দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিজ্ঞান দেখিয়েছে যে, কিছু খাবার গর্ভাশয়ের গুণমান উন্নত করতে পারে, যা গর্ভ ধারনের জন্যও উপকারী হতে পারে।
তাছাড়া গর্ভাবস্থার প্রস্তুতির সময়ও প্রায়ই এই খাবারগুলো খেতে হবে এবং গর্ভধারণের হার বাড়াতেও পারে।
কিছু খাবারের উর্বরতা সুবিধা সম্পর্কে অনেক দাবি রয়েছে। আপনি হয়তো ভাবছেন যে কোনটি উর্বরতার তথ্য ও কোনটি উর্বরতা নয়। একটি বৈজ্ঞানিক ভিত্তি এখনও খাদ্য ও উর্বরতার মধ্যে যোগসূত্র নিয়ে বিতর্ক বিদ্যমান। বিজ্ঞান বলছে যে, কিছু খাবার নারীর ডিম্বাশয়ের গুণমান উন্নত করতে সহায়ক। আবার গর্ভবতী মহিলাদেরও আরও উর্বর খাবার খাওয়া উচিত ও গর্ভধারণের সম্ভাবনা হ্রাস করে এমন খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করা উচিত।
ডিম্বাশয়ের গুণমান উন্নত করে এমন খাবার:
দুগ্ধজাত পণ্য
আপনি যখন গর্ভবতী হওয়ার চেষ্টা করছেন, তখন দুধ, দই ও পনির সহ আরও দুগ্ধজাত খাবার খান। আপনার পূর্ব ধারণার ডায়েটে দুগ্ধজাত খাবার যোগ করা শুধুমাত্র হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, আপনার প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই ভালো। কিছু প্রাথমিক গবেষণায় বলা হয়েছে বা পরামর্শ দেয় যে, ডিম্বস্ফোটন সমস্যাযুক্ত মহিলারা দিনে একটি পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার গ্রহণ করে উপকৃত হতে পারেন। মনে রাখবেন, আপনি যদি অত্যধিক পূর্ণ চর্বিযুক্ত খাবার খান এবং আপনার ওজন বৃদ্ধি পায়, তবে আপনার ওজন-হ্রাসের প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
চর্বিহীন প্রাণী প্রোটিন
চর্বিহীন মুরগির মাংস ও চর্বিহীন গরুর মাংসের প্রোটিন উৎস উভয়ই আয়রণ সমৃদ্ধ, একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি যা উর্বরতা উন্নত করতে সহায়তা ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতপক্ষে, গবেষণা দেখায়, যে মহিলারা গর্ভধারণের আগে আয়রণ সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেন তাদের প্রজনন হার কম মহিলাদের তুলনায় বেশি।
তাছাড়া চিকিৎসকরা বলেছেন, উচ্চ চর্বিযুক্ত মাংস কখনও খাবেন না, খুব বেশি প্রাণীজ প্রোটিনও খাবেন না। কারণ হলো গবেষণায় দেখা গেছে যে, অত্যধিক প্রোটিন উর্বরতা আরও হ্রাস করতে পারে। -চাইনিজ পত্রিকা অবলম্বনে। তথ্যসূত্র: https://www.sohu.com
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।