The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পুলিশ দম্পতি হত্যাকাণ্ড ॥ ধিক ঐশী ॥ বাবা-মাকে হত্যার চাঞ্চল্যকর জবানবন্দি!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বাবা-মাকে কিভাবে হত্যা করেছে তার চাঞ্চল্যকর জবানবন্দি দিয়েছে আদালতে পুলিশ দম্পতি হত্যার মূল আসামী তাদেরই একমাত্র মেয়ে ঐশী। এই জবানবন্দির পর সকলেই ধিক্কার দিচ্ছে এমন মেয়েকে।

Oishi-005

পুলিশ দম্পতি মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের নির্মম খুনের বর্ণনা উঠে এসেছে তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের জবানিতে। আদালতে রেকর্ড করা ৩০ পৃষ্ঠার জবানবন্দিতে খুনের ঘটনার আদ্যোপান্ত খুলে বলেছে সে। জানিয়েছে, পিতা-মাতাকে খুন করার আগে মাতাল ছিল সে। খুনের আগে হুইস্কি পান করেছিল। খুনের পর আশ্রয়ের খোঁজে কোথায় কোথায় ঘুরেছে তারও বর্ণনা দিয়েছে। জানিয়েছে, সন্ধ্যা থেকে খুনের পরিকল্পনা করলেও রাত ২টায় তার হত্যা মিশন শুরু হয়। তার এক ঘণ্টা আগে হুইস্কি পান করে সে। আদালত সূত্র জানিয়েছে, ঐশীর দেয়া জবানবন্দিতে রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের এ বিস্তারিত বর্ণনা উঠে এসেছে। এতে হত্যাকাণ্ডের প্ররোচনাকারী হিসেবে তার বয়ফ্রেন্ড জনির সংশ্লিষ্টতার তথ্য প্রকাশ হয়েছে।

দৈনিক মানবজমিনে প্রকাশিত জবানবন্দি তুলে ধরা হলো:

জবানবন্দিতে ঐশী বলে, চারদিন আগে বাবা-মাকে হত্যার পরিকল্পনা করি। পুরো বিষয়টি বন্ধু জনির সঙ্গে আলোচনা করি। সে-ও উৎসাহিত করে। আগে থেকেই দুই বোতল মদ বাসায় এনে ওয়ারড্রোবের ভেতরে লুকিয়ে রাখি। মদের বোতল দু’টি বন্ধুই দিয়েছিল।

জবানবন্দিতে ঐশী বলেছে, ‘রাত ২টার দিকে দু’পাশে ধারালো চাকু নিয়ে মায়ের রুমে ঢুকি। আম্মু কাত হয়ে ঘুমাচ্ছিল। আম্মুর পাঁজরের নিচে পেটের পাশে চাকু দিয়ে স্ট্যাব করলে আম্মুর ঘুম ভেঙে যায়। ছোট ভাই ঐহীও জেগে ওঠে। ঐহী চিৎকার শুরু করে। তখন ঐহীকে বাথরুমে নিয়ে আটকে রাখি। আম্মুর পাশে এসে বসি। আম্মু বলে, আমি তোর মা..না আম্মু পানি খেতে চায়। আমি আম্মুর রুমে থাকা জমজমের পানি খেতে দিই। এরপরই আম্মুকে আরও কয়েকবার স্ট্যাব করি। তবে স্পষ্ট মনে নাই। আম্মুর কষ্ট হচ্ছিল দেখে শেষে গলার মধ্যে স্ট্যাব করি। তখন আম্মু মারা যায়। মারা যাওয়ার আগে বিছানা থেকে ফ্লোরে পড়ে গিয়েছিল। জবানবন্দিতে ঐশী তার বাবাকে হত্যার বিষয়ে বলেছে, আম্মুর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর আব্বুর রুমে গিয়ে আব্বুর গলার মধ্যে স্ট্যাব করি। কিছুক্ষণ পর বাবা মারা যায়। সুমি তখন গেস্টরুমে ঘুমাচ্ছিল। দরজা বন্ধ ছিল। আমি সুমিকে ডেকে তুলি। এবং বলি, আব্বু-আম্মুকে মেরে ফেলেছে। সুমি জানতে চেয়েছিল কে মেরে ফেলেছে। আমি কিছু বলি নাই। সুমিকে সাথে নিয়ে আব্বু ও আম্মুর লাশ আমার রুমের (আব্বু যে রুমে ঘুমাচ্ছিলেন) বাথরুমে রেখে দিই। আম্মুর রুমের রক্তমাখা বেডশিট আমার রুমে নিয়ে রাখে সুমি। এরপর সুমি আম্মুর রুম পরিষ্কার করে। আমি গোসল করি এবং আমার পোশাক চেঞ্জ করি। আমার রুম লক করে রাখি যাতে ঐহী কিছু বুঝতে না পারে। এরপর ঐহীকে বাথরুম থেকে বের করে নিয়ে আসি। এরপর ঐহীকে বলি, আম্মুর একটু ইনজুরড হয়েছে, আব্বু হাসপাতালে নিয়ে গেছে আম্মুকে। ঐহীকে বলি, আমরা অন্য জায়গায় চলে যাবো। আব্বু এসে আমাদের নিয়ে যাবে। আম্মুর লাশ বাথরুমে ঢোকানোর আগে আংটি ও চুড়ি খুলে রাখি।

ঐশী তার জবানিতে বলেছে, ঘটনার পর জনিকে ফোন করি। সে ফোন ধরেনি। এরপর জনির মাধ্যমে পরিচিত এক আঙ্কেল রকির সঙ্গে যোগাযোগ করি এবং আশ্রয় চাই। তখন রকি আঙ্কেল রনি নামে একজনকে বাসা ঠিক করে দিতে বলেন।

জবানবন্দির একটি অংশে ঐশী বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ১০ মিনিটের দিকে বাসা থেকে বের হওয়ার পর আশ্রয়ের জন্য সিএনজি নিয়ে সারা দিন ঘুরি। দিনের বিভিন্ন সময় রকি ও জনির সঙ্গে দেখাও হয়। আর রনির সঙ্গে ফোনে কথা হয়। রাতে থাকার জায়গা না পেয়ে সুমিকে এক সিএনজি চালকের বাসায় রাখি। আরেক সিএনজি চালক আমাকে ও ঐহীকে তার মালিকের বাসায় থাকার ব্যবস্থা করে দেন। তার মালিক সম্ভবত ব্যাংকে চাকরি করেন। ওই রাতে সুবর্ণ খালার সঙ্গে যোগাযোগ করি। সুবর্ণা খালাই রবিউল মামার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আমার সঙ্গে রবিউল মামার কথাও হয়। তাই ঐহীকে রিকশায় উঠিয়ে দিই মামার বাসায় যাওয়ার জন্য। পরদিন শুক্রবার রাতে ছিলাম রনির খালার বাসায়, তার নাম কুলসুম। বাসা বাসাবোতে। রাতে আমার অনুশোচনা হতে থাকে। আমি সিদ্ধান্ত নিই সব ঘটনা প্রকাশ করে দেবো। শনিবার সকালে উত্তরায় সুবর্ণা খালার বাসায় যাই। খালাকে না পেয়ে পল্টন থানায় চলে আসি। জনি ও রকির পরিচয়ের ব্যাপারে ঐশী বলেছে, ‘জনি আমার বন্ধু, তার বয়স ২৫-২৬ হবে। গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জ, থাকে ঢাকায়। আফতাব নগরে স্টেপ আপ নামে তার একটি নাচের স্কুল ছিল। পরে জানতে পারি জনির বাড়ি রূপগঞ্জে। জনির সঙ্গে ইয়াবা সেবন করতাম, সেই ইয়াবা সাপস্নাই দিতো। আর রকির সঙ্গে পরিচয় হয় জনির মাধ্যমেই। বাড্ডা এলাকার ৮ নম্বর রোডে রকির অফিস আছে। রকি রেন্ট-এ-কারের ব্যবসায়ী। বয়স অনুমান ৪০ বছর।

বাবা-মায়ের সঙ্গে দূরত্ব প্রসঙ্গে সে বলে, ‘আমার বয়স যখন ১২-১৩ বছর তখন থেকেই আব্বু-আম্মুর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে। আব্বু-আম্মু আমাকে মারধর করতেন। আমি একাধিকবার পালিয়ে যাই। আমাকে খোঁজ করে এনে বাসায় আটকে রাখা হতো। আমি বাসায় কারও সঙ্গে কিছু শেয়ার করতে পারতাম না। জনির সঙ্গে সবকিছু আলোচনা করতাম। ঘটনার চার-পাঁচ দিন আগে থেকেই আব্বু-আম্মুকে মেরে ফেলার চিন্তা করছিলাম। জনিকে পরিকল্পনার কথা জানাই। জনি বলে তাদের শেষ করে দেয়ার জন্য। পরে শেল্টার লাগলে সে ব্যবস্থা করবে।

ঐশী জবানবন্দিতে বলে, বিগত ১৩ই আগস্ট বৃহস্পতিবার আমি ওষুধের দোকান থেকে তিন পাতা টেনিল ও তিন পাতা নাইট্যাচ (মোট ৬০টি) কিনে এনে রাখি। পরদিন শুক্রবার বাসায় আব্বু-আম্মুর জন্য কফি তৈরি করি। সব ওষুধই গুঁড়ো করে কফির সঙ্গে মিশিয়ে দিই। মাগরিবের নামাজের পর আম্মুকে কফি খেতে দিই। আম্মু কফি খেয়ে ঘুমিয়ে যান। রাত ১১টার পর অবশিষ্ট কফি গরম করে বাবাকে খেতে দিই। বাবাও কফি পান করে ঘুমিয়ে যান। এরপর রাত ১টায় হুইস্কি খেতে শুরু করি। এটা শেষ করে হত্যা মিশন শুরু করি রাত ২টার দিকে।

উল্লেখ্য, ১৬ আগস্ট শুক্রবার রাতে রাজধানীর চামেলীবাগের ‘চামেলী ম্যানশনে’র ছয় তলার বি-৫ নম্বর ফ্ল্যাটের তালা ভেঙে পুলিশ দম্পতির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঐশীর কক্ষের বাথরুম থেকে চাদর দিয়ে প্যাঁচানো অবস্থায় লাশ দু’টি উদ্ধার করা হয়। দু’জনের শরীরেই ছিল উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন। তথ্যসূত্র: দৈনিক মানবজমিন

[বক্তব্য শুনে বোঝা যায়, কতটা পরিকল্পিত ও ঠাণ্ডা মাথায় নিজ জন্মদাতা পিতা-মাতাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে ঐশী। এমন ঘটনা যেনো আর কোন দিন এই পৃথিবীতে না ঘটে। আর কোন দিন আমাদের এমন ঘটনা যেনো লিখতে না হয়- এটাই কাইমনোবাক্যে আমরা কামনা করছি]

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali