The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়লে বৃদ্ধি পেতে পারে ডিমেনশিয়ার আশঙ্কা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্মৃতিশক্তি হ্রাস বা লোপ পাওয়ার মতো সমস্যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয়ে থাকে ডিমেনশিয়া। হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়লে বৃদ্ধি পেতে পারে ডিমেনশিয়ার আশঙ্কা।

হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়লে বৃদ্ধি পেতে পারে ডিমেনশিয়ার আশঙ্কা 1

স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা এমন একটি বিষয় যা প্রাথমিক অবস্থায় অবহেলা করে থাকেন বেশিরভাগ মানুষ। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা যে, ২০১৯ সালে বিশ্বজুড়ে এই রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা যেখানে ছিল প্রায় ৫ কোটি ৭০ লক্ষের মতো, সেখানে ২০৫০ সালে এই সংখ্যা বেড়ে হতে পারে ১৫ কোটিতে। প্রতিবছর পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে হৃদরোগে। এবার এই দু’টি রোগের মধ্যে যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

আমেরিকান একাডেমি অব নিউরোলজির সাম্প্রতিক এক সংখ্যায় প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে হৃদরোগের রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো বাড়িয়ে দিতে পারে ডিমেনশিয়ার আশঙ্কা। যে বিষয়গুলোকোনও একটি বিশেষ রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় সেই বিষয়গুলোকে বিজ্ঞানের ভাষায় সংশ্লিষ্ট রোগের রিস্ক ফ্যাক্টর বলা হয়। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা এবং ধূমপানের মতো বিষয়গুলিকেও হৃদরোগের ঝুঁকির মূল কারণ হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের দাবি এই কারণগুলো ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও অনেকটাই বাড়িয়ে দিতে পারে। বিশেষ করে সবচেয়ে দুরারোগ্য ডিমেনশিয়া কিংবা অ্যালঝাইমার্স দেখা দেওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায় অনেকটা।

এই গবেষণায় অংশ নেন মোট ১২৪৪ জন ব্যক্তি। অংশগ্রহণকারীদের গড় বয়স ৫৫। বিজ্ঞানীরা ১০ বছর সময়কালে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের বয়স, লিঙ্গ, বিএমআই, রক্তচাপ, ধূমপানের আসক্তি এবং ডায়াবেটিসের মতো বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করেন। দেখা গেছে, ২২ শতাংশ ব্যক্তির এই সময় কোনও ধরনের সমস্যায় দেখা যায়নি। গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের ৬০ শতাংশের ক্ষেত্রে ধীর গতিতে বেড়েছে সংবহনতন্ত্রের সমস্যাগুলো। শতকরা ১৮ ভাগ মানুষ অতি দ্রুত রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। যারা অতিদ্রুত হৃদযন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন তাদের ক্ষেত্রেও অ্যালঝাইমার্স রোগটির ঝুঁকি প্রায় ৩ থেকে ৬ শতাংশ বেশি বলে উঠে আসে গবেষণায়। সেইসঙ্গে এই ব্যক্তিদের সাধারণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও ৩ থেকে ৪ শতাংশ বেশি বলে মত দিয়েছেন গবেষকরা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali