দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও টাওয়ার হ্যামলেটস যৌথভাবে ‘বাংলা’ শীর্ষক এক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে।
টাওয়ার হ্যামলেটস লাইব্রেরিজ অ্যান্ড আর্কাইভস, লন্ডনের ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারি, সিটিজেন রিসার্চারস (স্থানীয় কমিউনিটি’র সদস্যবৃন্দ) ও দ্য রেইনবো কালেক্টিভ এর সাথে যৌথভাবে সম্প্রতি ঢাকা-ভিত্তিক আর্কিটেকচার স্টুডিও পারা একটি শিল্পকর্ম প্রদর্শনীর আয়োজন করে; যেখানে ব্রিটিশ বাংলাদেশি কমিউনিটি’র নাগরিক গবেষকদের (সিটিজেন রিসার্চারস) শিল্পকর্মগুলো প্রদর্শিত হয়। এ নাগরিক গবেষকরা বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখা টাওয়ার হ্যামলেটসের জনগণের কীর্তি এবং ১৯৭১ সালে সংঘটিত হওয়া যুদ্ধের ঐতিহ্যের ধারাকে স্থানীয় কমিউনিটির মাঝে তুলে ধরেন।
ঢাকায় এ প্রদর্শনীর মাধ্যমে শিল্পকর্মগুলো বাংলাদেশের মানুষের সামনে তুলে ধরছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। গত ১৬ জুন রাজধানীর ফুলার রোডে অবস্থিত ব্রিটিশ কাউন্সিলের অফিসে এ প্রদর্শনী শুরু হয়, যা চলবে আগামী ১৬ জুলাই পর্যন্ত। এ প্রদর্শনীটি সবার জন্য উন্মুক্ত। আগ্রহীরা সকাল ৯ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত এ শিল্পকর্মগুলো দেখতে পারবেন।
উদ্বোধনী দিনে রুহুল আবদীন কে নিয়ে একটি আর্টিস্ট টক’র এর আয়োজন করা হয়; যেখানে সিটিজেন ইউকে’র উদ্যোগে যৌথ প্রয়াসে আয়োজিত এ প্রদর্শনী নিয়ে আলোচনা করা হয়। ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারি (লন্ডন) সিটিজেন ইউকে’র অংশ হিসেবে এ উদ্যোগে আর্কিটেকচার স্টুডিও পারা’র রুহুল আবদিন ও সাদিকুল ইসলাম শেহাব নাগরিক গবেষকদের সংগৃহীত উপাদানগুলো নিয়ে কাজ করেছেন।
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নতুন এ শিল্পকর্মগুলো লন্ডনের হোয়াইট চ্যাপেলে অবস্থিত টাওয়ার হ্যামলেটসের আইডিয়া স্টোরে রাখা হয়েছে। এটি টাওয়ার হ্যামলেটসের বাংলাদেশি কমিউনিটির মানুষের বৈচিত্র্যতাকে তুলে ধরে। নাগরিক গবেষকদের (সিটিজেন রিসার্চারস) দ্বারা সংগৃহীত উপকরণগুলো (লেখা, আলোকচিত্র, মানচিত্র, ছবি, সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রভৃতি) রাস্তায়, কমিউনিটি বুলেটিন বোর্ড, আউটডোর পাবলিক ডিসপ্লে/ জাদুঘর/আর্কাইভ এর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে।
শাড়ি ফেব্রিক (কাপড়) এর ওপর তুলে ধরা অক্ষরগুলোর মাধ্যমে বস্ত্র খাতের প্রতিফলন করা হয়েছে। এ খাতটি (এটি এখনো বাংলাদেশের অনেক প্রসিদ্ধ একটি শিল্প এবং অনেক ইউকে ক্লথিং রিটেইলার’র কাছে পোশাক সরবরাহ করে থাকে) টাওয়ার হ্যামলেটসে বসবাসকারী অনেক বাঙালির কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরে বিমান মল্লিক ডাকটিকেটের যে সেট প্রকাশ করে সেখান থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে প্রতিটি অক্ষর বিভিন্ন রঙ দিয়ে সাজানো হয়।
শিল্পকর্মগুলো চিরদিনের জন্য টাওয়ার হ্যামলেটস আইডিয়া স্টোরে রাখা হবে, যা ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ ও পূর্ব লন্ডনের বাংলাদেশি কমিউনিটির মানুষের অবদানের বিষয়কে স্মরণীয় করে রাখবে। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জুন ২২, ২০২২ 5:31 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যুগ যুগ ধরে সব মহিলার ক্ষেত্রেই তো একই রকম ঘটনা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের এবারের স্লোগান ‘পরিবর্তনশীল জলবায়ুতে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বেসিস নির্বাচনের শেষপ্রান্তে এসে এবারের বেসিস নির্বাচনে ওয়ান টিম তাদেরকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খান ‘স্টারডম’ নামে ওয়েব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের গণহত্যা এবং আগ্রাসন পুরোপুরি বন্ধ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ "রাখে আল্লাহ মারে কে' কথাটি আবারও প্রমাণ হলো। ঘটনাটি ঘটেছে…