The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

আরও ৬টি ব্যাংকের অনুমোদন ॥ আর্থিক খাতে বিশৃংখলা সৃষ্টি করতে পারে

ঢাকা টাইমস্‌ রিপোর্ট ॥ রাজনৈতিক বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন ৬টি ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে। বর্তমান দেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতায় নতুন ব্যাংক দেয়া সময়োপযোগী হয়নি বলে দেশের অর্থনীতিবিদরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তাদের অনেকে বলেছেন, বর্তমান অর্থনীতির বাস্তবতায় দেশে নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেয়ার কোন যৌক্তিকতা ছিল না। কেও কেও বলেছেন, রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংকের অনুমোদন দেয়ার কারণে এ খাতে বিশৃংখলা সৃষ্টি হতে পারে। এমনকি এর ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি, মনিটরিং ও পর্যবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়বে।
আরও ৬টি ব্যাংকের অনুমোদন ॥ আর্থিক খাতে বিশৃংখলা সৃষ্টি করতে পারে 1
বিশেষজ্ঞদের অভিমত

নতুন ব্যাংকের অনুমোদন বিষয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, বর্তমান অর্থনীতির বাস্তবতায় দেশে নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেয়ার কোন যৌক্তিকতা ছিল না। তিনি মনে করেন, এমনিতেই ব্যাংক খাতে আমানতের প্রবৃদ্ধি কমে গেছে। এ অবস’ায় নতুন ব্যাংক এলে আমানত সংগ্রহের অসম প্রতিযোগিতা আরও বেড়ে যাবে। ফলে সুদের হারও বৃদ্ধি পাবে। আবার মুনাফার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে কোন কোন ব্যাংক ঝুঁকি নিয়ে ঋণ বিতরণ করবে। ফলে ঋণের ঝুঁকির মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। তিনি আরও বলেন, আমার মতে, বর্তমান বাস্তবতায় ৪৭টি ব্যাংকের পর আর কোন ব্যাংকের অনুমোদন ঠিক হয়নি। কারণ ব্যাংক খাতে এমনিতেই দক্ষ লোকের বেশ অভাব রয়েছে। নতুন ব্যাংক এলে কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়বে না। কিন’ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বেড়ে যাবে। ফলে ব্যাংকের পরিচালন খরচ বৃদ্ধি পাবে। সব মিলিয়ে নতুন ব্যাংকের কোন যৌক্তিকতা ছিল না।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন বলেন, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিধি অনুসারে এতগুলো ব্যাংক দেয়া ঠিক হয়নি। বিশেষ করে রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া এ খাতে বিশৃংখলা সৃষ্টি করবে। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক প্রয়োজনে যদি ব্যাংক দিত তাহলে এক রকম কথা ছিল। কিন’ অনুমোদন পাওয়া ব্যাংকের মালিকানায় যারা রয়েছেন, তাতে মনে হ”েছ এসব ব্যাংকের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কোন উপকার হবে না। বরং ব্যাংক খাতের চ্যালেঞ্জ দেখা দেবে। আমানত সংগ্রহে অসম প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। সুদের হারও বেড়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে নতুন ব্যাংকের প্রয়োজন ছিল না। তবে গ্রামাঞ্চলে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছানোর জন্য পুরনো ব্যাংককেই কাজে লাগানো যেত। তিনি উলেৱখ করেন, নতুন ব্যাংক হওয়ায় একদিকে অনেক ব্যাংকে দক্ষ লোকের অভাব দেখা দেবে। অপরদিকে কোন কারণ ছাড়াই কর্মকর্তাদের বেতন বৃদ্ধি পাবে। ব্যাংকের পরিচালন ব্যয় বৃদ্ধি পাবে।

নতুন ব্যাংকের অনুমোদন বিষয়ে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, অর্থনৈতিক প্রয়োজনে নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হলে সবচেয়ে ভালো হতো। আগে থেকে বলা হয়েছে রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক দেয়া হবে। রাজনৈতিক বিবেচনায় পৃথিবীর কোথাও ব্যাংক অনুমোদন পেয়েছে বলে আমার জানা নেই। তিনি বলেন, নতুন আরও যেসব ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, এর ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি, মনিটরিং ও পর্যবেক্ষণ দুরূহ হয়ে পড়বে। দেশে কার্যত ব্যাংকগুলোর মধ্যে যেসব ব্যাংক দুর্বল ও প্রবলেম ব্যাংক হিসেবে কোনমতে চলছে, সেসব ব্যাংক ঠিক করার পরামর্শ দেন তিনি। আমানত সংগ্রহে অসম প্রতিযোগিতা ছাড়াও সুদের হার বৃদ্ধি পাবে। শুনেছি এসব ব্যাংক নতুন প্রডাক্ট আনবে। তাহলে পুরনো ব্যাংক নতুন প্রডাক্ট আনতে সমস্যা কোথায়।

এ বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, যে প্রক্রিয়ায় নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হয়েছে সে প্রক্রিয়াই ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। কাজেই এর ফলে ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারির ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ আরও বেড়ে যাবে। আর্থিক ব্যবস’াপনার ক্ষেত্রে নতুনভাবে চাপ সৃষ্টি হতে পারে। নতুন ব্যাংক ও পুরনো ব্যাংকের মধ্যে আমানত সংগ্রহ নিয়ে টানাটানি শুর্ব হলে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে পুরো ব্যাংক খাতের ওপর। তিনি বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই অবস’ায় নতুন ব্যাংক সমাধানের পরিবর্তে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তিনি উলেৱখ করেন, আর্থিক খাত অনেকটা স্পর্শকাতর। কাজেই এ খাতের ব্যাপারে সব সময় সাবধান থাকা জর্বরি। এ খাতকে সুরক্ষিত রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারি কার্যক্রম বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই।

উলেৱখ্য, ৮ এপ্রিল গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় নতুন ৬টি বেসরকারি ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হয়। নতুন অনুমোদন পাওয়া ব্যাংকগুলো হ”েছ- ইউনিয়ন ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, ফারমার্স ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক ও মেঘনা ব্যাংক।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali