The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পছন্দের খাবার খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবেন যেভাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কেবলমাত্র ডায়েটের ভরসায় ওজন কমানো কখনওই উচিত নয়। ডায়েট করলে দ্রুত ওজন কমে, এ কথাও ঠিক। তবে সেই ওজন দীর্ঘদিন ধরে রাখা সম্ভব হয় না। তবে চাইলে পছন্দের খাবার খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। কীভাবে?

পছন্দের খাবার খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবেন যেভাবে 1

ওজন বেড়ে যাওয়ায় কপালে চিন্তার ভাজ পড়েছে? শরীরে মেদ জমার সবচেয়ে বড় কারণ হলো আমাদের অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন। অতিরিক্ত ওজন মানেই ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ এমনকি ক্যান্সারের মতো বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। সুস্বাস্থ্য পেতে শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে হবে।

তবে ওজন কমাতে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিলে কিন্তু চলবে না। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া নেটমাধ্যমের ভরসায় অনেকেই ডায়েট করতে শুরু করেন। আদৌ সেই ডায়েট প্ল্যান আপনার শরীরের পক্ষে উপযোগী কি না তা কী কখনও ভেবে দেখেছেন? সঠিক পদ্ধতি মেনে ডায়েট না করলে শরীরের উপর মারাত্মক প্রভাবও পড়তে পারে। শুধু ডায়েটের ভরসায় ওজন কমানো কখনওই উচিত নয়। ডায়েটের কারণে দ্রুত ওজন কমে এ কথা অবশ্য ঠিক। তবে সেই ওজন দীর্ঘ দিন ধরে রাখা সম্ভব নাও হতে পারে।

ডায়েটের নামে আমরা বিভিন্ন খাবার খাদ্যতালিকা থেকে একেবারে বাদ দিয়ে দিই। পছন্দের খাবার খেতে মন চাইলেও ওজন বাড়ার ভয়ে তখন খেতে পারি না। এমনটা করা মোটেও উচিত নয়। খাদ্যের পরিমাণের উপর রাশ টানলেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে।

কোন লোভনীয় খাবার খেলেও ওজন বাড়বে না?

ভাত

শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি। ভাত-রুটি একেবারেই ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া উচিত হবে না। তবে অতিরিক্ত পরিমাণ ভাত খেলে শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই ভাতের পরিমাণ কমিয়ে ডাল, শাকসব্জি, মাছ, মুরগির মাংস বেশি করে খেতে হবে।

আলু

আলু খেলেই মোটা হয়, এই ধারণাটিও ভুল। মাছ, মাংস, সব্জিতে পরিমিত মাত্রায় আলু দিলে তা শরীরের মোটেও ক্ষতি করে না। আবার আলু সেদ্ধ করেও খাওয়া যেতে পারে। তবে আলুর চিপ্‌স অনেক সময় শরীরের ক্ষতি করে। নিয়মিত আলুর চিপ্‌স খেলে ওজন বেড়েও যেতে পারে।

বাদাম

বিভিন্ন ধরনের শুকনো ফল, যেমন, কাজু, কাঠবাদাম, আখরোট, পেস্তা ভালো ফ্যাটের দারুণ উৎস। স্বাদ তো বটেই, সেইসঙ্গে ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ফাইবার এবং নানা খনিজ পদার্থে ভরপুর ড্রাই ফ্রুটস সুস্বাস্থ্য পেতেও ভীষণ উপকারী। পরিমিত মাত্রায় এই সব খেলে ওজন কখনও বাড়ে না।

বিভিন্ন ফল

ডায়েট করার সময় অনেকেই ফল-ফলাদি এড়িয়ে চলেন। তারা মনে করেন যে, ফলে থাকা প্রাকৃতিক শর্করার কারণে ওজন বেড়ে যেতে পারে। এই ধারণাও ভুল। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ফল রাখতেই হবে। শরীরে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিনের ঘাটতি মেটাতেও ফলের কোনও জুড়ি নেই।

ডিম-মাংস

ডিম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাবে- এই ভুল ধারণার জন্য অনেকেই ডিম এড়িয়ে চলেন। ডিম আসলে প্রোটিনের প্রধান উৎস। তাই নিয়মিত দু’টি ডিম খাওয়া যেতেই পারে। ওজন ঝরাতে হলে রেড মিট না খাওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। তবে খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন রকম সামুদ্রিক মাছ, মুরগির মাংস রাখতে পারেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali