The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

রক্তদানের কারণে কমে হৃদরোগের আশঙ্কা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই হয়তো ভীত হন রক্তদানের ক্ষেত্রে। তবে জেনে রাখুন রক্তদানের পরে শরীরের কোনও ক্ষতি হয় না। বরং রক্তদান করলে বেশ কিছু উপকার হতে পারে বলে জানিয়েছে গবেষণা।

রক্তদানের কারণে কমে হৃদরোগের আশঙ্কা 1

এই আধুনিক যুগেও রক্তদান নিয়ে মানুষের মধ্যে নানা রকম সংশয় দেখা যায়। রক্ত দেওয়ার আগে বহু মানুষ চিন্তায় পড়ে যান, আদৌ কাজটা করা কী ঠিক হচ্ছে? সাধারণত, এক জনের দেহ থেকে এক বারে মাত্র এক ইউনিট রক্ত নেওয়া হয়। এই রক্তদাতার দেহে তা কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আবার তৈরি হয়ে যায়। যে কারণে দাতার কোনও ক্ষতি হয় না। তবে ইচ্ছে থাকলেই যে কেওই রক্ত দিতে পারবেন, তা কিন্তু নয়। বিশেষ কোনও রোগের ক্ষেত্রে কিংবা হেপাটাইটিস বি, রেবিজ টিকা নেওয়ার পর ৬ মাস রক্তদান করা মোটেও উচিত নয়। রক্তদান করলে আপনি যেমন এক জনের প্রাণ বাঁচাতে পারেন, ঠিক তেমনি রক্তদান করা আপনার শরীরের পক্ষেও ভীষণ উপকারী।

রক্তদানের পর শরীরের কোনও ক্ষতি হয় না। বরং রক্তদান করলে বেশ কিছু উপকারও হতে পারে বলে জানিয়েছে গবেষণা। দেখে নিন কি উপকার হয় রক্তদানে।

রক্তদানে হৃদরোগের আশঙ্কা কমে

আমেরিকার কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমীক্ষায় দেখা যায়, যারা সঠিক নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট সময় অন্তর রক্তদান করে থাকেন, তাদের হৃদরোগের আশঙ্কাও কমে। যারা সারা জীবনে কখনও রক্তদান করেননি, তাদের হৃদযন্ত্রের তুলনায়, যারা রক্তদান করে থাকেন, তাদের হৃদযন্ত্র আরও অনেক বেশি সুস্থ থাকে।

ক্যান্সারের আশঙ্কাও কমে

পরিসংখ্যান বলছে যে, যারা নিয়মিতভাবে রক্তদান করেন, তাদের ফুসফুস, অন্ত্র, গলার ক্যানন্সারের আশঙ্কা কমে যায়। রক্তদান করলে শরীরে অতিরিক্ত আয়রণ জমতে পারে না, তাই ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।

বয়সের ছাপ কমে যায়

যারা নিয়মিতভাবে রক্তদান করেন, তাদের শরীরে বয়সের ছাপও কম দেখা যায়। ত্বক অনেকটাই টানটান থাকে। শরীরে মেদ জমে কম।

দ্রুত ক্যালোরি ঝরে

একবার রক্তদান করলে সাধারণত ৩ মাসের ভিতরে রক্তদান করা যায় না। তবে ৪-৫ মাস অন্তর যদি কেও রক্তদান করেন, প্রতিবারই বিনা পরিশ্রমেই আপনি ঝরিয়ে ফেলতে পারেন ৬৫০ ক্যালোরি। এমনই কথায় বলছে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali