দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে গ্রিন টি-র পাশাপাশি আরও অনেক ধরনের চা রয়েছে যেগুলো সমানভাবে সাহায্য করে। আজ রয়েছে তেমন কয়েকটি চায়ের খবর।
ওজন কমাতে অনেকেই ঝোঁকেন গ্রিন টি-র দিকেই। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকায় গ্রিন টি ওজন কমাতে সাহায্য করে এটি ঠিক। শরীরচর্চা করা, নিয়ম মেনে খাওয়া-দাওয়াও করতে হয়। সেইসঙ্গে ওজন কমাতে আরও একটি অস্ত্র হলো গ্রিন টি। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, রোগা হওয়ার পথে গ্রিন টি’ই কিন্তু একমাত্র উপায় হতে পারে না। গ্রিন টি-র পাশাপাশি আরও অনেক রকম চা রয়েছে, যেগুলোও ওজন কমাতে সমানভাবে সাহায্য করে। আজ দেখে নিন তেমন কয়েকটি চায়ের খবর।
হোয়াইট টি
সব চায়ের থেকে কম প্রক্রিয়াজাত হলো এই হোয়াইট টি। তাই গ্রিন টি-র থেকেও বেশি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে এই চা’য়ে। এই চা হজমে যেমনিভাবে সাহায্য করে, ঠিক তেমনই শরীরের কোষে মেদ জমতেও বাধা দেয়।
পেপারমিন্ট টি
পেপারমিন্ট টি খিদে কমাতে দারুণ কার্যকর। তাই এটি ক্যালোরি ঝরাতেও সাহায্য করে থাকে। একমুঠো পুদিনা পাতা গরম পানিতে ৫ মিনিট চায়ের সঙ্গে ফুটিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে পেপারমিন্ট টি।
লেমন টি
লেবুর ডাইইউরেটিক গুণ শরীরের জলীয় ওজন কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। লেবুর খোসায় থাকা ডি-লেমোনেন যৌগ হজমে সাহায্য করে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
অশ্বগন্ধা চা
অশ্বগন্ধা চা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। স্ট্রেস বাড়লে শরীরে কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণও বাড়ে। যে কারণে শরীরের কোষে মেদ সঞ্চিত হয়। আর অশ্বগন্ধা স্ট্রেস কমিয়ে মেদ জমতে বাধা দিয়ে থাকে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।