The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কিছু নিয়ম মেনে মনের যত্ন নিলে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা যাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানসিক স্বাস্থ্য একটি অন্য রকম ব্যাপার। কিছু নিয়ম মেনে মনের যত্ন নিলে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা যাবে। তাহলে কী সেইসব নিয়ম?

কিছু নিয়ম মেনে মনের যত্ন নিলে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা যাবে 1

মানুষের সার্বিকভাবে ভালো থাকার ভিত্তিই হলো মানসিক সুস্বাস্থ্য। মন হলো মানব শরীরের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। অথচ মনের শুশ্রুষা আমাদের আড়ালেই থেকে যায়। দীর্ঘ দু’বছর করোনা সংক্রমণের প্রভাবে বিঘ্নিত হয়েছে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন। করোনার কারণে বিশ্বব্যাপী বেকারত্ব, সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া, গৃহবন্দি জীবন, বেতনে কোপ- সব মিলিয়ে বিপর্যস্ত হয়েছে মন। নানা সংস্থার পক্ষ থেকে সেইসব বিষয় নিয়ে সমীক্ষাও চলছে। করোনার প্রভাব তো এখনও রয়েছেই, সেইসঙ্গে দৈনন্দিন জীবনে অনিয়ম মানসিক স্বাস্থ্যকে বিপর্যস্ত করে তুলছে। ব্যস্ততম জীবনে মনের তো দূরে থাক, শরীরের যত্ন নেওয়ার পর্যন্ত সময় হয় না। কর্মক্ষেত্রের প্রত্যাশা পূরণের চাপ, ভবিষ্যৎ চিন্তা, ব্যক্তিগত জীবন, অপছন্দের কাজ করা, সময়ের অভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হওয়া, পুষ্টিকর খাবার না খাওয়াসহ নিজের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলা ও অতিরিক্ত ক্লান্তি- মানসিক স্বাস্থ্য বিঘ্নিত হওয়ার কিছু কারণ। মানসিক ক্লান্তির এই যে গূঢ় সমস্যা রয়েছে, তার শিকড় একটি বা দু’টি নয়। বরং অনেকগুলো। মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে তাই মেনে চলতে হবে কয়েকটি নিয়ম।

সামাজিক মাধ্যমের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা

সোস্যাল মাধ্যম অর্থাৎ ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটার- ক্রমাগত নেটমাধ্যমের ব্যবহারের কারণে বিষণ্ণতা, একাকীত্ব, ঈর্ষা, উদ্বেগও জন্ম নিতে পারে। যে কারণে জীবনের প্রতি অসন্তোষ তৈরি হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়। সারাক্ষণ মোবাইল ফোনের সংস্পর্শে থাকার কারণে মনের উপর এর প্রভাব পড়ছে। এতে চিন্তাভাবনার পরিসরও ক্রমশ সংকীর্ণ হয়ে আসছে। কাজের প্রয়োজনে প্রযুক্তির কাছে মাথা নতো করা ছাড়া কোনো উপায়ও থাকে না। এই বিষয়ে মনোবিদরা বলেছেন, প্রয়োজন ব্যতীত নেটমাধ্যম থেকে দূরে থাকাই ভালো। প্রযুক্তির ব্যবহার ঘুমেরও ঘাটতি সৃষ্টি করে। তাই প্রয়োজন ছাড়া সামাজিক মাধ্যমগুলো ব্যবহার না করাই ভালো।

নিজের প্রতি সৎ হওয়া

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় সততা। নিজের কাজের প্রতি সব সময়ই সৎ থাকার চেষ্টা করতে হবে। নিজের অনুভূতিরও খেয়াল রাখতে হবে। নিজের দর্শন, আদর্শের প্রতি সব সময় অনড় থাকুন। নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনও রকম বিরূপ পরিস্থিতিতেই আত্মবিশ্বাস কখনও হারাবেন না।

নিজেকে গুরুত্ব দিতে শিখুন

অনেক সময় অন্যকে সময় দিতে গিয়ে কিংবা কাজের ব্যস্ততায় নিজের খেয়াল রাখার ফুরসত হয় না। ভুলের শুরুটা কিন্তু এখানেই। সব কিছু ঠিকঠাক থাকবে, যদি আপনি ভালো থাকেন। তাই সব থেকে আগে নিজের প্রতি সচেতন হতে হবে। নিজের ভালোলাগা, পছন্দ-অপছন্দকেও গুরুত্ব দিন। উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা দূর করার অন্যতম উপায়ই হলো নিজেকে ভালোবাসা। তাহলে দেখবেন যে, কোনও সমস্যাই আপনার কাছে খুব গুরুতর বলে মনে হচ্ছে না।

মানসিক ক্লান্তি কখনও গোপন করবেন না

মানসিক স্বাস্থ্য কখনও অবহেলা করার বিষয় নয়। মনের কোণে যদি এতোটুকুও উদ্বেগের মেঘ জমাট বাঁধতে থাকে, তা কখনও চেপে রাখবেন না। যাকে বললে কিংবা যাদের কাছে বিষয়টি বললে আপনি হালকা হতে পারবেন বলে মনে করেন, দেরি না করে তাদের বলে ফেলুন। সমস্যা চেপে রাখলে আয়তনে আরও বাড়তেই থাকবে। লাভের লাভ কিছুই হবে না। প্রয়োজন হলে মনোবিদের সাহায্যও নিতে পারেন। তবে মনের মধ্যে যন্ত্রণা আটকে রেখে নিজেকে তিলে তিলে কষ্ট দেওয়া কিন্তু মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।

পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে

একঘেয়ে জীবনে মাঝে-মধ্যে বিরতিরও দরকার হয়। দূর্বার গতিতে ছুটে চলা জীবনে মাঝে-মধ্যে লাগাম টানতে হবে। কাজ তো সারা জীবন থাকবেই, তবে নিজের সেরাটুকু দেওয়ার জন্যও খানিক প্রস্তুতি দরকার পড়ে। আপনার মনখারাপ হোক কিংবা নাই হোক, সময় পেলেই আপনি বেড়িয়ে আসুন। প্রয়োজন হলে সময় বের করে কোথাও ঘুরে আসুন। আপনার মনের দেখাশোনার দায়িত্ব কিন্তু আপনারই। তাই চাঙ্গা থাকার চেষ্টা করুন। আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী চলুন। এগুলোও মনের ক্ষতে একটু একটু করে প্রলেপ লাগাবে- মনকে ভালো করবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali