিংককে কিনেও নিয়েছে।
বলা হয়েছে যে, এই ট্রেন চালু হলে যেমন জ্বালানি বাবদ খরচ কমে যেতে পারে, ঠিক তেমনি পরিবেশ দূষণ কমবে। সেই সঙ্গে ব্যাটারি চার্জ দেওয়ার জন্য সময়ও নষ্ট হবে না। সেই সঙ্গে বারবার জ্বালানি ভরার ঝুক্কিও থাকবে না। কারণ হলো, এই ট্রেন চলার সময় নিজের থেকেই ব্যাটারি চার্জ করে নেবে।
প্রস্তুতকারী সংস্থা ফোর্টেসকুর সিইও এলিজাবেথ জেইনস সংবাদমাধ্যমের কাছে দাবি করে বলেছেন, ইনিফিনিটি ট্রেন হবে বিশ্বের সেরা একটি ট্রেন। সবচেয়ে শক্তিশালী বিদ্যুৎচালিত একটি ট্রেন। একই সঙ্গে এটিই হবে বিশ্বের প্রথম ট্রেন, যে ট্রেন থেকে একটুও পরিবেশ দূষণ হবে না।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।