The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

স্বাস্থ্যের জন্য কোনটি বেশি উপকারী আঙুর না কিশমিশ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কিশমিশ ও আঙুর অনেকেই দুটিই খেতে ভালোবাসেন। তবে আপনার জন্য কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর? সেই বিষয়টি হয়তো আমাদের অনেকের জানা নেই। আজ বিষয়টি জেনে নিন।

স্বাস্থ্যের জন্য কোনটি বেশি উপকারী আঙুর না কিশমিশ 1

বাঙালিদের প্রায় রান্নায় কিশমিশ ব্যবহার হয়ে থাকে। পোলাও-পায়েসে এক মুঠো কিশমিশ দিলে তো স্বাদই হবে না। অনেকেই আবার সুস্বাস্থ্যের জন্য দিনে বেশ কয়েকটি কিশমিশ খান। কিশমিশ শরীরে শক্তি জোগান দেয়, হাড় মজবুত করে। কিশমিশে থাকে ফাইবার, প্রোটিন, পটাশিয়াম, আয়রণ, কপার। সারা রাত পানিতে কয়েকটি কিশমিশ ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেলে তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী হয়। তবে আঙুর না কিশমিশ, কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর তা নিয়ে জনমানসে মতভেদ রয়েছে। একটি কাঁচা, অপরটি শুকনো- এই দু’টি পার্থক্য ছাড়াও পুষ্টিগুণেও বেশ পার্থক্য রয়েছে। আঙুর রোদে বা হাওয়ায় শুকিয়ে বানানো হয় কিশমিশ। সেই প্রক্রিয়াতেই হেরফের হয়ে যায় এর পুষ্টিগুণ। শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে আঙুর বা কিশমিশ খাওয়া দরকার। আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, ই, সি, ভিটামিন বি১, বি২-এর মতো বহু উপকারী পুষ্টিগুণ।

আঙুর শুকিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে কিশমিশ। তাই এতে শর্করার পরিমাণ অনেক ঘন হয়ে যায়। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে কিশমিশ অনেক বেশি ক্ষতিকারক হয়ে উঠতে পারে। তবে ডায়াবেটিক রোগীরা আঙুর খেতে পারেন। আঙুরে তুলনামূলক সমস্যা কম। তবে ডায়াবেটিস থাকলে আঙুর খাওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

চিনির মতোই কিশমিশেও ক্যালোরির পরিমাণ অনেকটা বেশি। কিশমিশের শাঁসের ঘনত্ব বেশি বলে ক্যালোরির পরিমাণও অনেকটাই বেশি। তবে কিশমিশের তুলনায় আঙুরে ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম। নেই বললেই চলে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কিশমিশের চেয়ে আঙুর অনেক বেশিই উপকারী। তবে কিশমিশে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের পরিমাণ অনেকটা বেশি। শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে দিতে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ভীষণ কার্য়করী।

এই বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলেছেন, আঙুরই বেশি উপকারী। কারণ হলো এতে পানির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। অপরদিকে কিশমিশে পানি নেই বললেই চলে। তাছাড়াও আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, ই, সি, ভিটামিন বি১, বি২-এর মতো উপকারী নানা পুষ্টিগুণ। তাছাড়া কিশমিশ শরীরের বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদানের ঘাটতিও তৈরি করে। তাই এক কথায় বলা যায় আঙুরই বেশি উপকারী। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali