দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কাঁঠাল অনেকেরই পছন্দের ফল নয়। তবে এই কাঁঠানের স্বাস্থ্যগুণের বিষয়ে জানলে আপনি নিজেও অবাক হবেন। কারণ কাঁঠাল কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়! কাঁঠালে রয়েছে আরও অনেক উপকার।
বছরের এই সময়টিতেই সবচেয়ে সুস্বাদু কিছু ফল পাওয়া যায়। যার মধ্যে আম, জাম, তরমুজের ভিড়ে অনেকেই কাঁঠালের কথা ভুলেই যান। অথচ এই ফলের রয়েছে হাজারও গুণ। অনেকেই কাঁঠাল খেতে পছন্দ করেন না। তবে এই কাঁঠালের স্বাস্থ্যগুণ জানলে এমন ভুল আর কখনও করবেন না।
অন্তত ৩টি কারণে হলেও খেতে হবে কাঁঠাল!
# শরীরে ভিতর থেকে শক্তি জোগাতে কাঁঠাল খুবই উপকারী। ফাইবারসমৃদ্ধ কাঁঠাল হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। পেট পরিষ্কার রাখতেও ভীষণভাবে কার্যকর এই কাঁঠাল।
# প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিনসমৃদ্ধ এই কাঁঠাল চোখ ভালো রাখতে অত্যন্ত কার্যকরি। ভিটামিন এ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
# কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ রয়েছে। রক্তে লোহিতকণিকার পরিমাণ বাড়াতে কাঁঠাল খাওয়া অতি জরুরি। বিশেষ করে রক্তল্পতার সমস্যা যাদের রয়েছে, তাদের বেশি করে কাঁঠাল খাওয়া দরকার। এই ফল নিয়মিত খেলে পাইলস এবং কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যাবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।